cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা সরকারি কলেজের ছাত্র আরিফুল ইসলাম রাহাত (১৮) হত্যা মামলার অন্যতম আসামি ছাত্রলীগ কর্মী ওহিদুর রহমান সানি সারেন্ডার করেছেন। বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) তিনি সিলেট আদালতে সারেন্ডার করেন।
পুলিশের একটি সূত্র বিষয়টি শুক্রবার (৫ নভেম্বর) নিশ্চিত করেছে।
আত্মসমর্পণের পর সানিকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে সিআইডি। আগামী রোববার (৭ নভেম্বর) সেই রিমান্ডের শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
গত ২১ অক্টোবর সিলেটে দক্ষিণ সুরমা সরকারি কলেজ গেটের ভেতরে খুন হন উপজেলার পুরাতন তেতলি এলাকার সুরমান আলীর ছেলে ও ওই কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র আরিফুল ইসলাম রাহাত (১৮)। সেদিন দুপুরে বাড়ি থেকে বেরিয়ে চাচাতো ভাই আশরাফুল ইসলাম রাফিকে সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেল চালিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে যান রাহাত। সেখানে মোবাইল ফোনে বন্ধুদের না পেয়ে সোয়া ১২টার দিকে কলেজ থেকে কোচিং সেন্টারে যাওয়ার জন্য রওয়ানা দেন।
কলেজ ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়ে আসার সময় প্রধান ফটকের ভেতরে আরেকটি মোটরসাইকেলে করে এসে অতর্কিতভাবে রাহাতের উরুতে ছুরিকাঘাত করেন ছাত্রলীগের কর্মী শামসুদ্দোহা সাদি ও তার সহযোগী তানভীর। পরে রাহাতকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। নিহত রাহাতও ছাত্রলীগের কর্মী ছিলেন।
ঘটনার একদিন পর (২৩ অক্টোবর) রাহাতের চাচা শফিকুল ইসলাম বাদি হয়ে দক্ষিণ সুরমা থানায় সাদি, তানভীর ও সানি এই তিনজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ৬/৭ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এরপর গত ২৬ অক্টোবর কুষ্টিয়া থেকে মামলার প্রধান আসামি সাদিকে গ্রেফতার করে সিআইডি পুলিশ। সাদীকে গ্রেফতারের পর তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২৮ অক্টোবর বিকেল পাঁচটার দিকে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-২ আদালতের বিচারক মো. সুমন ভূঁইয়ার আদালতে ১৬৪ ধারায় এ জবানবন্দি দেন তিনি।
এদিকে, দ্রুততম সময়ে আসামিকে গ্রেফতারে সফল হওয়ায় মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সংস্থাটি। ২৯ অক্টোবর সাদি নিজেকে জড়িয়ে আদালতে স্বীকারোক্তি দেন। আদালতের বিচারক জবানবন্দি গ্রহণের পর তাকে কারাগারে পাঠান। বর্তমানে সাদি ও সানি কারাগারে রয়েছেন।