cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান আর উন্নত প্রযুক্তি আমাদের জীবনযাত্রার মানকে বেশ উন্নত করতে বড় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। আমাদের আর্থ-সামাজিক জীবনে আধুনিক প্রযুক্তির বিকল্প যেন কিছুই নেই। আধুনিক প্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে এতই সমৃদ্ধশালী করে তুলেছে যে আমাদের নিত্য নৈমিত্তিক প্রয়োজনীয় তথ্যাদি, যোগাযোগ আর বিনোদনের মাধ্যম হিসাবে এক মিনিটেই হাতের নাগালে পৌঁচ্ছে দিচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্মার্ট ফোনে ব্যবহৃত অ্যাপ গুগোল, ফেসবুক, হোয়াটাস্ অ্যাপ, ইমো, ম্যাসেনজার, ভাইবার, যেন কারো সঙ্গে দু’মিনিটেই যোগাযোগ করে দিচ্ছে। এরই সঙ্গে বিনোদনে ভরপুর ইউটিউব সার্চ দিলে কোনো কিছুর অভাবই নেই। তবে সম্প্রতি এই আধুনিক প্রযুক্তির সৃষ্ট ইলেকট্রনিক্স ডিভাইজ স্মার্ট ফোনে আসক্ত হয়ে সম্পূর্ণ মানসিক বিকাশে বাধাগ্রস্ত হয়ে পড়ছে শিশুরা ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। বাবা-মায়ের ঘুমানো অপেক্ষা বা একটু চোখের আড়াল হলেই নিমেষেই ফোন নিয়ে উধাও। গৃহিণী লাবণী আক্তার সাথী।
দৌলতপুরস্থ পাবলার বাসিন্দা। স্বামী দোকানে কাজ করে। তার ছেলে লাবিব। বয়স মাত্র সাড়ে তিন বছর। একেবারেই খেতে চায় না। খাওয়াতে বসালেই নানা বায় না। তবে হাতে মোবাইল ফোন তুলে দিলে পেট পুরে খেয়ে নেয়। ইউটিউবে গান শুনতে শুনতে, কার্টুন দেখতে দেখতে খায়, ঝটপট খেয়ে নেয়। তিনি নিশ্চিত হন। যাই হোক, বিনা ঝামেলায় বাচ্চারা এখন পেটপুরে খেল। সাথীর মতো এভাবেই বর্তমান সময়ে বাবা-মায়েরা সন্তানকে শান্ত রাখতে বা তাদের দাবি মেটাতে হাতে তুলে দিচ্ছেন স্মার্ট ফোনসহ নানা ধরনের ডিভাইস।
শিশুরা গেম খেলতে পারে, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্লান্তি এবং অস্থিরতা সৃষ্টি করে। শিশু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের হাতে স্মার্ট ফোনসহ কোনো ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস দেয়া উচিত নয়। এতে নানা ধরনের রোগের জন্ম হয় শিশুদের শরীরে যা তাদের মানসিক বিকাশে ভারসাম্যহীনতায় ভোগায়। গাজী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নবজাতক শিশু ও কিশোর স্বাস্থ্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. বরকত আলী বলেন, মোবাইল বাচ্চাদের জন্য মানসিক ও স্বাস্থ্যর জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মোবাইলের প্রতি আসক্ত হয়ে বাচ্চারা ধীরে ধীরে পরিবার পরিজন হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
এ ছাড়া রেডিও ম্যাগনেটিভ ইফেক্ট, চোখের ক্ষতি, ব্রেইন পাওয়ার লেস, ব্রেইন ফাংশন ডিসকানেক্ট করে দেয়। স্মার্ট ফোন কেবল শিশুর মানসিক বিকাশে বাধা নয় ববং সামাজিক অটুট বন্ধনে বিচ্ছেদ ঘটাচ্ছে ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকির পাশাপাশি বাড়ছে সামাজিক অবক্ষয়।