cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ঘিরে বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না সিলেট আওয়ামী লীগের। কোম্পানীগঞ্জে শি’বির নেতাকে নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান বানানোর পর এবার গো’লাপগঞ্জে লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির ভা’রপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠজনের বাবাকে নৌকার প্রার্থী করা হয়েছে। যদিও দলের কাউন্সিলে মনোনীত হয়েছিলেন অন্যজন। এ নিয়ে সিলেটজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
সিলেটের গো’লাপগঞ্জ উপজে’লার বুধবারীবাজার ইউনিয়নে দলের কাউন্সিলে মাত্র এক ভোট পাওয়া ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রকিবকে নৌকার প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে দলের হাইকমান্ড। অথচ তার ছে’লে লাহিন আলম যু’ক্তরাজ্য যুবদলের স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি এবং লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানের খুবই ঘনিষ্ঠজন।
শুধু তাই নয়, লন্ডন সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হা’মলায়ও লাহিনের সক্রিয় ভূমিকা ছিল বলে জানা গেছে। বুধবারীবাজারে দলের তৃণমূলের মতামতকে উপেক্ষা করে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠজনের বাবার হাতে নৌকা তুলে দেওয়ায় দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। পাশাপাশি উপজে’লাজুড়ে বইছে আলোচনা-সমালোচনার ঝড়।
জানা গেছে, চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে আগামী ২৬ ডিসেম্বর গো’লাপগঞ্জের ১১টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাইয়ের লক্ষ্যে গত ১৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত উপজে’লা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় তৃণমূলের ভোটের ভিত্তিতে ৫নং বুধবারীবাজারে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি হালিমুর রশিদ রাপুকে মনোনীত করা হয়।
কিন্তু কাউন্সিলে মাত্র ১ ভোট পাওয়া আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সভাপতি আব্দুর রকিবকে নৌকার প্রার্থী চূড়ান্ত করে দলটির স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ড।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, লাহিন আলম লন্ডনে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠজন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও তারেক রহমানের সঙ্গে এবং দলীয় সভা-সমাবেশের একাধিক ছবি পোস্ট দেন। যেগুলো ইতোমধ্যে ভাই’রাল করা হয়েছে। এছাড়া আব্দুর রকিবের আরেক ছে’লে রাসেল আহম’দ লন্ডনে ছাত্রদল করেন ও দেশে থাকা ছে’লে সাইফুল আলম শাহিন বুধবারীবাজার ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক।
এমন ছে’লেদের বাবা ও তৃণমূলের ভোটে সবার পেছনে থাকা প্রার্থীর হাতে নৌকা তুলে দেওয়া নিয়ে ক্ষোভ সংবরণ করতে পারছেন না নেতাকর্মীরা। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে প্রার্থী বদল করার অনুরোধ জানিয়েছেন তারা।
প্রার্থিতার বিষয়ে নৌকার মনোনয়ন পাওয়া আব্দুর রকিব যুগান্তরকে বলেন, রাজনীতি করা সবার গণতান্ত্রিক অধিকার। দুই ছে’লে বিদেশে থাকে। ছোটবেলা থেকে তারা সেখানে বড় হয়েছে এবং বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে গেছে। দেশে থাকলে হয়তো সেটা হতে দিতাম না। অ’পর ছে’লে শাহিন যুবদল করে বলে কোনো প্রমাণ আমি পাইনি, সে সবসময় আমা’র সঙ্গেই যায়। কিন্তু আমা’র বাবা ছিলেন আওয়ামী লীগের ত্যাগী কর্মী।
বোধশক্তি হওয়ার পর থেকে আমিও মুজিব আদর্শ লালন করে আওয়ামী লীগ করে আসছি। দলের জন্য আমা’র অনেক ত্যাগ-তিতীক্ষা রয়েছে। তাই দলের হাইকমান্ড আমাকে বিবেচনায় নিয়ে নৌকার প্রার্থী নির্বাচিত করেছে। কাউন্সিলে এক ভোট পাওয়ার কথা স্বীকার করে রকিব বলেন, তিনজনের নামই কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। কেন দিয়েছেন নেত্রীকে জিজ্ঞেস করুন।
এ বিষয়ে সিলেট জে’লা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান যুগান্তরকে বলেন, তৃণমূলের ভোটে যিনি মনোনীত হন তিনিসহ বাকি প্রার্থীদেরও নাম কেন্দ্রে পাঠানো হয়। প্রত্যেকের নামের ডানপাশে দলে এবং রাজনীতির মাঠে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করে উল্লেখ করে দেই আম’রা। কেন্দ্রে যাওয়ার পর প্রার্থী বদল করার ক্ষমতা রাখে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড। সেখানের চূড়ান্ত করা প্রার্থীদের পক্ষেই আম’রা মাঠে নামি। এর বাইরে আর কিছু বলার নেই। সূত্র দৈনিক যোগান্তর