cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দেশের ২৩টি স্থলবন্দরে স্থায়ী মেডিকেল সেন্টার স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। যা শুরু হচ্ছে সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দরের কাজ দিয়ে। তামাবিলে এজন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, গণপূর্ত বিভাগ ও স্থলবন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গত সপ্তাহে স্থান পরিদর্শন করেন। তামাবিল ছাড়াও সিলেটের শেওলা ও জকিগঞ্জেও স্বাস্থ্যকেন্দ্র তৈরি করা হবে। তবে কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জে আপাতত এটি হচ্ছে না।
তামাবিলে স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপনের জন্য ৩ হাজার ৫০০ স্কয়ার ফিট জায়গা নির্ধারণ করা হয়েছে। স্থান পরিদর্শনকালে ছিলেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. সাইদুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা,
পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ ও লাইন ডাইরেক্টর) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম, পিএসও (আইইডিসিআর) ডা. মো. সেলিমুজ্জামান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায়, জেলা সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল, গণপূর্ত বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী একেএম সোহরাওয়ার্দী। কর্মকর্তারা দ্রুত পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা পাঠাতে বন্দর সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, তিনতলা এ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে করোনার নমুনা পরীক্ষার পাশাপাশি স্বাভাবিক চিকিৎসা কার্যক্রম চালু থাকবে। ফলে স্থলবন্দরের যাত্রীদের পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দারাও তা ব্যবহার করতে পারবেন।
সিলেট জেলার সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল বলেন, ‘তামাবিল স্থলবন্দরে স্থায়ী বহুতল মেডিকেল সেন্টার স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের স্থলবন্দরে মেডিকেল সেন্টার স্থাপনের কাজ শুরু হবে। এজন্য স্থলবন্দরের পাশে স্থায়ী জায়গাও নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্থানটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিদর্শন করে গেছেন এবং হাসপাতাল নির্মাণের পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।’ জকিগঞ্জ এবং শেওলা স্থলবন্দরেও এ ধরনের মেডিকেল সেন্টার স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ভোলাগঞ্জে আপাতত মেডিকেল সেন্টার স্থাপনের কোনো পরিকল্পনা নেই। কারণ ওই বন্দর দিয়ে যাত্রী যাওয়া-আসা করেন না।’ চলতি বছর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের কারণে ভারতের করোনা পরিস্থিতি নাজুক হয়।
এ অবস্থায় ২৫ এপ্রিল থেকে সিলেটসহ দেশের সব স্থলবন্দর বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। প্রায় পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয় যাত্রী পারাপার।
এদিকে, নতুন করে ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে দেশের স্বাস্থ্যবিভাগ। সিলেটের সব স্থলবন্দরে বিশেষ সতর্কবার্তা দিয়েছে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়।
সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, আফ্রিকাসহ যেসব দেশে এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে সেখান থেকে ভারত হয়ে সিলেটে কোনো ব্যক্তি এলে তাকে ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিনে রাখতে হবে।
এ ছাড়া এখন থেকে ভারত থেকে কেউ এলে স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে তাকে দেশে প্রবেশ করাতে হবে। পাশাপাশি সব ইমিগ্রেশন সেন্টারকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।