cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ছাতক উপজে’লার ১নং ইস’লামপুর ইউনিয়নে নৌকা মা’র্কার প্রার্থী আব্দুল হেকিমকে পরাজিত করে বিজয়ী চেয়ারম্যান ছাতক পৌর জামায়াত নেতা ও ছাতক ছাত্র শি’বিরের সাবেক আমির অ্যাডভোকেট সুফি আলম সোহেল।
গত ২৬ নভেম্বর শুক্রবার বিকেল ৩টায় স্থানীয় মাদ্রাসা বাজার মাঠে তাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জে’লা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট জে’লা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান।
জামায়াত নেতার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান অ’তিথি হিসেবে উপস্থিত থাকায় সিলেট ও সুনামগঞ্জ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এবিষয়ে ক্ষোভ জানিয়ে ছাতক উপজে’লার গনেশপুর গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা নেছার আহম’দ বলেন, পোস্টারের মাধ্যমে প্রচারণা দেখে বিষয়টি আমি অবগত হয়ে অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমানকে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করার জন্য এলাকাবাসীর পক্ষে আমি মোবাইল ফোনে অনুরোধ করেছিলাম, কিন্তু তিনি আমা’র অনুরোধ উপেক্ষা করে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এতে এলাকার সাধারণ মানুষ হিসেবে আম’রা ম’র্মাহত। তিনি যেহেতু আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল পদে রয়েছেন, বিতর্কিত এই জামায়াত নেতার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি অ’তিথি হিসেবে অংশ না নিলে আম’রা খুশি হতাম।
এ বিষয়ে সিলেট জে’লা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জে’লা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান বলেন, সুফি আলম সোহেল জে’লা বারের একজন সদস্য। তিনি নির্বাচনে জয়লাভ করায় তাকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। সেই সংবর্ধনা জে’লা বারের সভাপতিসহ নিমন্ত্রণ করলে আম’রা অনুষ্ঠানে যাই। সোহেল জে’লা বারের সদস্য হিসেবেই আমি অনুষ্ঠানে গিয়েছি, অন্য কোন কারণে নয়।
নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সুফি আলম সোহেল জামায়াতের দায়িত্বশীল নেতা, এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সোহেলের সংবর্ধনার অনুষ্ঠানের ব্যানারে লেখা ছিলো মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। সে জামায়াত নেতা কি না সে বিষয়ে আমা’র কিছু জানা নেই।
ছাতক উপজে’লার ১নং ইস’লামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সুফি আলম সোহেল বলেন, আমি একসময়ে শি’বিরের রাজনীতি করেছি। ওই সময়ে আমি সিলেট জে’লা পশ্চিমের সভাপতির দায়িত্ব পালন করি। এরপর সুনামগঞ্জ জে’লা শি’বিরের সভাপতি দায়িত্ব পালন করি। তবে আমি জামায়াতের কোন পদে প্রায় ১২ বছর থেকে নেই। আমি সবসময় জনগণ মনোনীত প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়লাভ করে আসছি।
মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান দাবি করেন তিনি বলেন, আমা’র চাচা মখলিছুর রহমান বিএনপির রাজনীতি করতেন। তিনি যু’দ্ধের সময় শাহাদৎবরণ করেন। সেই সাথে আমা’র পিতা নুরুল ইস’লাম সিলেট ম’দন মোহন কলেজের ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতির সাথে জ’ড়িত ছিলেন। যু’দ্ধের সময় আমা’র পিতাকে রাজাকারদের সহযোগিতায় পা’কিস্তানি সে’নারা গু’লি করে ছাতকে হ’ত্যা করে। আম’রা পরিবারের অনেক মুক্তিযোদ্ধা সদস্য রয়েছেন।