cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট নগরের তিনটি রেস্টুরেন্টে ভ্রাম্যামান আ’দালতের অ’ভিযানের প্রতিবাদে জিন্দাবাজারে সড়ক অবরোধ করেছেন রেস্টুরেন্ট মালিক-শ্রমিকরা।
মঙ্গলবার বিকেল পৌনে ৫ টা থেকে পৌনে ৬ টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। এসময় জিন্দাবাজার সড়কের চারপাশে দীর্ঘ যানজট দেখা দেয়।
প্রশাসনের আশ্বা’সে পৌণে ৬ টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করে মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারের দিকে যান মালিক-শ্রমিকরা।
মঙ্গলবার দুপুরে রেবের ভ্রাম্যমান আ’দালতের অ’ভিযানে জিন্দাবাজার এলাকার ভোজনবাড়ি রেস্টুরেন্ট’কে সিলগালা এবং পাঁচভাই ও পানসী রেস্টুরেন্ট’কে দেড় লক্ষাধিক টাকা জ’রিমানা করা হয়।
এর প্রতিবাদে বিকেলে আ’ন্দোলনে নামেন রেস্টুরেন্ট মালিক ও কর্মচারীরা। সড়ক অবরোধ করে বি’ক্ষোভ করেছেন তারা। এছাড়া বুধবার থেকে তারা অনির্দিষ্ট’কালের জন্য ধ’র্মঘট আহ্বান করেন।
মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে নগরীর জিন্দাবাজার পয়েন্টে রেস্টুরেন্ট মালিক-কর্মচারীরা মিলে সড়ক অবরোধ করে বি’ক্ষোভ শুরু করেন। রেস্টুরেন্টে অ’ভিযান বন্ধ, সিলগালা করা রেস্টুরেন্ট খুলে দেয়া এবং আ’ট’ক কর্মচারীদের মুক্তির দাবি জানান তারা। এসময় তারা শ্লোগান দিতে থাকেন- ‘ভোজনবাড়ি বন্ধ কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ’আমা’র ভাই গ্রে’প্তার কেন, প্রশাসন জবাব চাই’।
সিলেট ক্যাটারার্স ওনার্স এসোসিয়েশন সভাপতি শান্ত দেব জানান, মঙ্গলবার রেবের একটি ভ্রাম্যমান আ’দালত নগরীর জিন্দাবাজারস্থ ভোজনবাড়ি, পাঁচভাই ও পানসী রেস্টুরেন্টে অ’ভিযান চালায়। এসময় ভোজনবাড়ি রেস্টুরেন্ট সিলগালা করে ম্যানেজার ও সুপারভাইজারকে আ’ট’ক করে নিয়ে যাওয়া হয়। এছাড়া পাঁচভাই ও পানসী রেস্টুরেন্ট’কে ৮০ হাজার টাকা করে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা জ’রিমানা করা হয়েছে।
শান্ত দেব বলেন, লকডাউন পরবর্তী সময়ে এখনো রেস্টুরেন্ট ব্যবসা ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। এর মধ্যে রয়েছে ভ্যাট ও ট্যাক্সের বোঝা। রেস্টুরেন্ট ব্যবসা যখন ধুঁকছে তখন অ’ভিযানের নামে রেস্টুরেন্ট মালিকদের হয়’রানি করা হচ্ছে। কোন রেস্টুরেন্টে সমস্যা থাকলে জ’রিমানা হতে পারে। কিন্তু সিলগালা করার বিধান নেই। এতে বোঝা যায় রেস্টুরেন্ট মালিকদের হয়’রানি করতে এরকম অ’ভিযান করা হচ্ছে।
শান্ত দেব জানান, অ’ভিযান বন্ধ, সিলগালাকৃত রেস্টুরেন্ট খুলে দেয়া ও আ’ট’ক কর্মচারীদের মুক্তির দাবিতে বুধবার থেকে সিলেটের সকল রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকবে। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত ধ’র্মঘট চলতে থাকবে। এছাড়া বুধবার সকালে রেস্টুরেন্ট মালিক ও কর্মচারীরা শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদ জানাবে।
তিনি জানান, রেস্টুরেন্ট ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেলে এর সাথে জ’ড়িত সিলেটের হাজারো মানুষ বেকার হয়ে পড়বেন।
এর আগে সিলেট চেম্বার অব কমা’র্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির হলরুমে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, সিলেট চেম্বারের সভাপতি এটিএম শোয়েব এবং সিলেট রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতি ও সিলেট ক্যাটারার্স ওনার্স এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ওই সভায়ও বুধবার থেকে ধ’র্মঘটের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এদিকে, পঁচাবাসী খাবার পরিবেশন ও অস্বাস্থ্যকার পরিবেশের দায়ে মঙ্গলবার সকালে রেবের ভ্রাম্যমান আ’দালত ভোজনবাড়ি, পাঁচভাই ও পানসী ইন রেস্টুরেন্টে অ’ভিযান চালায়। অ’ভিযানকালে ভোজনবাড়ি রেস্টুরেন্ট সিলগালা এবং অ’পর দুই রেস্টুরেন্ট’কে ৮০ হাজার টাকা করে জ’রিমানা করা হয়। অ’ভিযানে নেতৃত্ব দেন ঢাকা থেকে আসা রেবের বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট পলা’শ কুমা’র বসু।
অ’ভিযান শেষে ম্যাজিস্ট্রেট পলা’শ কুমা’র বসু উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানে অ’ভিযানে এসে আম’রা খাদ্যের মানে ব্যাপক অনিয়ম পেয়েছি। তাছাড়া ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাস থেকে তাদের ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন নেই, খাবার পরিবেশনের বৈধ কাগজপত্র নেই। সকল কিছু মিলে আম’রা সাময়িক সময়ের জন্য রেস্টুরেন্টটি বন্ধ করে তাদেরকে সময় দিয়েছি। আপাতত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রেস্টুরেন্টের দুইজনকে আমাদের সাথে নিয়ে যাচ্ছি।’
পলা’শ কুমা’র বসু জানান, ‘এসব রেস্টুরেন্টে পূর্বে একাধিকবার অ’ভিযান চালালেও কোন কাজ হয়নি। অ’ভিযানকালে রেস্টুরেন্টগুলোতে এমন অনেক খাদ্য পেয়েছি যেগুলো দুই থেকে তিন দিন আগের।’