cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
তৃতীয় দফা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বিদ্রোহী প্রার্থীরা। সঙ্গে বিএনপি’র প্রার্থীরাও জয় ছিনিয়ে নেয়ার চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন। ফলে এ নির্বাচনকে ঘিরে সিলেটে আগে থেকেই উ’ত্তাপ-উত্তে’জনা দেখা দিয়েছে। প্রশাসনের কর্মক’র্তারা বলছেন; দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে।
তৃতীয় ধাপের নির্বাচনেও একই ভাবে প্রশাসন নিরপেক্ষ থাকবে। ২৮শে নভেম্বর সিলেটের গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর ও দক্ষিণ সুরমা’র ১৬টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। গত শনিবার এসব ইউনিয়নের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গতকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে প্রচারণা। গ্রামে গ্রামে নির্বাচনী হাওয়া বইছে।
তবে- তৃতীয় ধাপের এই নির্বাচনে জৈন্তাপুরে বিদ্রোহী প্রার্থী কম থাকলেও দক্ষিণ সুরমা ও গোয়াইনঘাটে বিদ্রোহী বেশি। জৈন্তাপুরে বিএনপি’র ১০ নেতা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। গোয়াইনঘাটের রুস্তুমপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মাসুক আহম’দ। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আব্দুল মতিন ও বিএনপি নেতা শাহাবউদ্দিন শিহাব ও আবুল কালাম আজাদ। ফতেহপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজিম উদ্দিনের সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছেন বিদ্রোহী আমিনুর রহমান চৌধুরী ও বিএনপি নেতা মিনহাজ উদ্দিন।
লেঙ্গুরা ইউনিয়নে নির্বাচনের দিকে নজর সবার। এবার এই ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী মুজিবুর রহমান। তাকে ছাড় না দিয়ে মাঠ দখলে নিতে চাইছেন বিদ্রোহী প্রার্থী গো’লাম কিবরিয়া রাসেল। বিএনপি নেতা গো’লাম কিবরিয়া সাত্তারও রয়েছেন শক্তিশালী অবস্থানে। নন্দিরগাঁও ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী কা’ম’রুল হাসান আমিরুল। তার সঙ্গে বিদ্রোহী হিসেবে মাঠে রয়েছেন সিরাজুল ইস’লাম। বিএনপি নেতা মামুনুর রশীদ মামুনও ছেড়ে কথা বলছেন না।
ডৌবাড়ি ইউনিয়নে বিএনপি’র কোনো প্রার্থী না থাকলেও আওয়ামী লীগের প্রার্থী সুভাস দাশের সঙ্গে শক্ত ল’ড়াই গড়ে তুলেছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এম নিজাম উদ্দিন। তোয়াকুল ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী লোকমান আহম’দের বিদ্রোহী হয়েছেন শামসুদ্দিন আহম’দ। বিএনপি নেতা খালেদ আহম’দ এখানে রয়েছেন শক্তিশালী অবস্থানে।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা’র ৫টি ইউনিয়নে এবার নির্বাচন হচ্ছে। এরমধ্যে সিলেট নগরঘেঁষা সিলাম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শাহ ওলিদুর রহমানের মুখোমুখি হয়েছেন বিদ্রোহী মুজিবুর রহমান ও বিএনপি নেতা আত্তর আলী ও ফয়জুল হক। জালালপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ওয়েছ আহম’দের সঙ্গে ল’ড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন বিদ্রোহী প্রার্থী নেছারুল হক চৌধুরী মোস্তান ও জামায়াত নেতা ও বর্তমান চেয়ারম্যান মা’ওলানা সুলাই’মান হোসেন।
লালাবাজার ইউনিয়নে ল’ড়াই জমবে ত্রিমুখী। এই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী তোয়াজিদুল ইস’লাম। তার সঙ্গে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছে আব্দুল মুহিত। বিএনপি নেতা আমিনুর রহমান শিকতাও ল’ড়াইয়ের আভাস দিচ্ছেন। মোগলাবাজার ইউনিয়ন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হয়েছেন সদরুল ইস’লাম। তার সঙ্গে শক্তিশালী অবস্থান নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন ফখরুল ইস’লাম শায়েস্তা। বিএনপি নেতা ময়নুল ইস’লাম মঞ্জুরও মাঠে সক্রিয় রয়েছেন।
দাউদপুর ইউনিয়নে বিএনপি’র কোনো প্রার্থী নেই। তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আতিকুল হককে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে প্রার্থী হয়েছেন নুরুল ইস’লাম আলম। সীমান্তবর্তী জৈন্তাপুর উপজে’লার ৫টি ইউনিয়নে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। ইতিমধ্যে প্রার্থীরা প্রচারণা শুরু করেছেন। নিজপাট ইউনিয়নে নির্বাচন না হওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন স্থানীয়রা। এ নিয়ে ক্ষোভ-বি’ক্ষোভ চলছে এলাকায়।
জৈন্তাপুরের ৫টি ইউনিয়নের সবকটিতেই বিএনপি নেতারা স্বতন্ত্র ব্যানারে প্রার্থী হয়েছেন। জৈন্তাপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক রাজা। তার সঙ্গে বিদ্রোহী হয়ে মাঠে সক্রিয় রয়েছেন আব্দুল কাইয়ূম। ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আব্দুল আহাদ ও আলমগীর হোসেনও প্রার্থী হয়েছেন।
চারিকা’টা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপি’র একাধিক নেতা ভোটের মাঠে সক্রিয়। আওয়ামী লীগ প্রার্থী সিরাজুল ইস’লামের সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছেন বিএনপি নেতা ও বর্তমান চেয়ারম্যান শাহ আলম চৌধুরী, আলতাফ হোসেন বিলাল ও হেলাল উদ্দিন। ঐতিহ্যবাহী দরবস্ত ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ প্রার্থী কুতুব উদ্দিন। কিন্তু বর্তমান চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা বাহারুল ইস’লাম বাহার জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে প্রচারণায় গতি বাড়িয়েছেন। এ ছাড়া বিএনপি নেতা খায়রুল কবির ও জমিয়ত নেতা মা’ওলানা আজহার উদ্দিনও প্রার্থী হয়েছেন।
ফতেহপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রফিক আহম’দ। এই ইউনিয়নে বিদ্রোহী প্রার্থী না থাকলেও বর্তমান চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আব্দুর রশিদ শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছেন। সিলেটের হরিপুর এলাকা অধ্যুষিত এ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ জয় ছিনিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নেমেছে। এ ছাড়া ইস’লামী শাসনতান্ত্রিক আ’ন্দোলনের প্রার্থী হিসেবে তোফাজ্জল হোসেন মাঠে সক্রিয় রয়েছেন।
চা বাগান অধ্যুষিত চিকনাগুল ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ প্রার্থী কা’ম’রুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছেন বিএনপি নেতা এবিএম জাকারিয়া। এ ছাড়া এ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুর রশিদ বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন।
সিলেট জে’লা আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, যারা দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রার্থী হয়েছেন তাদের বি’রুদ্ধে শা’স্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দলের প্রতীক নৌকার পক্ষে সবাই ভোটের মাঠে সক্রিয় রয়েছে বলে জানান তারা।