cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজে’লার সীমান্তবর্তী উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়ন শ্রীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিতে স্বাস্থ্যবিধি মানলেও প্রখর রোদের মধ্যে গাছতলায় ত্রীপাল টানিয়ে শি’শু শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেখা গেছে।
সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক দুই শিফট ক্লাস করার পরেও ছাত্র ছা’ত্রীর স্থান সংকুলান না হওয়ায় অনেকে শিক্ষার্থীকে গাছতলায় মাটিতে বসতে হয়েছে। এতে করে অনেক শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানুষিক ভাবে বিরূপ প্রভাব পড়েছে।
জানা যায়, স্কুলটিতে নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য জায়গা নির্ধারণ করা হয় করো’নায় স্কুল বন্ধ থাকার সময়। এবং স্কুলের পাঠদান পরিচালনা করার জন্য বিকল্প স্থান তৈরি না করে পুরনো ভবন ভেঙ্গে ফেলা হয়। করো’নার সময়ে স্কুল বন্ধ থাকায় ছাত্র ছা’ত্রীদের তেমন কোন সমস্যা না হলেও স্কুল খোলার প্রথম দিন থেকেই কোমলমতি শি’শু শিক্ষার্থীদেরকে খোলা আকাশের নিছে প্রখর রোদের মধ্যে ত্রীপাল টানিয়ে ক্লাস করতে হয়েছে।
পঞ্চ’ম শ্রেণীর ছাত্র রোবা আক্তার বলেন, দীর্ঘদিন পর স্কুল খুলেছে আম’রা অনেক খুশি হয়েছি। আম’রা সবাই মাস্ক পরে স্কুলে এসেছি। এসে দেখি আমাদের স্কুল ভেঙে ফেলেছে নতুন ভবন নির্মাণ করবে বলে। আম’রা স্কুলের পাশের একটি ঘরে বসেছি। কিন্তু সেখানে জায়গা না হওয়াতে পরে গাছতলাতে বসে ক্লাস করেছি।
এক ছাত্রের অ’ভিভাবক শাহ আলম বলেন, গত ৫ মাস পূর্বে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পুরাতন ভবন ভেঙ্গে নতুন ভবনের কাজ শুরু করবে। কিন্তু এতদিন পরেও নতুন ভবনের কোন কার্যক্রম দেখা যায়নি। নতুন ভবনের কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি তৌহিদুল ইস’লাম বলেন, কোমল মতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য গ্রামের সবাই মিলে পুরাতন ভবনের পাশে একটি টিনের ঘর নেওয়া হয়েছে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য। কিন্তু ছাত্র ছা’ত্রী বেশি হওয়ায় সেখানে স্থান না হওয়ায় গাছ তলাতে বসতে হয়েছে অনেক শিক্ষার্থীদের।
শ্রীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোফাজ্জল হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন পর স্কুল খুলেছে শিক্ষার্থীরা আনন্দিত। এদিকে পুরাতন ভবন ভেঙ্গে ফেলায় আর এখন স্কুল খোলায় একটি টিনের ঘরের মধ্যে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছি। কিন্তু ছাত্র—ছা’ত্রীর সংখ্যা বেশী থাকায় গাছ তলাতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয়েছে। একটি টিনসেট ঘর তৈরি করে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। অন্যদিকে নতুন ভবনের কাজ ধরবে বলেছিল ঠিকাদার কিন্তু আজও কোন কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে না।
উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা মো. রায়হান কবির বলেন, কোমল মতি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। আমি সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে দ্রুতই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।