cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটে পচাবাসি খাবার পরিবেশন, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স না থাকার দায়ে ভোজনবাড়ি রেস্টুরেন্টটি সিলগালা দেয় র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালত। একই সময়ে ভ্রাম্যমান আদালত পাঁচ ভাই ও পানসি রেস্টুরেন্টকে ৮০ হাজার টাকা করে জরিমানা করে র্যাব।
এসময় ভোজনবাড়ি রেস্টুরেন্টের ম্যানেজার ও সুপারভাইজারকে আটক করে নিয়ে যায় র্যাব। এই দুজনসহ মোট ৩জনকে মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। গতকাল বুধবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে র্যাবের ডিএডি পদমর্যাদার এক কর্মকর্তা বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় আটককৃত ৩জনসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ তা মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করে। এ মামলায় গ্রেফতারকৃতরা হলেন- তুরাব আলী, সুভ চন্দ্র, সৈয়দ মখদ্দিস আলী। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা থেকে আগত র্যাব সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসুর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
সিলেট কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ আলী মাহমুদ জানান, র্যাব ভোজনবাড়ি থেকে আটককৃত ২জন ও অন্য আরেকজনসহ মোট ১৩ জনের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। তাদের অভিযোগ মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করার প্রস্তুতি চলছে।
অভিযান শেষে র্যাব সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু জানান, ভোক্তাদের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে এটি নিয়মিত অভিযান। দীর্ঘদিন থেকে এই রেস্টুরেন্টটি নিম্নমানের খাবার সরবরাহ করে মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছে। পূর্বে একাধিকবার রেস্টুরেন্টটিতে অভিযান চালালেও কোন কাজ হয়নি। অভিযানে রেস্টুরেন্টে এমন অনেক খাদ্য পেয়েছি যেগুলো দুই থেকে তিন দিন আগের। তাছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাস থেকে তাদের ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন নেই, খাবার পরিবেশনের বৈধ কাগজপত্র নেই। সকল কিছু মিলে আমরা সাময়িক সময়ের জন্য রেস্টুরেন্টটি বন্ধ করে তাদেরকে সময় দিয়েছি।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সিলেট নগরের জিন্দাবাজার এলাকার পাঁচভাই, পানসী ও ভোজনবাড়ি রেস্টুরেন্টে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। অভিযান শেষে ভোজনবাড়ি রেস্টুরেন্ট সিলগালা ও বাকি ২ রেস্টুরেন্টকে জরিমানা করেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এর প্রতিবাদে নগরীর জিন্দাবাজার সড়ক অবরোধ করে প্রতিবাদ করেছেন সিলেটের বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের কর্মীরা। তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘটের ডাক দেন। ধর্মঘট আহ্বানের পর রাতে সিলেটের প্রশাসনের কর্মকতারা কথা বলেন রেস্টুরেন্ট মালিকদের সাথে। আওয়ামী লীগ নেতারাদের পক্ষ থেকেও তাদের সাথে যোগাযোগ করা হয়। এসময় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে ধর্মঘট থেকে সরে আসেন রেস্টুরেন্ট মালিকরা।