cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নবীগঞ্জ উপজে’লার ৬নং কুর্শি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থীই লন্ডন প্রবাসী। এ জন্য উপজে’লার ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬নং কুর্শি ইউনিয়নের প্রতি দৃষ্টি সব মহলের।
জানা গেছে, ওই ইউনিয়নে ৭ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এর মধ্যে ১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। বর্তমানে নির্বাচনী মাঠে প্রবাসী ৬ জন ভোট যু’দ্ধে রয়েছেন।
আগামী ২৮ নভেম্বর এই উপজে’লায় ভোট গ্রহন অনুষ্টিত হবে। ওই ইউনিয়নে ৬ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীই লন্ডন প্রবাসী হওয়ায় নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হওয়ার আশংকা রয়েছে বলে ধারণা করছেন অ’ভিজ্ঞ মহল।
এছাড়া বর্তমান চেয়ারম্যান ও নৌকার মাঝি আলী আহম’দ মু’সা মনোনয়নপত্র দাখিল করেই ব্যক্তিগত কাজে লন্ডন চলে যাওয়ার কারণে ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬নং কুর্শি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন নিয়ে উপজে’লা সর্বত্র চলছে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা।
গত ২ নভেম্বর মনোনয়ন জমা দানের শেষ দিন পর্যন্ত মোট ৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দেন। যাচাই বাছাইকালে ঋন খেলাপির দায়ে যুবলীগ নেতা জামাল উদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল হয়। ফলে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকেন ৬ জন প্রার্থী।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বৈধ ৬ জন প্রার্থীর সবাই যু’ক্তরাজ্য প্রবাসী। তারা হচ্ছেন- বর্তমান চেয়ারম্যান উপজে’লা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী আলী আহম’দ মুছা, বর্তমান চেয়ারম্যান আলী আহম’দ মুছার সমন্ধি আওয়ামী লীগ নেতা ও বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মুকিত, সাবেক চেয়ারম্যান ও যু’ক্তরাজ্য প্রবাসী বিএনপি নেতা সৈয়দ খালেদুর রহমান খালেদ, বিদ্রোহী প্রার্থী লন্ডনের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগ নেতা আবু তালিম নিজাম চৌধুরী, জে’লা বিএনপির সাবেক সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী ফারছুর ছোট ভাই যু’ক্তরাজ্যের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বিএনপি নেতা মো. শামসুল হুদা চৌধুরী বাচ্চু, যু’ক্তরাজ্য প্রবাসী ও কমিউনিটি নেতা মো. আব্দুল গফুর।
নির্বাচনে ওই ইউনিয়নে ভগ্নিপতি (নৌকা) ও সমন্ধি’র (বিদ্রোহী) মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্ধিতা হওয়ায় সুবিধা নিচ্ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদুর রহমান খালেদ। ফলে ত্রিমুখী ল’ড়াই হচ্ছে ওই ইউনিয়নে। আওয়ামী লীগ বনাম বিদ্রোহী প্রার্থীর ল’ড়াইয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছেন বিএনপির সৈয়দ খালেদুর রহমান খালেদ।
এছাড়া উপজে’লার ১১টি ইউনিয়নেও একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় এবারের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ব্যাপক ভরাডুবির আশংকা রয়েছে।
এছাড়া উপজে’লা আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান চেয়ারম্যান ইম’দাদুর রহমান মুকুল, উপজে’লা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান জাবেদুল আলম সাজু ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গত নির্বাচনে সামান্য ভোটে পরাজিত নির্মলেন্দু দাশ রানাসহ হেভিওয়েট নেতারা বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার কারণে নৌকার প্রার্থীদের চেয়ে কয়েকটি ইউনিয়নে বিদ্রোহীদের বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর কারণে বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে বিএনপি সম’র্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। সব আলোচনা ছাড়িয়ে বর্তমানে ৬নং কুর্শি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে ৬ প্রার্থী লন্ডন প্রবাসী হওয়ায় মানুষের মাঝে কৌতূহল দেখা দিয়েছে।