cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করো’নাভাই’রাসের অ্যান্টিভাই’রাল ক্যাপসুল ‘মলনুপিরাভির’ নিয়ে এসেছে মা’র্কিন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি মা’র্ক। ওষুধটি জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন চেয়ে যু’ক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রা’গ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) কাছে আবেদন করেছে কোম্পানিটি।
অনুমোদন পেলে এটিই হবে কোভিড-১৯ এর চিকিৎসায় অনুমোদিত প্রথম মুখে খাওয়ার অ্যান্টিভাই’রাল ওষুধ। রোববার (১৭ অক্টোবর) সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ক্যাপসুলকে মহামা’রির সম্ভাব্য ‘গেম চেঞ্জার’ হিসেবে অ’ভিহিত করেছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা। ক্যাপসুলটি খেলে রোগীদের হাসপাতা’লে ভর্তি হওয়ার দরকার পড়বে না। গুরুতর অ’সুস্থ হওয়ার আগেই ওষুধ খাওয়া শুরু করতে পারবেন তারা। এ ক্ষেত্রে কারো করো’না শনাক্ত হলে তাকে বাড়িতেই মলনুপিরাভিরের কোর্স শুরু করতে হবে। এ কোর্সে মোট ৪০টি ক্যাপসুল থাকবে। তবে, টিকার বিকল্প নয় এ ওষুধ।
নন প্রফিট ড্রা’গস ফর নেগলেক্টেড জিজিজ ইনিশিয়েটিভের উত্তর আ’মেরিকার নির্বাহী পরিচালক র্যাচেল কোহেন বলেন, ‘মলনুপিরাভিরের সত্যিই গেম কিছুটা চেঞ্জ করে দেওয়ার সম্ভাবনা আছে।’
সংক্রামক রোগের চিকিৎসক এবং অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভা’র্সিটি মেডিকেল স্কুলের মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক সঞ্জয় সে’নানায়েকে বলেন, ‘টিকা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তবে, মলনুপিরাভির এভাবে কাজ করে না। এটি ভাই’রাসের প্রতিরূপকে ব্যাহত করে। এক অর্থে, এটি ভাই’রাসের অ’পুষ্ট শি’শুর জন্ম দেয়।’
রিজব্যাক বায়োথেরাপিউটিক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মক’র্তা ভেন্ডি হলম্যান এক বিবৃতিতে বলেছেন, তিনি আশা করছেন যে ওষুধটি ‘মহামা’রি নিয়ন্ত্রণে গভীর প্রভাব ফেলতে পারবে।’
অনুমোদন পাওয়ার আগেই এ ওষুধ সংগ্রহ করতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তৎপর হতে শুরু করেছে। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অনেক দেশ করো’নার টিকা সংগ্রহের ব্যাপারে ধীর গতিতে কাজ করেছিল। সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার তারা নতুন ক্যাপসুল অনুমোদন পাওয়ার আগেই কেনার চুক্তি করার জন্য ছুটে আসছে।
ইতোমধ্যে, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অন্তত ৮টি দেশ বা অঞ্চল ক্যাপসুলটি কেনার চুক্তি করে ফেলেছে বা কেনার আলোচনায় করছে। এসব দেশের মধ্যে নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া আছে।
তবে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্যাপসুলটি আসলেও টিকার সুরক্ষাই এখনো সেরা। এরপরও কিছু মানুষ এটিকে টিকার বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করতে পারে বলে আশ’ঙ্কা করছেন তারা।
এ ছাড়া, এশিয়া যেভাবে এটি সংগ্রহের প্রতিযোগিতা শুরু করেছে, তাতে গত বছর টিকা সংগ্রহের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে তারা মনে করছেন। ওই সময় ধনী দেশগুলোর বি’রুদ্ধে নিম্ন আয়ের দেশগুলো টিকা মজুত করার অ’ভিযোগ এনেছিল।