cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
অনলাইনে বিভিন্ন টেস্টের মাধ্যমে মস্তিস্ককে প্রশিক্ষিত করতে পারলে ব্রোকেন হার্টের কষ্ট কমতে সাহায্য করতে পারে। একজন স্নায়ুবিজ্ঞানী মত প্রদান করেন যে, কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি আপনার মস্তিষ্ককে রিপ্রোগ্রাম করতে সক্ষম হবেন। বড় ধরণের কোন ব্রেক আপের পরেও জীবন চালিয়ে যাওয়া আপনার পক্ষে সম্ভব হবে। মাতাল হয়ে টেক্সট পাঠানো বা বিশ্রী গালাগালি করে ভয়েস মেইল পাঠানোকে বন্ধ করতে পারবেন আপনি।
ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বারবারা সাহাকিয়ান, যিনি আবেগীয় এবং আচরণগত ত্রুটির স্নায়ুগত ভিত্তি নিয়ে গবেষণা করেন, তিনি সাধারণত এ উপায়ে কম্পালসিভ বিহেভিয়র আছে এমন মানুষদের নিরাময় করতে সাহায্য করেন। তিনি বলেন এই একই উপায়ে বড় কোনো ব্রেক আপের পর মুষড়ে পড়া মানুষের আত্মনিয়ন্ত্রণকে শক্তিশালী করা যায় তাদেরকে কম্পিউটারে সহজ কিছু এক্সারসাইজ করতে দেয়ার মাধ্যমে।
এ ধরনের কম্পিউটারাইজড টেস্টগুলো খুবই সহজ: যেমন কম্পিউটারের স্ক্রিনে বাম এবং ডান দিকের আলোর ঝলকালনির দিকে প্রতিক্রিয়া দেখানো এবং হুইসেলের মত শব্দ হওয়া মাত্রই তা বন্ধ করে দেয়া। মনে করা হয় যে, এর মাধ্যমে মস্তিষ্কের প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স শক্তিশালী হয়। এটি মস্তিষ্কের এমন একটি অঞ্চল যা নির্বাহী কাজ এবং নিস্ক্রিয়তা নিয়ন্ত্রণের সাথে সম্পর্কিত। সাহাকিয়ান বলেন যে, মস্তিষ্কের এই অংশটিরও পেশীর মতোই একইভাবে ব্যায়াম করানো যায়, আবেগীয় স্ট্রেসের প্রতি প্রতিক্রিয়ার ক্ষমতাকে বাড়ানো যায়।
অধ্যাপক সাহাকিয়ান দ্যা গার্ডিয়ানকে বলেন, ফ্রন্টাল লোব বিভিন্ন পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেটা ব্রেইন ট্রেইনিং টাস্কই হোক বা মানুষের হারিয়ে যাওয়া ভালোবাসার স্মৃতিকে রোমন্থন করাকে বন্ধ করাই হোক।
কখনো কখনো অবসেসিভ বিহেভিয়র বা একগুঁয়ে আচরণ উপকারী হতে পারে, যেমন শিশুর যত্ন নেবার ক্ষেত্রে বা সম্পর্ক বজায় রাখবার ক্ষেত্রে। কিন্তু এই আচরণ সমস্যা তৈরি করে তখনই, যখন সম্পর্কে ভাঙ্গন দেখা দেয় এবং আমরা মানিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাই।
সাহাকিয়ান মনে করেন যে, প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্সকে প্রশিক্ষিত করা সম্ভব, মস্তিষ্কের আবেগপ্রবণ অঞ্চলে ভেঙে যাওয়া সম্পর্কের বিষয়টিকে জিইয়ে রাখা বা উত্তেজিত হয়ে টেক্সট পাঠানোর বিষয়টিকে সামলাতে সাহায্য করার জন্য। এতে সময় লাগতে পারে এবং এমন মানসিক দক্ষতা অর্জন করাও কঠিন, বিশেষ করে ভালোবাসার বন্ধন ছিন্ন হয়ে গেলে। কিন্তু এটি মানুষের মস্তিষ্ককে প্রশিক্ষিত করতে সাহায্য করতে পারে প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাওয়ার জন্য এবং অন্য বিষয়েও। এখনো এটি পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে।