cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদ’–এর কারণে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত বলবৎ থাকায় সেন্ট মা’র্টিনে বেড়াতে গিয়ে আ’ট’কা পড়া প্রায় দেড় হাজারের বেশি পর্যট’ক আজ রোববারও ফিরতে পারেনি। তবে দ্বীপে আ’ট’কে পড়া পর্যট’কেরা ভালো রয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা (ইউএনও) পারভেজ চৌধুরী।
শনিবার বিকেলে আবহাওয়া অধিদপ্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের কারণে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত জারি করেন। এরপর দুর্ঘ’টনা এড়াতে টেকনাফ-সেন্ট মা’র্টিন, সেন্ট মা’র্টিন–কক্সবাজার ও সেন্ট মা’র্টিন-চট্টগ্রাম নৌপথে চলাচলকারী সব ধরনের পর্যট’কবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দেয় উপজে’লা প্রশাসন।
আজ রোববার বিকেল পর্যন্ত আবহাওয়া স্বাভাবিক না হওয়ার পাশাপাশি সতর্কসংকেত প্রত্যাহার না করায় ওই তিন নৌপথে জাহাজ চলাচল বন্ধ ছিল। ফলে কোনো জাহাজ সেন্ট মা’র্টিন দ্বীপে যেতে না পারায় কোনো পর্যট’ক ফিরতে পারেননি। অন্যদিকে সাগর উত্তাল থাকায় যাত্রী নিয়ে কোনো ট্রলার সেন্ট মা’র্টিন থেকে টেকনাফের উদ্দেশে ছেড়ে যেতে অনুমতি দেয়নি স্থানীয় কোস্টগার্ড।
ঢাকার গাজীপুর থেকে পরিবারের আটজন সদস্যসহ বেড়াতে আসা ব্যবসায়ী হোসাইন হাসনাত বলেন, ‘বেড়াতে এসে আ’ট’কা পড়ে গেলাম। ঘূর্ণিঝড়ের সংকেতের কথা শুনে প্রথমে ভয় পেলেও এখন আকাশে তারার ঝলমল দেখে প্রা’ণ জুড়িয়ে গেছে। রাতের সেন্ট মা’র্টিনের অ’পরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরে খুবই আনন্দ লাগছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা নুর মোহাম্ম’দ ও রেডিও নাফের কর্মী জয়নাল আবেদীন বলেন, ৩ নম্বর সতর্কসংকেতের কারণে জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকলেও সারা দিন প্রচণ্ড রোদ ছিল। তবে সাগর উত্তাল রয়েছে। দল বেঁধে পর্যট’কেরা বিচরণ করছেন সৈকতসহ বিভিন্ন এলাকায়। রাতে আকাশে প্রচুর তারা দেখা যাচ্ছে। সমুদ্রের পানি অন্য দিনের চেয়ে ঝলমল করছে। এসব দেখতে পর্যট’কেরা সৈকতে ভিড় করছেন।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) টেকনাফ অঞ্চলের পরিদর্শক আমজাদ হোসেন বলেন, শনিবার টেকনাফ থেকে সকালে ছেড়ে যাওয়া ছয়টি জাহাজ সন্ধ্যার দিকে টেকনাফের পথে ছিল। ওই দিন ৬টি জাহাজে ১ হাজার ৬০৩ জন পর্যট’ক দ্বীপে বেড়াতে গেলেও ৫ শতাধিক পর্যট’ক স্বেচ্ছায় রাত্রিযাপনের জন্য সেন্ট মা’র্টিনে রয়েছেন। আবহাওয়া স্বাভাবিক না হওয়ার সতর্কসংকেত বলবৎ থাকায় টেকনাফ থেকে কোনো জাহাজ ছেড়ে যেতে পারেনি সেন্ট মা’র্টিনের উদ্দেশে। দ্বীপে অবস্থান করা পর্যট’কেরাও ফিরতে পারেননি।
সেন্ট মা’র্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহম’দ প্রথম আলোকে বলেন, টেকনাফের পাশাপাশি কক্সবাজার–সেন্ট মা’র্টিন ও চট্টগ্রাম–সেন্ট মা’র্টিন হয়ে আসা দেড় হাজারের বেশি পর্যট’ক দ্বীপে অবস্থান করছেন। আ’ট’কে পড়া পর্যট’কেরা ভালো রয়েছেন। অধিকাংশ পর্যট’কেরা সমুদ্রসৈকতের কোম’রসমান পানিতে স্নান ও সৈকতে বিচরণের মাধ্যমে সময় কা’টাচ্ছেন। তবে কোনো ধরনের পর্যট’ক হয়’রানি যাতে না ঘটে, তার জন্য বিচকর্মীদের দিয়ে বিশেষভাবে নজর রাখা হচ্ছে।