cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের কানাইঘাট উপজে’লার দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নের গাছবাড়ী বাজারস্থ আনন্দ কমিউনিটি সেন্টারের একটি কক্ষ থেকে বুধবার (১ ডিসেম্বর) এক মহিলা ও এক পুরুষ বাবুর্চির লা’শ উ’দ্ধার করা হয়েছে।
একসঙ্গে এই দুজনের মৃ’ত্যুর ঘটনায় নানা কথা ওঠলেও পু’লিশ বলছে- ছোট বদ্ধ কক্ষে প্রচুর ধোয়ায় অক্সিজেনের অভাবে দুজনের ম’র্মা’ন্তিক মৃ’ত্যু ঘটেছে।
এ বিষয়ে কানাইঘাট সার্কেলের এএসপি আব্দুল করিম বলেন, আম’রা বিভিন্নভাবে বিষয়টি খতিয়ে দেখেছি। আলামত এবং অ’সুস্থ তৃতীয় বাবুর্চির বক্তব্যের ভিত্তিতে প্রাথমিকভাবে এটাই নিশ্চিত হওয়া গেছে- বদ্ধ ঘরে তারা শীত নিবারণের জন্য কয়েল লাকড়িতে আ’গুন ধরিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। ওই ঘরে কোনো ভ্যান্টিলেটর ছিলো না। দরজা-জানালা দুটিও বন্ধ ছিলো। সেই লাকড়ির আ’গুনের ধোয়ায় ঘর ভরে গিয়ে অক্সিজেনের অভাবেই তাদের মৃ’ত্যু ঘটে।
বুধবার সকাল ৭টার দিকে আনন্দ কমিউনিটি সেন্টার থেকে এক মহিলা ও পুরুষ বাবুর্চির লা’শ উ’দ্ধার করা হয়। সেই সাথে গুরুতর অ’সুস্থ অবস্থায় আরও এক বাবুর্চিকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে ভর্তি করা হয়।
নি’হত বাবুর্চিরা হলেন- কানাইঘাট উপজে’লার নয়াগ্রামের মৃ’ত রহমত উল্লাহ’র ছে’লে সুহেল আহম’দ (২৮) ও ওসমানীনগর উপজে’লার তাহিরপুর গ্রামের মৃ’ত আক্কাছ আলীর মে’য়ে সালমা বেগম (৪০) এবং অ’সুস্থ বাবুর্চি হলেন কানাইঘাট উপজে’লার ব্রাহ্মণগ্রামের নাজিম উদ্দিন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার রাতে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানের রান্না করার জন্য আনন্দ কমিউনিটি সেন্টারে যান সুহেল আহম’দ, সালমা বেগম ও নাজিম উদ্দিন। রান্না শেষে রাত ৩টার দিকে তারা কমিউনিটি সেন্টারের ২য় তলার একটি ছোট কক্ষে শুয়ে পড়েন। বুধবার সকাল ৭টার দিকে ঘুম থেকে এ ৩জন না উঠলে বিয়ের আয়োজনকারী জসিম উদ্দিন তাদের ডাকতে রুমে যান। ডা’কাডাকির পরও তারা ঘুম থেকে না উঠলে একপর্যায়ে কক্ষের দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে জসিম উদ্দিনসহ কয়েকজন দেখতে পান- বাবুর্চি সুহেল আহম’দ, নাজমা বেগম ও নাজিম এলোমেলো অবস্থায় পড়ে রয়েছেন এবং কক্ষের ভেতর ধোয়ায় আচ্ছন্ন। এসময় এ তিনজনকে উ’দ্ধার করে উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসকগণ সুহেল ও সালমা বেগমকে মৃ’ত ঘোষণা করেন এবং আশ’ঙ্কাজনক অবস্থায় নাজিম উদ্দিনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন।
নি’হতদের লা’শ ময়না ত’দন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় থা’নায় অ’পমৃ’ত্যু মা’মলা দায়ের করা হয়েছে।
লা’শ উ’দ্ধারের পর কানাইঘাট থা’নার ওসি (ত’দন্ত) জাহিদুল হক বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে- যে রুমে তারা শুয়েছিলেন রুমটি ছোট ছিল। যার কারণে ধোয়া বের হতে পারেনি ঠিকমতো। তাই অক্সিজেনের অভাবে সুহেল আহম’দ ও সালমা বেগমের মৃ’ত্যু হয়েছে।