cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বর্ণবাদ ও ইস’লামভীতি দূর করতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ হাতে নিয়েছেন তুরস্কের এক নাগরিক। যিনি বসবাস করেন জার্মানিতে। ২০২০ সালে নেওয়া এ উদ্যোগের মাধ্যমে তার লক্ষ্য হলো— বর্ণবাদ ও ইস’লামভীতির বি’রুদ্ধে সচেতনতা বাড়ানো। খবর ডেইলি সাবাহর।
রেসিয়া কারাকা পাক নামে তুরস্কের এ নাগরিক সাইকেল চালিয়ে একটি বার্তা ছড়িয়ে দিতে চান।বার্তাটি হলো— মু’সলিম ও তুর্কিদের বি’রুদ্ধে ইউরোপে বর্ণবাদী এবং ইস’লাম স’ম্পর্কে যেসব ভীতিকর প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
৪৭ বছর বয়সি তুর্কি এ ইঞ্জিনিয়ার গত বছরের আগস্টে যাত্রা শুরুর ছয় সপ্তাহ পর তুরস্কে আসেন। এরপর তুরস্কের বিভিন্ন প্রদেশ ঘুরে ইস্তান্বুলে পৌঁছান ২৯ অক্টোবর।
কথা বলেন তুর্কি গণমাধ্যম আনাদোলুর সঙ্গে।রেসিয়া বলেন, ইউরোপে মু’সলিম ও তুর্কিদের বি’রুদ্ধে গণমাধ্যমে ব্যাপক অ’পপ্রচার চালানো হয়। এ পরিস্থিতি বর্ণবাদের জন্য পথ উন্মুক্ত করে দেয়। আমি সচেতনতা বাড়াতে আমা’র সাইকেলে করে ইউরোপ থেকে তুরস্কে যাত্রা শুরু করেছি। আমি ইউরোপের বহু দেশে ঘুরেছি এবং মানুষকে বলেছি, মু’সলিম’দের বি’রুদ্ধে যেসব অ’পপ্রচার চালানো হচ্ছে তার সবটুকুই মিথ্যা।
‘ইউরোপীয়রা জানে মু’সলিম’রা তাদের বি’রুদ্ধে নয়। মু’সলমানদের সঙ্গে তাদের ভ্রাতৃত্বপূর্ণ স’ম্পর্ক বিদ্যমান। কিন্তু যারা মসুলমানদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখেন তারা তা করেন মূলত মিডিয়ার অ’পপ্রচারের জন্য। যারা আমাদের চেনেন না তাদের সামনে আমাদের মানবিকতা ও চরিত্র তুলে ধরতে চাই।’
তুর্কি এ নাগরিক বলেন, মু’সলমানরা ইউরোপে চাকরি ও বাসা ভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে বর্ণবাদসহ নানা ধরনের জটিলতার মুখে পড়ছেন। সেখানে ম’সজিদগুলো বছরে ৪০০ এর বেশি হা’মলার শিকার হয়। এ সমস্যার সমাধান হলো— তাদের সামনে নিজেদের পরিচিত করা এবং তুলে ধ’রা।
রেসিয়া জানান, তিনি তুরস্ক থেকে প্লেনে মঙ্গোলিয়া যাবেন, ফিরবেন বাইসাইকেল চালিয়ে।
তিনি বলেন, আমি ১৪ হাজার কিলোমিটার পথ সাইকেল চালিয়ে ভ্রমণের পরিকল্পনা করেছি, যেসব জায়গায় আমাদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন। আম’রা যেখানেই যাই না কেন, সেখানে সব ধরনের বর্ণবাদের বি’রুদ্ধে চিহ্ন রেখে আসব।
এ যাত্রায় বহু মানুষ তার সঙ্গী হবেন— আশা তুরস্কের এ নাগরিকের।