cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ছরখানেক ধরে যু’ক্তরাজ্য সরকার স্টুডেন্ট ভিসা সহ’জতর করেছে। সে সুযোগে বাংলাদেশ থেকে স্বপ্নের দেশ যুক্তরাজ্যে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে আসছেন শত শত শিক্ষার্থী। কিন্তু যুক্তরাজ্য সরকারের বেঁধে দেওয়া নিয়মে পড়াশোনার ফাঁকে সীমিত সময়ের কাজে আর্থিক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের।
মূলত পড়াশোনা পাশাপাশি চাহিদামত কাজ করতে না পেরে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
আল আকিল এসেছেন ইংল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে। এদেশে এসে কাজ খুঁজতে গিয়ে এখানে-সেখানে দৌড়ঝাঁপে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়েছে তাকে। কিভাবে কাজ খুঁজবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। পরে এক আত্মীয়ের সহায়তায় পার্টটাইম চাকরি পান। সেখান থেকে যে টাকা আয় করছেন তা দিয়ে টেনেটুনে দিন কা’টাচ্ছেন তিনি। শিক্ষার্থী হিসেবে সরকারের বাধ্যবাধকতার কারণে দীর্ঘ সময় কাজও করতে পারছেন না।
তিনি বলেন, শিক্ষার্থী হিসেবে সপ্তাহে মাত্র ২০ ঘন্টা কাজ করার সুযোগ মিলে। যে টাকা ইনকা’ম হয়, তা দিয়ে খুব কষ্টে চলতে হয়। ইউকেতে বাসা ভাড়া, খাওয়া-দাওয়া, বিশ্ববিদ্যালয় ফি অনেক ব্যয়বহুল। শিক্ষার্থীরা এখানে আসার পর তা বুঝতে পারেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্ত্রী’র সঙ্গে আসা যুক্তরাজ্যের লুটনে বসবাস করা এক যুবক বলেন- ‘মাস দেড়েক আগে এসেছি। স্ত্রী’ ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করছে। এখনও কাজ পায়নি, কাজ শিখছে টেকওয়েতে। আমিও কাজের খোঁজে আছি। কাজ না পাওয়ায় পকেট থেকে ইতোমধ্যে প্রায় ১৭০০-১৮০০ পাউন্ড খরচ হয়ে গেছে।’
লিংকন্স ইন সোসাইটির ব্যারিস্টার এটলো’র শিক্ষার্থী ইশতিয়াক আলম পিয়াল বলেন, ‘আমা’র মতে দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা যদি উচ্চতর শিক্ষার জন্য এখানে আসেন তাহলে পৃথিবীর অন্যতম জব অ’পরচুনিটির জায়গা এটি। তার মানে এই না যে রেস্টুরেন্টের পিছনে আপনি খেটে ম’রবেন। এই কাজ শিক্ষার্থীদের জন্য না। যারা একান্তই কথা বলতে পারে না বা বুঝতে পারে না তারা সারা দিনরাত খেটে এই সেক্টরের কাজে ছুটে। অনেক সময় সঠিক মজুরিও পায় না। যারা ইংল্যান্ডে উচ্চতর শিক্ষায় আসছেন তাদের জন্য প্রভিশনাল টাইমে এর চেয়ে ভালো বেতনের চাকরি আছে। প্রতি ঘন্টায় ৯-১২ পাউন্ড ইনকা’ম করার সুযোগ আছে। এছাড়া ডেলিভা’রি করে সপ্তাহে মাত্র ২০ঘন্টায় ৮০০-৯০০ পাউন্ড ইনকা’ম করা যায়।’
তিনি বলেন- ‘স্টুডেন্টদের জন্য কেএফসি, ম্যাকডোনাল্ডের মতো নামকরা ব্রান্ডগুলো মুখিয়ে আছে চাকরি দেয়ার জন্য। কিন্তু আম’রা বিশেষ করে সিলেটিরা রেস্টুরেন্টের ওয়েটারি এবং কিচেন পর্টার থেকে বের হতেই চাই না। যারা ইংল্যান্ডে আসছেন তাদের অন্তত ইংলিশে দক্ষ থাকতে হবে। কাজের জন্য চোঁখ-কান খোলা রাখতে হবে।’
চাকরিজীবী সালেহ আকরাম মেরিন বলেন, ‘বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরি করতে হয় না, অভিভাবকরা তাদের পড়ার খরচ চালিয়ে নেন। কিন্তু ইউকেতে স্টুডেন্ট ভিসায় আসলে বাসা ভাড়া, খাওয়া-দাওয়া, পড়ার খরচ নিজেকেই যোগাড় করতে হয়। কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় প্রথম দিকে একটু ভোগান্তি পোহাতে হয় স্টুডেন্টদের।’