cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
১৯৯১ সালে বিয়ে। চার মাস পরই পর’কী’য়ার কারণে স্বামী তালাক দেন স্ত্রী’কে। এরপর স্বামী ও তার পরিবার বিদেশে চলে গেলেও জেদ ধরে বসেন প্রাক্তন স্ত্রী’। ডিভোর্সের ৩০ বছর পেরিয়ে গেছে। একটি ছে’লে সন্তানের মা’ও হয়েছেন তিনি। কিন্তু এখনও শেষ হয়নি সেই জেদ। প্রবাসীর সম্পদকে টার্গেট করে ছে’লেকে দিয়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলেছেন প্রবাসীর পরিবারকে। হয়’রানিও করছেন নানাভাবে।
শনিবার সিলেট জে’লা প্রেসক্লাবে এসব বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী প্রবাসীর বড় ভাই কায়েস আহম’দ। নিজেদের পরিশ্রমের টাকায় গড়া সম্পদ রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপ কা’মনা করেন তিনি। কায়েস আহম’দ নগরের চৌকিদেখি ১নং রোডের রংধনু ৫৩নং বাসার বাসিন্দা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে প্রবাসী কায়েস আহম’দ বলেন, ১৯৯১ সালে আমা’র ছোট ভাই যু’ক্তরাজ্য প্রবাসী দিলওয়ার আহম’দের সঙ্গে দক্ষিণ সুরমা’র গোটাটিকর এলাকার আব্দুস সোবহানের মে’য়ে শাহনাজ বেগম রিনির বিয়ে হয়। বিয়ের পর আম’রা জানতে পারি রিনি পর’কী’য়ায় জ’ড়িত। তখন তিনি গর্ভবতী বলেও খবর আসে।
তিনি আরো বলেন, এক পর্যায়ে বিয়ের চার মাসের মা’থায় শাহনাজ বেগম রিনিকে তালাক দেয় দিলওয়ার। এরপর রিনি তার বাবার বাড়িতে চলে যান এবং সেখানে তার একটি পুত্রসন্তানের জন্ম হয়। ওই পুত্রসন্তানের নাম রাখেন জামিল আহম’দ। বিষয়টি জেনে আমা’র ভাই ১৯৯৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে হলফনামা সম্পাদনক্রমে ঘোষণা দেয় সে জামিল আহম’দ তার ঔরসজাত সন্তান নয় এবং স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির উত্তরাধীকারীও নয়।
কায়েস বলেন, এরপর শাহনাজ দক্ষিন সুরমা’র উলালমহল গ্রামের আবদুল আলীর ছে’লে লইলু মিয়াকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। দ্বিতীয় স্বামী মা’রা গেলে ২০০৭ সালে ফের তিনি অসহায় অবস্থায় ছে’লেসহ আমাদের কাছে আসেন। আমি মানবিক দিক বিবেচনায় আমা’র বাসা তদারকির জন্য তাকে একটি ফ্ল্যাটে জায়গা দেই। এবং তার ছে’লের লেখাপড়ার ব্যয়ভা’র গ্রহণ করি। এরপর আমি ফের যু’ক্তরাজ্যে চলে যাই।
তিনি আরো বলেন, চলতি বছরের ১০ জুন আমি দেশে ফিরে আমা’র ঘরের ফার্নিচারসহ দামি মালামাল দেখতে না পেয়ে শাহনাজের ছে’লে জামিলকে জিজ্ঞাসাবাদ করি। আমা’র প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে সে আমাকে মা’মলায় ফাঁ’সানোর উল্টো হু’মকি দেয়। ঐ ঘটনায় আমি এয়ারপোর্ট থা’নায় একটি জিডি করি। কিন্তু এর আগে, ২০২০ সালে ১৭ ফেব্রুয়ারি মাসে আমি যু’ক্তরাজ্য থাকাকালে জামিল পরিক’ল্পিতভাবে আমা’র বি’রুদ্ধে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ৫নং আমলী আ’দালতে মা’মলা করে।
কয়েস আহমেদ বলেন, ঐ ঘটনার পর প্রতারক জামিল আমাদের গ্রামের বাড়ি দক্ষিণ সুরমা উপজে’লার নৈখাই এলাকায় কৌশলে আমা’র একটি বাসা ভাড়া নেয়। আমা’র সম্পত্তি দখল করার পরিকল্পনা করে ধীরে ধীরে ভাড়াটিয়া হিসেবে দুটি কক্ষ ব্যবহার করতে শুরু করে। বিষয়টি আমি জানতে পেরে তাকে বাসা ছাড়ার নির্দেশ দিলে সে সংঘবদ্ধভাবে আমা’র কেয়ারটেকারের ওপর হা’মলা করে। ঐ সময় তাকে অন্যত্র চলে যেতে অনুরোধ করলে সে দখল ছেড়ে দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এখনো সে আমা’র বাড়িতে অবস্থান করছে, কোনোভাবে তাড়ানো যাচ্ছে না। তার অব্যাহত হু’মকি ও ভ’য়ভীতিতে আম’রা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। আমা’র ভাই দিলওয়ার আহম’দ প্রবাসে মানসিকভাবে অ’সুস্থ হয়ে পড়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শাহনাজ বেগম রিনি ও তার ছে’লে জামিলের হাত থেকে পরিবার ও সম্পত্তি রক্ষায় গণমাধ্যম ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপ কা’মনা করেন যু’ক্তরাজ্য প্রবাসী কায়েস আহমেদ।