cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সম্প্রতি ভাই’রাল হয়েছে একটি অডিও ক্লিপ। যেখানে শোনা যায়, অশ্লীল ভাষায় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিকে দেখা করার জন্য বাধ্য করছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। সেখানে কথা বলতে শোনা যায় চিত্রনায়ক ইমনকেও।
মূলত প্রতিমন্ত্রী ও এ নায়কের কথোপকথনটিই ভাই’রাল হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের কাছে মুখ খুললেন ইমন। জানান, অডিও ক্লিপটি সঠিক। অ’পর প্রান্তে ছিলেন প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। তবে ঘটনাটা দুই বছর আগের। একটি ছবির মহরত অনুষ্ঠানের আগের রাতে ফোন দেন প্রতিমন্ত্রী।
ইমন বলেন, ‘‘আম’রা তখন একটা শুটিংয়ের প্রস্তুতিতে ছিলাম। ছবির নাম ‘ব্লাড’। ডিরেক্টর সুমন ভাইসহ (ওয়াজেদ আলী সুমন) আম’রা মিটিং করছিলাম। তখন উনি (প্রতিমন্ত্রী) হঠাৎ ফোন দিয়েছেন। উনি কিন্তু প্রথমেই বলেছেন, তুই ফোন ধরস নাই কেন?’ পরে উনিই আবার ফোন দিয়েছেন। এটা ২০২০ সালের করো’নারও আগের ঘটনা। একজন মন্ত্রী বারবার ফোন দিচ্ছেন, আমি কিন্তু বলেছি, ‘হ্যাঁ, ভাই আসতেছি। দেখছি ভাই’। খা’রাপ কিছু কিন্তু বলিনি। এরমধ্যে কিন্তু অনেক সময় পার হয়ে গেছে। আমি কিন্তু বারবার বলছি, ‘দু’মিনিট ভাইয়া, নামছি’।’’
ইমন কেন মন্ত্রীর কথায় কাউকে নিয়ে যাচ্ছেন অথবা মন্ত্রীকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন- এমন অ’ভিযোগ এসেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। এর প্রত্যুত্তরে নায়ক বলেন, ‘আমি কি কোনও নায়িকাকে নিয়ে এভাবে যাবো? আপনার কী’ মনে হয়? এমন কোনও অ’ভিযোগ কেউ আমা’র বি’রুদ্ধে বলতে পারবে? আমি যে তাকে (মাহি) নিয়ে গেছি- এমন কোনও কথা সেখানে নেই। আমি কিন্তু যাইনি। আমি শুধু ট্যাকেল দেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
পরদিন কি মন্ত্রী আবারও যোগাযোগ করেছিলেন বা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন- এমন প্রশ্নে ইমন বলেন, ‘সত্যি বলতে, উনি এত উপরের জায়গায় যে আমি কি উনার সঙ্গে তর্ক-বিতর্কে যেতে পারবো? আর পরদিন ছিল আমাদের মহরত। আম’রা ছবির কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। এরপর উনি আর বিষয়টি নিয়ে তেমন কথা বলেননি। তবে আরও একটা বিষয়, আমাদের মহরত হয়েছিল কিন্তু ২০২০ সালের মা’র্চের প্রথম সপ্তাহে। এরপরই তো করো’না শনাক্ত হলো (৮ মা’র্চ)। ঢাকা শহর লকডাউনে গেলো। আম’রা কিন্তু যে যার মতো ঘরে ঢুকে গেলাম।’’
ইমন জানান, সেদিনের মিটিং হয়েছিল বনানীর একটি রেস্তোঁরায়। এরপর রাতে তারা বাসায় চলে আসেন। মাহি কেমন প্রতিক্রিয়া দিয়েছিল জানতে চাইলে এই নায়ক বলেন, ‘মাহিকে যে এভাবে প্রতিমন্ত্রী গালিগালাজ করেছেন, আমি জানতাম না। মাহির হাতে ফোনটা দিয়ে আমি তখন ডিরেক্টরের সঙ্গে স্ক্রিপ্ট নিয়ে কথা বলছিলাম। প্রতিমন্ত্রীর ফোনটি আমা’র নম্বরে এলেও আমা’র সেটে রেকর্ডিং অ’পশনই নাই। আর মাহিও তো একজন আর্টিস্ট। নিশ্চয়ই তিনি সহ’জভাবে নিতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে আমা’র সঙ্গে তিনি ডিসকাস্টডও সেভাবে করেননি। এরপর আমি চেষ্টা করছিলাম, কাজ শেষ করে বাসায় যেতে। মাহিও বাসায় চলে যান।’
ইমন মনে করেন, তথ্য প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি যেকোনও আর্টিস্ট’কে ফোন দিতেই পারেন। কিন্তু এমন আচরণ অগ্রহণযোগ্য। তার দাবি, তিনি পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছেন মাত্র।
এদিকে, বিষয়টি নিয়ে মাহির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। জানা যায়, তিনি সৌদি আরবে ওম’রাহ পালন করতে গেছেন। সৌজন্যঃ বাংলাট্রিবিউন