cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আগামী ২ নভেম্বর মঙ্গলবার বিশ্বের রাজধানী হিসাবে খ্যাত নিউইয়র্ক সিটির সাধারণ নির্বাচন। এই নির্বাচনে মেয়র, পাবলিক অ্যাডভোকেট, সিটি কম্পট্রোলার, বরো প্রেসিডেন্ট, ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি, সিটি কাউন্সিল, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এবং সিভিল কোর্টের কাউন্টি ও ডিস্ট্রিক্ট বিচারক পদে ভোট হবে। এদিন ভোর ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নিউইয়র্ক সিটির পাঁচটি বরোতে একটানা ভোটগ্রহণ চলবে।
গত ২২ জুন অনুষ্ঠিত প্রাই’মা’রি নির্বাচনে ডিস্ট্রিক্ট-৩৯ থেকে বিজয়ী ডেমোক্রেট প্রার্থী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শাহানা হানিফ এবং সিভিল কোর্টের কুইন্স কাউন্টি বিচারক পদে ডেমোক্রেট বিজয়ী অ্যাটর্নি সোমা সাঈদ সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। নির্বাচনে চূড়ান্ত বিজয়ী হয়ে ইতিহাস গড়ার পথে রয়েছেন এই দুই বাংলাদেশি আ’মেরিকান। শাহানা হানিফ বিজয়ী হলে তিনি হবেন নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এবং সাউথ এশিয়ান প্রথম মু’সলিম নারী কাউন্সিলওমেন। অন্যদিকে সোমা সাঈদ হবেন যু’ক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এবং সাউথ এশিয়ান প্রথম মু’সলিম নারী।
ডেমোক্রেটিক অধ্যুষিত নিউইয়র্ক সিটিতে যারা প্রাই’মা’রিতে বিজয়ী হন, তারাই সাধারণ নির্বাচনে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে থাকেন। সে হিসাবে শাহানা হানিফ ও অ্যাটর্নি সোমা সাঈদকে চূড়ান্ত ফলের জন্য অ’পেক্ষা করতে হবে মাত্র।
এই নির্বাচনে বাংলাদেশি একাধিক প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন ডিস্ট্রিক্ট-২৪ থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিব রহমান এবং ডিস্ট্রিক্ট-২৫ থেকে রিপাবলিকান প্রার্থী শাহ শহীদুল হক।
এদিকে ২৩ অক্টোবর শনিবার থেকে শুরু হয়েছে আগাম ভোটগ্রহণ। এই ভোট গ্রহণ চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতোমধ্যে বোর্ড অব ইলেকশন সিটি অব নিউইয়র্কের পক্ষ থেকে সাধারণ নির্বাচনের বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে। যারা ভোট দিতে যাবেন এবং এখনও না জেনে থাকেন তার ভোট’কেন্দ্র কোথায় তাহলে ফাইন্ডমাইপুলসাইট.ভোট.এনওয়াইসি এই ঠিকানা লিখে গুগলে সার্চ করে জেনে নেওয়া যাবে। নিউইয়র্ক সিটির বোর্ড অব ইলেকশন ভোটারদের উৎসাহিত করতে অব্যাহত প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের প্রচারের মধ্যে ‘হ্যালো নিউইয়র্কবাসী, অগ্রিম ভোট দিন’ অন্যতম।
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ডেমোক্র্যাট মনোনীত প্রার্থী এরিক অ্যাডামস ও রিপাবলিকান কার্টিস স্লিওয়া নিরপেক্ষ ভোটারদের নিজ নিজ পক্ষে নিতে জো’র প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এজন্য একে অন্যকে দোষারোপ করতে পিছপা হচ্ছেন না। সম্প্রতি এরিক অ্যাডামস প্রতিদ্বন্দ্বী কার্টিস স্লিওয়াকে ‘একজন ক্লাউন’ বলে অ’ভিহিত করেন। তিনি তাকে সাইড শো হিসেবেও আখ্যায়িত করেছেন।
