cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের রিয়া রায়। স্মা’র্ট, সুদর্শন তরুণী। নেট দুনিয়ায় লেডি বাইকার নামে পরিচিত। ফেসবুকে ভিডিও দিয়ে তরুণীদের মোটরসাইকেল চালাতে উদ্বুদ্ধ করতেন তিনি। নিজে টিকট’ক ভিডিও তৈরি করে, ছড়িয়ে দিতেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ছিলেন উশৃঙ্খল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। কিন্তু লেডি বাইকার রিয়া রায়ের অন্ধরমহলের খবর সবারই ছিল অজানা। সম্প্রতি পু’লিশের অ’ভিযানে রিয়া রায়ের বিলাসী জীবনযাপনের অন্ধরমহলের খবর প্রকাশ পায়।
স্মা’র্ট ও সুদর্শন তরুণী হওয়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাসহ অনেকেই রিয়া রায়কে সবাই ভালো চোখে দেখতেন। কিন্তু এসবের আড়ালে রিয়া রায়ের মূল উদ্দেশ্যে ছিল সিলেটে মা’দকের নেটওয়ার্ক। সিলেটের রাস্তায় নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় চালাতেন মোটরসাইকেল। এ ছাড়া বিমানবন্দর সড়কে দিন-রাত যেকোনো সময় যাতায়াত ছিল তার। যার কারণে উঠতি বয়সী তরুণ ছাড়াও অনেকের নজর কাড়েন রিয়া। সেই রিয়া এখন পলাতক। তার কাঁধে মা’দকের মা’মলা। এক সপ্তাহ ধরে পু’লিশ তাকে হন্যে হয়ে খুঁজলেও পাচ্ছে না। তবে রিয়ার বয়ফ্রেন্ড সামি মা’দকের মা’মলায় গ্রে’প্তার হয়ে কারান্তরীণ রয়েছেন। রিয়ার মা’দক জগতের ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর তার কর্মকা’ণ্ড নিয়ে তোলপাড় চলছে। তাকে নিয়ে নানা জল্পনা হচ্ছে নগরীর কুমা’রপাড়া ঝরনারপাড় এলাকায়ও।
পু’লিশের দেওয়া তথ্যমতে ও এজাহার অনুযায়ী, পু’লিশের ধাওয়ায় বয়ফ্রেন্ড সামির সহযোগিতায় পালিয়ে যান লেডি বাইকার রিয়া। তার বয়ফ্রেন্ড কারান্তরীণ সামি নগরীর মিরাপাড়ার ১৪৯/বি নং বাসার শামসুল ইস’লামের ছে’লে আর রিয়া রায় নগরীর কুমা’রপাড়ার মন্দিরগলির ঝরনারপাড় ৬২/এ-এর বাসিন্দা রামু রায়ের মে’য়ে। তার গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জের ষোলঘর এলাকায়।
জানা যায়, গত ৭ নভেম্বর রাতে বয়ফ্রেন্ড আরমান সামিকে নিয়ে সিলেটের এয়ারপোর্ট-সংলগ্ন এলাকায় যান রিয়া। নীল রঙের একটি গাড়ি (ঢাকা মেট্রো খ ১৪-০৫১২) নিয়ে এদিক-সেদিক ঘুরছিলেন তারা। টহল পু’লিশের স’ন্দেহ হলে গাড়িটি থামানোর সংকেত দেওয়া হয়। একটু দূরে গিয়ে থামে গাড়িটি। তখন গাড়ি থেকে এক তরুণী দ্রুত নেমে যান। তাৎক্ষণিক গাড়িটি চালানো অবস্থায় থাকায় আরমান সামিকে ধরতে সক্ষম হয় পু’লিশ। এরপর আরমান সামিই জানায়, পালিয়ে যাওয়া তরুণী তার গার্লফ্রেন্ড রিয়া রায়। তখন পু’লিশ গাড়ি তল্লা’শি করে মাম পানির বোতলে রাখা বিশেষ ম’দ ৫০০ মিলিগ্রাম, ইয়াবা ট্যাবলেট ১০ পিস ও দুই পুড়িয়া গাজা উ’দ্ধার করে। এ ঘটনায় ৮ নভেম্বর এয়ারপোর্ট থা’নার এসআই গৌতম চন্দ্র দাশ বাদী হয়ে রিয়া ও আরমান সামিকে আ’সামি করে মা’দক মা’মলা করেন।
মা’মলার অগ্রগতি স’ম্পর্কে জানতে চাইলে এয়ারপোর্ট থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ওসি) মাইনুল জাকির বলেন, ‘পু’লিশ বিষয়টি গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছে। রিয়া রায়ের সহযোগী সামি কারাগারে থাকলেও তিনি পলাতক রয়েছেন। ইতোমধ্যে সম্ভাব্য কয়েকটি স্থানে রিয়াকে গ্রে’প্তার করার জন্য পু’লিশ অ’ভিযান চালিয়েছে। তাকে গ্রে’প্তারের জন্য আম’রা সব পন্থা অবলম্বন করছি। আম’রা আশাবাদী যেকোনো সময় তিনি পু’লিশের খাঁচায় বন্দী হবে। এজন্য পু’লিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।’