cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
১৯৯৭ সালের ১২ জুলাই উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের সোয়াট জেলায় এক সুন্নি মুসলিম পরিবারে জন্ম মালালার। ২০১২ সালে স্কুলে যাওয়ার পথে জঙ্গি হামলার শিকার হন তিনি। পরে ওই হামলার দায় স্বীকার করে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান। হাজারো বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও নারীশিক্ষা বিস্তারে তাঁর সক্রিয় ভূমিকার জন্য ২০১৪ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান মালালা। হামলার পর তাঁকে চিকিৎসার জন্য ইংল্যান্ডে নিয়ে আসা হয়। তখন থেকেই পাকাপাকি ভাবেই ইংল্যান্ডের বাসিন্দা মালালা। এবং সেখান থেকেই নারীশিক্ষা বিস্তারের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুদূর পাখতুনখোয়ার রক্ষণশীল সমাজ থেকে উঠে আসা মেয়েটি ভাগ্যচক্রে ইংল্যান্ডের মতো ‘প্রগতিশীল’ সমাজে গিয়ে পড়েছিলেন। সেই মেয়ে সেই প্রগতিশীল সমাজের কাউকে নিজের জীবনসঙ্গী না বানিয়ে পাকিস্তানিকেই বিয়ে করলেন— এটা মানতে পারছেন না তসলিমা। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যারা ওঁকে হত্যার চেষ্টা করছিল, তারা কারা ছিল? পাকিস্তানি। কেন নিজের দেশ ছাড়তে হল? সেই পাকিস্তানের জন্যই। কিন্তু যারা তাঁকে আশ্রয় দিয়েছেন, ওঁর চিকিৎসা করেছেন, জীবন বাঁচিয়েছেন, তাঁরা তো সাদা চামড়ার মানুষ। যাঁর সঙ্গে উনি বই লিখেছেন, যাঁরা ওঁকে তহবিল সংগ্রহে সাহায্য করেছেন, নোবেল দিয়েছেন, তাঁরাও তো সেই একই শ্রেণির মানুষ। কিন্তু এর পরেও মালালা বিয়ে করলেন কাকে? সেই পাকিস্তানিকেই! বিষয়টি সত্যিই হতাশাজনক, বলেছেন তসলিমা।
তবে মালালার বিয়ে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় কটাক্ষের শিকার হয়েছেন বাংলাদেশের লেখিকা। বলা হয়েছে, মালালা কাকে নিজের জীবনসঙ্গী বাছবেন, তা ঠিক করার উনি কে? তসলিমার ওই টুইটকে ‘অত্যন্ত নীচ’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, সব পাকিস্তানি তো এক নয়! সূত্রঃ আনন্দবাজার পত্রিকা