এরিক অ্যাডামস জো’র দিয়ে বলেছেন যে গার্ডিয়ান অ্যাঞ্জে’লসের প্রতিষ্ঠাতা স্লিওয়া কোনো ভিত্তিই পাচ্ছেন না এবং তার কোনো সমালোচনা তাকে মোটেও ভাবাচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘তিনি আমা’র কাছেও নেই।’ তিনি গত ২০ অক্টোবর বুধবার রাতে এনবিসি নিউইয়র্ক আয়োজিত মেয়র বিতর্কের আগে স্লিওয়ার সঙ্গে করম’র্দন করতে চাননি-এমন কথাও তিনি অস্বীকার করেন। তবে তিনি স্লিওয়ার সঙ্গে কী’ করবেন সে স’ম্পর্কে একটি মন্তব্য করেন।
অ্যাডামস বলেন, ‘আমি তাকে কনুই দিয়ে ঝাঁকুনি দেব, কারণ তিনি ভ্যাকসিনের বি’রুদ্ধে। আমি জানি না তিনি টিকা নিয়েছেন কিনা।’ যখন জানানো হয় স্লিওয়া বলেছেন যে তিনি টিকা নিয়েছেন, তখন অ্যাডামস উত্তর দেন, ‘তিনি বলেছেন যে তাকে অ’পহ’রণ করা হয়েছে।’
২২ অক্টোবর শুক্রবার স্লিওয়া বলেন, ‘আচ্ছা এরিক অ্যাডামসকে জানানো দরকার যে আমি টিকা দিয়েছি, আমি আমা’র কার্ড পেয়েছি, আমি এটি প্রমাণ করব। তিনি যদি করম’র্দন করতে না চান, আমি তা মেনে নেব, আমিও সবসময় কনুই ঝাঁকুনি দিচ্ছি।’
অ্যাডামস গত ২২ অক্টোবর ব্রুকলিনে এক সমাবেশ করেন। সেখানে শহরের সহযোগী ডেমোক্র্যাটিক আইন প্রণেতারা তাকে ঘিরে রাখেন ও সম’র্থন করেন।
ব্রুকলিনের কয়েকজন ভোটার বলেন, তারা রাস্তা থেকে ব’ন্দুক উঠানোর জন্য এনওয়াইপিডির সাবেক অধিনায়ক অ্যাডামসকে বিশ্বা’স করেন। অনেক ভোটারের মনে এখনো দুটি প্রধান বিষয় হলো অ’প’রাধ কমানো এবং রাস্তায় নিরাপদ হওয়া ।
স্লিওয়া ব্রঙ্কসের একটি মঞ্চে একা ছিলেন। স্কুলে ব’ন্দুক নিয়ে কথা বলছিলেন, এবং পরে ব্রডওয়ে অফ দ্য অ’পেরার ফ্যান্টম পুনরায় চালু করার সময় নিউইয়র্কবাসীকে শুভেচ্ছা জানান।
এদিকে সাধারণ নির্বাচনের জন্য অ্যাবসেন্টি ব্যালট আবেদন গ্রহণের জন্য নির্বাচন বোর্ডের সময়সীমা ছিল ১৮ অক্টোবর সোমবার। যারা ১৮ অক্টোবরের মধ্যে অ্যাবসেন্টি ব্যালট সংগ্রহ করতে পারেননি তারা আর এখন সেটি করতে পারবেন না। তবে তারা নতুন করে অ্যাবেসিন্ট ব্যালট সংগ্রহ করতে না পারলেও জমা দিতে পারবেন।
এর আগে নিউইয়র্কে এই সব পদে ২২ জুন প্রাই’মা’রী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই নির্বাচনে যারা ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান দলের মনোনয়ন পেয়েছেন তারা যেমন অংশ নিবেন এর পাশাপাশি যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন, তারাও অংশ নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে প্রার্থীরা তাদের ফান্ডরেইজিং অনুষ্ঠান চালানোর পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারও চালান। ভোটারদের ভোটদানে উৎসাহিত করছেন। যাতে মানুষ আগমী নির্বাচনেও ভোট দিয়ে জয়ের পথ সুগম করেন। এছাড়াও এটাও বলছেন যাতে করে ভোটাররা যারা ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ও রিপাবলিকান পার্টির রেজিস্ট্রার্ড ভোটার তারা তাদের নিজ নিজ দলের প্রার্থীকে ভোট দিবেন। তবে ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভোটাররা তাদের প্রার্থী বাছাই ও ভোট দানের ক্ষেত্রে নিজস্ব মতামত দিবেন। তারা নিজের পছন্দের যে কোন প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন।