cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে হত্যার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে মুক্ত করে দিচ্ছে না। দলীয় চেয়ারপার্সনের মুক্তির জন্য প্রতিটি পাড়ায় মহল্লায় আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর রেজিস্ট্রারী মাঠে বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত লাগাতার আন্দোলন কর্মসূচি চলবে, এতে সবাইকে সবাইকে অংশ গ্রহণ করার আহ্বান জানান তিনি।
দলীয় চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ‘নিঃশর্ত’ মুক্তি ও সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণের দাবিতে নগরীর রেজিস্ট্রারি মাঠে সমাবেশের আয়োজন করেছে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি। কেন্দ্রের নির্দেশে আয়োজিত এই সমাবেশের মূল কার্যক্রম শুরু হয় বেলা ২টায়। সমাবেশে বিপুল সংখ্যক দলীয় নেতা-কর্মী যোগ দিয়েছেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলেছেন এদেশে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দেশে সম্ভব না। সরকার খালেদা জিয়াকে হত্যা করতে তার মুক্তি দিচ্ছে না।
বিশেষ অতিথি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেল বলেন, এই সরকারের কাছে আবদার করে কোনো লাভ হবে না। আন্দোলনের মাধ্যমে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিহিংসার কারণে খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এম নাসের রহমান বলেন, ‘লিভার সিরোসিস সাধারণত পুরুষ মানুষের হয়। বেশি মদ খেলে লিভার সিরোসিস হয়, কিন্তু খালেদা জিয়া তো দীর্ঘদিন জেলে ছিলেন। তবে কি সরকার তার খাবারের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দিয়েছে? বিদেশে চিকিৎসায় গেলে এইসব ধরা পরে যেতে পারে, তাই সরকার তাকে বিদেশ যেতে দিচ্ছে না।’
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন জীবন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, এনামুল হক, তাহসীনা রুশদীর লুনা, সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলনসহ দলের কেন্দ্রিয় ও সিলেট জেলাসহ বিভাগের অন্য জেলার নেতারা।
এই সমাবেশ উপলক্ষ্যে দুপুর থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে রেজিস্টারি মাঠে হাজির হন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছিলো সতর্ক অবস্থানে।