cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভা’র্সিটি কর্তৃপক্ষের বি’রুদ্ধে গাফিলতি ও অনিয়মের অ’ভিযোগ এনে আ’ন্দোলনে নেমেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। তাঁদের অ’ভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের গাফিলতিতে বিভাগটির ১৪৮ জন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় রয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে বি’ক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের চারটি সেমিস্টারের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা বলছেন, উচ্চ আ’দালত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ২৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা বার কাউন্সিলে পরিশোধের জন্য নির্দেশ দিলেও কর্তৃপক্ষ জ’রিমানা পরিশোধ করছেন না। আগামী তিন দিনের মধ্যে (রোববার পর্যন্ত) সমাধানের কোনো সিদ্ধান্ত না এলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের প্রধান ফট’কে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হবে।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ২০১৪ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতি সেমিস্টারে ৫০ জনের অধিক শিক্ষার্থী ভর্তি না করার নোটিশ জারি করে। কিন্তু এমন নির্দেশনা না মেনে সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভা’র্সিটি কর্তৃপক্ষ আইন বিভাগের ২১, ২২, ২৩ ও ২৪তম ব্যাচে ৫০ জনের অধিক শিক্ষার্থী ভর্তি করে। এতে চার ব্যাচের নির্দিষ্ট সময়ে পড়াশোনা শেষ করেও ৫০ জনের অধিক ভর্তি হওয়া ১৪৮ জনের আবেদন জমা নেয়নি বার কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ।
এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য প্রায় ৮ মাস আগে ১৪৮ জন শিক্ষার্থীর পক্ষে উচ্চ আ’দালতে রিট করেন ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থী। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৯ সেপ্টেম্বর উচ্চ আ’দালত বিশ্ববিদ্যালয়কে ২৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা জ’রিমানা করেন। এ জ’রিমানার টাকা আগামী ২ জানুয়ারির মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। তবে জ’রিমানার টাকা পরিশোধের কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এমন অবস্থায় ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ওই ১৪৮ শিক্ষার্থী।
এ ব্যাপারে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রধান হু’মায়ূন কবিরের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. শহীদ উল্লাহ তালুকদার বলেন, কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য টাকার জোগান দেন না। যে সময় এমন ঘটনা ঘটেছে, সে সময় তিনি ছিলেন না। সে সময় কী’ হয়েছে না হয়েছে, সেটি তাঁর জানা নেই। এত টাকা কোথায় পাবেন, যেখানে তাঁরা নিজেরাই ১৩ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। দেড় বছর ধরে বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যানের খবর নেই। তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বিষয়ে আমা’র পুরো সিম্প্যাথি (সহানূভূতি) রয়েছে। কিন্তু কিছু করারও তো নেই। ছাত্রদের টাকার দরকার।’