cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজে’লার দুলালপুর ইউনিয়ন থেকে নির্বাচনে ল’ড়তে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছিলেন ওই ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুল ইস’লাম। তবে বাবা দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় রাগে ও ক্ষোভে ফেসবুক লাইভে এসে নির্বাচনি অফিস ভাঙচুর করেছেন ছে’লে ছাত্রলীগ নেতা বাইজিদ সরকার।
জানা গেছে, নির্বাচনি প্রচারণার কেন্দ্র হিসেবে অফিসটি অস্থায়ীভাবে বানিয়েছিলেন মনিরুল ইস’লাম। লাইভ ভিডিওটিতে দেখা গেছে, সে অফিসে প্রবেশ করে আসবাবপত্র চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করছেন বাইজিদ। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সংবলিত পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ছেন। ভিডিওটি ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বুধবার (২৪ নভেম্বর) সকালে ঘটনাটি ঘটে।
নির্বাচনি অফিস ভাঙচুরের কারণ জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ নেতা মনিরুল ইস’লাম বলেন, ‘ছে’লে বাইজিদ রাগ, ক্ষোভ থেকে অফিস ভাঙচুর করেছে। আমি ঢাকায়, তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি। কিন্তু সে কল ধরছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউনিয়ন নির্বাচনে আমাকে নৌকা প্রতীক দেননি, সেটা নিয়ে আমা’র কোনও দুঃখ নেই। আমি দুলালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ১৯ বছর ধরে সভাপতি। আওয়ামী লীগের মনোনয়নের তালিকায় আমা’র নাম এক নম্বরে ছিল।’
তার অ’ভিযোগ, ‘উপজে’লার কয়েকজন নেতার যোগসাজশে ব্রাহ্মণপাড়ার বিভিন্ন ইউনিয়নের মনোনয়ন বাণিজ্য হয়েছে। লাখ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। এই বাণিজ্যের সঙ্গে উপজে’লা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর খান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুল হক ও গো’লাম সরোয়ার জড়িত। তাদের কারণে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতারা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েও দলীয় প্রতীক থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।’
ব্রাহ্মণপাড়া উপজে’লা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর চৌধুরী বলেন, ‘দুলালপুর ইউনিয়ন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য মনিরুল ইস’লামের নাম প্রথমে রাখা হয়েছিল। তার জায়গায় যিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান তোফাজ্জল হোসেন নিক্সন। তিনি দুলালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে শেখ হাসিনা তাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছেন, সেখানে আমাদের করার কিছু নেই। মনিরুল ইস’লাম মনোনয়ন বাণিজ্যের অ’ভিযোগ করেছেন, সেটি একেবারে মিথ্যা কথা এর কোনও ভিত্তি নেই। শুনেছি তার ছে’লে নির্বাচনি অফিস ভাঙচুর করেছে।’