cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বৈশ্বিক অর্থনীতির এখন মূল সমস্যা মূল্যস্ফীতি। দ্রব্যমূল্যের দাম বেড়েই চলেছে। যু’ক্তরাষ্ট্র, চীন, যু’ক্তরাজ্যসহ এশিয়ার ও ইউরোপের বহু দেশই হিমশিম খাচ্ছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে। অনেক দেশই মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরতে সুদের হার বাড়ানোর পদক্ষেপ নিয়েছে। যেমন ব্রাজিল, দক্ষিণ কোরিয়া, নিউজিল্যান্ড। আবার অনেক দেশ কিছুদিনের মধ্যে বাড়াবে বলে জানিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার যু’ক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইঙ্গিত দিয়েছে যে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির প্রতিক্রিয়া হিসেবে ‘আসন্ন মাসগুলোতে’ সুদের হার বাড়াবে তারা। তবে তাৎক্ষণিকভাবে সুদের হার বাড়ানো হচ্ছে না।
গতকাল মুদ্রানীতি কমিটি বর্তমান হারের কোনো পরিবর্তন না করার পক্ষে ৭-২ ভোট দিয়েছে। বর্তমানে সুদের হার শূন্য দশমিক ১ শতাংশ, যা রেকর্ড কম। মুদ্রানীতি কমিটি বলেছে, ফারলো স্কিম শেষ হলে যে চাকরির বাজার কী’ভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়, সে অ’পেক্ষা করার প্রয়োজন রয়েছে। তবে ডিসেম্বরে তাদের পরবর্তী বৈঠকে যে সুদের হার বাড়ানো হবে না, সে কথা বলেনি তারা। ধারণা করা হচ্ছে, ডিসেম্বরেই সুদের হার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আসবে। ছয় সপ্তাহ পরপর বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারকেরা।
কমিটির বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর খুব দ্রুতই সুদের হার বাড়ানোর পক্ষে ছিলেন। আর্থিক খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও মনে করছেন, আগামী বছরের শেষ নাগাদ সুদের হার ১ শতাংশ হবে।
বৈশ্বিক অর্থনীতি পুনরায় চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যু’ক্তরাজ্যে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বেড়েছে। কারখানা ও ব্যবসাগুলো কর্মী ঘাটতিতে থাকায় বিপুল পরিমাণ কার্যাদেশের সঙ্গে তাল মেলাতে হিমশিম খাচ্ছে। ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশ’ঙ্কা করছে, আগামী এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ ৫ শতাংশে উঠবে, যা সেপ্টেম্বরে ৩ দশমিক ১ শতাংশ ছিল। এটি হবে এক দশকের বেশি সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ হার এবং ব্যাংকের ২ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। ব্যাংক বলেছে, পরিবারগুলোর জন্য গ্যাস–বিদ্যুতের দাম আরও বাড়বে। নীতিনির্ধারকেরা আরও বলেছেন, বড়দিনের কারণে খাবারের দাম আরও বাড়বে।