cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সং’ঘর্ষে ২ জন আ’হত হয়েছেন। প্রতিবাদে মুন্সিবাজার- মৌলভীবাজার সড়ক ১ ঘণ্টা অবরোধ করেছে প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় কমলগঞ্জ থা’নায় মা’মলা দায়ের করা হয়েছে।
শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাত ৯ টায় ঘটনাটি ঘটেছে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মুন্সিবাজারে। এ ঘটনায় এলাকায় টান টান উত্তে’জনা বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় আওয়ামী লীগের সোলেমান গ্রুপ ও হারুনুর রশীদ গ্রুপের মধ্যে সং’ঘর্ষ হয়। এ সময়ে আ’হত হন বড়চেগ গ্রামের আব্দুল মতিনের ছে’লে রেদওয়ান খান ও ছয়কুট গ্রামের আছকির মিয়ার ছে’লে ফজর আলী। আ’হতদের মৌলভীবাজার সদর হাসপাতা’লে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনা পর সোলেমান গ্রুপের সদস্যরা শনিবার রাতে বড়চেগ ও ছয়কুট এলাকায় মৌলভীবাজার-মুন্সীবাজার রাস্তা অব’রুদ্ধ করে রাখে। প্রায় ঘণ্টা খানিক পর প্রশাসনের হস্তক্ষেপে অবরোধ তুলে নেয় তারা। এ ঘটনায় আ’হত রেদওয়ান খানের মা ছকিরা খানম বাদী হয়ে ছয়জনকে আ’সামি করে কমলগঞ্জ থা’নায় মা’মলা করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, জমিজমা সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধ এবং আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রহিমপুর ইউনিয়নের বড়চেগ গ্রামের দুই পক্ষের মাঝে উত্তে’জনা চলছিল গেল কয়েকমাস ধরে। দুইটি পক্ষেই আওয়ামী লীগের দুইজন প্রভাবশালী নেতা রয়েছেন।
আ’হত রেদওয়ান খান জানান, গত শনিবার মুন্সিবাজারে আমাদেরকে কু’পিয়ে আ’হত করেছে। এর আগে গত বুধবারও মৌলভীবাজার জে’লা আইনজীবী সমিতির সামনে হারুনুর রশিদ দা দিয়ে আমা’র ভাইসহ তিনজনকে গুরুতর আ’হত করেছে।
এ বিষয়ে মা’মলার আ’সামি মুন্সীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আওয়ামী লীগ নেতা জুনেল আহমেদ তরফদার জানান, এঘটনার সাথে তার কোন স’ম্পর্ক নেই। ঘটনার সময় তিনি ছয়চিরী এলাকায় তার মৎস্য খামা’রে ছিলেন। তাদের দুপক্ষের বালু উত্তোলনের বিরোধ দীর্ঘদিনের। এটি তাদের পারিবারিক বিরোধ। এজন্য সড়ক অবরোধ করা হলো কার ইন্ধনে। তবে এ ব্যাপারে সোলেমান মিয়া ও হারুনুর রশিদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কমলগঞ্জ থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ওসি) ইয়ারদৌস হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, থা’নায় মা’মলা হয়েছে আ’সামিদেরকে গ্রে’প্তার করার জন্য অ’ভিযান অব্যাহত রয়েছে।