cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সিআইপি) মনোনীত হলেন সিলেটের কল্লোল মারুফা দম্পতি। গত বুধবার (২৪ নভেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাদের সিআইপি হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
এর আগে ২০১৮ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য সিআইপি হিসেবে স্বীকৃতি পান সিলেটের প্রিমিয়াম ফিস এন্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান কল্লোল আহমদ ও তার স্ত্রী মারুফা আহমদ।
২০১৯ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য সর্বমোট ৫৭ জনকে সিআইপি স্বীকৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। তার মধ্যে “বৈধ চ্যানেলে সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণকারী অনিবাসী বাংলাদেশী” হিসেবে সিআইপি মর্যাদা পেয়েছেন কল্লোল আহমদ। আর ‘বিদেশে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিকারক অনিবাসী বাংলাদেশি’ তার স্ত্রী মারুফা আহমদকে সিআইপি মর্যাদা প্রদান করা হয়।
সিলেট নগরীর হাউজিং এসস্টেটের বাসিন্দা কল্লোল আহমদ তরুণ বয়সেই পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে গিয়েই কাজ শুরু করেন বাংলাদেশী খাদ্যপণ্য নিয়ে। আর তার যোগ্য সহচরী হিসেবে পান স্ত্রী মারুফা আহমদকে। ২০০২ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বাংলাদেশী বিভিন্ন খাদ্যপণ্য ও হিমায়িত মাছ রপ্তানি করে আসছেন এই দম্পতি। তাদের প্রতিষ্ঠিত শাহজালাল ব্র্যান্ড এখন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বহুল জনপ্রিয়।
দীর্ঘদিন প্রবাসে থাকলেও দেশের কথা ভুলে যান নি কল্লোল-মারুফা দম্পতি। তাই যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, মায়ানমারের মত সিলেটেও প্রতিষ্ঠা করেছেন শাহজালাল ব্র্যান্ডের কারখানা। যা প্রিমিয়াম ফুডস নামে ইতিমধ্যেই বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। নিজেদের কারখানায় হাজারো লোকের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি মতিন এন্ড রাজিয়া ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দরিদ্র ছেলেমেয়ের শিক্ষা ও আবাসনের ব্যবস্থা করছেন।
দীর্ঘদিন বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতিতে অবদানের মূল্যায়ন স্বরুপ গতবছরও বাংলাদেশ সরকার তাঁদের সিআইপি মনোনীত করে।