cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বাংলাদেশ-ভা’রত সীমান্তের হবিগঞ্জ অংশে অন্তত দেড় শ বাড়িতে বিজিবির বসানো ‘চো’রাকারবারির বাড়ি’, ‘মা’দককারবারির বাড়ি’ সাইনবোর্ড নিয়ে দেশজুড়ে চলছে সমালোচনা। আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। তবে বিজিবি বলছে, সামাজিকভাবে চাপের মুখে থাকলে অ’প’রাধমূলক কাজ ছেড়ে দিতে পারে, এই চিন্তা থেকেই সাইনবোর্ড বসানো হয়েছে। আগামীতেও এ ধরনের কাজ চলবে।
বিষয়টি নিয়ে এবার নিজের তীব্র ক্ষোভের কথা ফেসবুক লাইভে জানিয়েছেন আ’লোচিত আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
আপলোড করা ভিডিওতে রোববার দুপুরে সুমন বিজিবির এই কর্মকা’ণ্ডের সমালোচনা করেন। এ সময় বিজিবির বি’রুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানান তিনি।
ভিডিও বার্তায় সুমন বলেন, ‘আমা’র উপরে যে সাইনবোর্ডটি দেখছেন এটি কোনো সাধারণ মানুষ লাগায়নি, এটি লাগিয়েছে বিজিবি। আমা’র সামনের বাড়িকে তারা ‘চো’রাকারবারির বাড়ি’ হিসেবে চিহ্নিত করে দিয়েছেন। যেহেতু এটি আমা’র এলাকা চুনারুঘাট, সেহেতু এই বাড়িটি যদি চো’রাকারবারির হয়, আমা’র এলাকা হিসেবে আমিও চো’রাকারবারি। এই এলাকার যারা নেতা আছেন তারাও চো’রাকারবারি।’
কতটা অমানবিক হলে এমন সাইনবোর্ড লাগানো যেতে পারে- এই প্রশ্ন তুলে সুমন বলেন, ‘এই বাড়ির মানুষগুলো এখন না স্কুলে যেতে পারেন। না কলেজে যেতে পারেন। তাদের বলা হয় তোরা তো চো’রাকারবারির বাড়ির লোক।’
তিনি বলেন, ‘সমাজপতিরা যখন একটি বাড়িকে সমাজচ্যুত করেন তখন আম’রা হাই’কোর্টে গিয়ে মা’মলা করি। সমাজপতিরা করলে আম’রা ঘৃ’ণা করি। বিজিবির লোকজন কী’ভাবে একটি পরিবারকে এভাবে সমাজচ্যুত করে দেয়। এই সাইনবোর্ডের মাধ্যমে পরিবারের পরবর্তী প্রজন্মকেও চো’রাকারবারি বানিয়ে দিলেন। দেখেন কী’ভাবে এই ডিসিপ্লিনারি ফোর্স আমাদের দেশটাকে চালাচ্ছে।‘একটা জিনিস আপনাদের বলতে চাই। চো’রাকারবারির বাড়ির সামনে এমন সাইনবোর্ড লাগাতে পারলেন। কিন্তু যু’দ্ধাপরাধীর বাড়ির সামনে তো লাগাতে পারেন নাই। তারা যু’দ্ধাপরাধী, দু’র্নীতিবাজতের বাড়িতে তো লিখতে পারেনি তারা দু’র্নীতিবাজ। যারা ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে খাচ্ছে, তাদের বাড়িতে তো লেখেননি তারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট’কারী। বিজিবির মধ্যে যাদের দুই নাম্বারি করে চাকরি গেছে, তাদের বাড়িতে কেন লেখেননি দুই নাম্বারি করে তাদের চাকরি গেছে। আপনাদের এই সাহস নেই।’
বিজিবির বি’রুদ্ধে অ’ভিযোগ তুলে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘বিজিবির কাজ ছিল বর্ডারে। আপনারা বর্ডারে কিছু পাস দেন বলেই তো এসব পাচার হচ্ছে। অ’ভিযোগ আছে, এই বর্ডার দিয়েই ইন্ডিয়া থেকে আসা প্রতি গরুতে আপনারা দুই হাজার টাকা করে পান। এই টাকা কোথায় কোথায় যায় সেটিও আমা’র জানা আছে। এসব কথা তো বলতে চাই না। এমনিতেই শত্রুর অভাব নাই, তখন আপনারাও শত্রু হবেন।’
সুমন বলেন, ‘আপনাদের বলতে চাই, অ’স্ত্র দিয়ে নয়, বিবেক দিয়ে সমাজটাকে ঠিক করেন। আপনারা আমাদের সম্প্রীতিটাকে নষ্ট করছেন, এলাকা’টাকে ক’লঙ্কিত করে দিচ্ছেন।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, ‘আপনে অনেক জ্ঞানী মানুষ। আপনার আন্ডারের এসব ফোর্সকে বুঝান। তারা যা করে তা ঠিক নয়। সাইনবোর্ড মে’রে এসব নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এসব নিয়ন্ত্রণ করতে হলে এই মানুষগুলোকে বিকল্প কর্মসংস্থান দেন।’
দ্রুত এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং হবিগঞ্জের পু’লিশ সুপারের কাছে অনুরোধ জানান তিনি। সৌজন্যঃ নিউজ বাংলা