cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনাভাইরাসের টিকা নিয়ে কিছুসংখ্যক মানুষের রক্ত জমাট বাঁধার যে বিরল উপসর্গ দেখা গিয়েছিল, তার কারণ খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
যুক্তরাজ্যের কার্ডিফ এবং যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা গবেষণা চালিয়ে এ ধারণা করেন এবং বিষয়টি বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। তারা দেখিয়েছেন, কীভাবে রক্তের একটি প্রোটিন টিকার মূল উপাদানের প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং এর কারণে রক্ত জমাট বেঁধে যায়।
বিজ্ঞানীরা উল্লেখ করেন, টিকা নেওয়ার পর চেইন বিক্রিয়া শুরু হয় যার সঙ্গে দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাও জড়িয়ে পড়ে। খবর বিবিসির।
রক্ত জমাট বাঁধার পুরো প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করেছেন কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা। তাদের ব্যাখ্যানুযায়ী, সাধারণ ঠান্ডাজনিত রোগের ভাইরাসের সবচেয়ে দুর্বল সংস্করণের সঙ্গে করোনার জিনগত উপাদান মিশিয়ে টিকা তৈরি করা হয়েছে। সাধারণত মাংসপেশীতে টিকা দেওয়া হয়। কিন্তু অনেক সময় টিকাটি রক্তপ্রবাহের সঙ্গে সরাসরি মিশে যায়। এর ফলে টিকার উপাদান রক্তের একটি প্রোটিন ‘প্লাটিলেট ফ্যাক্টর-৪’কে আকৃষ্ট করতে পারে। বিরল কিছু ক্ষেত্রে দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভাইরাসের সঙ্গে ‘প্লাটিলেট ফ্যাক্টর-৪’কে গুলিয়ে ফেলে এবং একে আক্রমণ করার জন্য অ্যান্টিবডি নিঃসরণ করে। আর তখনই এই অ্যান্টিবডি এবং ‘প্লাটিলেট ফ্যাক্টর-৪’ একসঙ্গে গুচ্ছাকার হয়ে গেলে রক্ত জমাট বেঁধে যায়।
বিজ্ঞানীদের এই দলের গবেষণায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিজ্ঞানীরাও যোগ দিয়েছিলেন। তবে অ্যাস্ট্রাজেনেকার এক মুখপাত্র বলেছেন, টিকার কারণে রক্ত জমাট বাঁধার চাইতে কোভিড সংক্রমণ থেকেই রক্ত জমাট বাঁধার সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু সেটি ঘটার কারণ কী সে সম্পর্কে পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা এখনও পাওয়া যায়নি।
অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা নিয়ে কিছু মানুষের রক্তজমাট বাঁধার ঘটনা নিয়ে বিশ্বে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছিল। রক্ত জমাট বাঁধার কারণ খুঁজে বের করতে কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের জরুরি তহবিল সহায়তাও দিয়েছিল যুক্তরাজ্য সরকার।