cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
উৎসবমুখর পরিবেশে সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির বহুল প্রতীক্ষিত নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ৯টা থেকে সিলেট নগরীর ধোপাদীঘিরপারস্থ ইউনাইটেড কমিউনিটি সেন্টারে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
বিকাল ৪টায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়। এরপর শুরু হয় গণনা। সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ ও সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ নামক দুটি সংগঠনের ব্যানারে দুটি প্যানেলে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন প্রার্থীরা।
শনিবার দিবাগত রাত ৩ টা ১৫ মিনিটে চুড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী চেম্বারের অর্ডিনারী শ্রেণীতে জয়লাভ করেছেন যারা তারা হলেন-হুমায়ুন আহমদ (৯১১ভোট), জহিরুল কবির চৌধুরী শিরু(৮৬৭ভোট), ফাহিম আহমদ চৌধুরী (৮৫৯ভোট),
খন্দকার ইসলাল আহমদ রকি(৭৯৬ ভোট), আলিমুল এহসান চৌধুরী(৭৩২ভোট), ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদ(৭১৩ভোট), ফখরুস সালেহিন নাহিয়ান(৭০৮ভোট), আব্দুস সামাদ(৬৮৮ভোট), দেবাংশু দাস মিঠু(৬৮৪ভোট), নজরুল ইসলাম বাবুল(৬৫৩ভোট), মুসফিক জায়গীরদার(৬৫৩ভোট), আব্দুল রহমান জামিল(৬৫০ ভোট)।
আর এসোসিয়েট শ্রেণিতে সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে নির্বাচিতরা হলেন-তাহমিন আহমদ (৬৫৭ ভোট),মুজিবুর রহমান মিন্টু (৬৫৭ ভোট),ওয়াহিদুজ্জামান চৌধুরী (৬১২ ভোট),কাজী মো. মোস্তাফিজুর রহমান(৬০৭ ভোট)।
আর সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে নির্বাচিতরা হলেন-জিয়াউল হক(৫৭০ ভোট) এবং সানোয়ার হোসেন ছেদু(৫৪০ ভোট)। সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের তাহমিন আহমদ ও মুজিবুর রহমান মিন্টু যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন।
অপরদিকে সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ ৪ ক্যাটাগরিতেই অংশ নিচ্ছে।এর মধ্যে কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় ইতোপূর্বে সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের ট্রেড গ্রুপ শ্রেণিতে আবু তাহের মো.শোয়েব, মো. হিজকিল গুলজার ও মো.আতিক হোসেন এবং টাউন অ্যাসোসিয়েশন শ্রেণি থেকে আমিনুর রহমান নির্বাচিত হন।
সিলেট চেম্বার নির্বাচনকে ঘিরে সিলেটের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা ও প্রবীণ ব্যবসায়ী নেতারাও দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েন।রাজনৈতিক নেতারা দুটি প্যানেলের সভা-সমাবেশে বক্তব্য রাখেন।সুন্দর পরিবেশের সাথে উত্তেজনাও ছিল ব্যবসায়ীদের নির্বাচনী এ উৎসবে।
সিলেট চেম্বারের নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার জলিল এসোসিয়েট শ্রেনির ফলাফল ঘোষণাকালে বলেন,নির্বাচন সুষ্ঠু করতে তিনি প্রাণপন চেষ্টা করেছেন।তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা সহযোগিতা করেছেন বলেই সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।তিনি সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য,প্রসঙ্গত, নির্বাচনে ২২টি পরিচালক পদে ৪টি ক্যাটাগরিতে প্রার্থী ছিলেন ৪৪ জন। এদের মধ্যে অর্ডিনারি শ্রেণিতে ২৮ জন, অ্যাসোসিয়েট শ্রেণিতে ১২ জন,ট্রেড গ্রুপ শ্রেণিতে ৩ জন এবং টাউন অ্যাসোসিয়েশন শ্রেণিতে ১ জন প্রার্থী ছিলেন।
নির্বাচনে অর্ডিনারি শ্রেণি থেকে ১২ জন,অ্যাসোসিয়েট শ্রেণি থেকে ৬ জন,ট্রেড গ্রুপ থেকে ৩ জন এবং টাউন অ্যাসোসিয়েশন শ্রেণি থেকে ১ জন নির্বাচিত হলেন।৪ জন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন।
বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার জলিল।এসময় বোর্ডের অন্য দুই সদস্য অ্যাডভোকেট মিছবাউর রহমান আলম ও মো. সিরাজুল ইসলাম শামীম উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচনের আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এম. শহীদুল ইসলাম এবং দুই সদস্য অ্যাডভোকেট দিলীপ কুমার কর ও মো. আতিকুর রহমান শাহীনও উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও আওয়ামী লীগ,জাতীয় পার্টি, বিএনপি,জাসদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ,নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীগণ,তাদের সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।