cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ওয়েছ খছরু: ছাতক পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী। শিল্পনগরী ছাতকে দাপটের সঙ্গে মেয়রের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এরমধ্যে নানা সময় হয়েছেন আ’লোচিত পৌর শহরে তার প্রতিদ্বন্দ্বী কিংবা বিপক্ষ বলয়ের অভাব নেই। এদের সঙ্গে ল’ড়াই করে ছাতকের পৌর শাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কালাম চৌধুরী। সম্প্রতি সময়ে পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী মুখোমুখি হয়েছেন তারই এলাকার মহিলা কাউন্সিলর তাসলিমা জান্নাত কাকলীর। ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ডে চাঁদাবাজির ঘটনায় হঠাৎ করে মেয়র ও কাউন্সিলর একে অ’পরের প্রতিপক্ষ হওয়ায় ছাতকজুড়ে চলছে আলোচনা। কাকলীর বি’রুদ্ধে পৌর কার্যালয় ভাঙচুরের অ’ভিযোগ তুলে দ্রুত বিচার আইনে মা’মলা হয়েছে। আর কাকলী মেয়রের বি’রুদ্ধে অ’ভিযোগ তুলেছেন যৌ’ন হয়’রানির।
ফলে ছাতকের সাম্প্রতিক এ ল’ড়াইয়ের কারণে পৌর শহরে নতুন করে আলোচনা চলছে। দেখা দিয়েছে জল্পনাও। এসব ঘটনায় ৩টি মা’মলা করা হলে কাকলীর বি’রুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনের মা’মলার চার্জশিট দিয়েছে পু’লিশ। অ’পর দুটি মা’মলা এখনো ত’দন্তাধীন। ছাতক পৌর শহরের বাগবাড়ি এলাকার বাসিন্দা মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী ও তাসলিমা জান্নাত কাকলী। গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে ঘটনার সূত্রপাত। স্থানীয় শি’ববাড়ি হিউম্যান হুইলার অটো সিএনজি ও ড্রাইভা’র্স শ্রমিক ইউনিয়নের দ্বন্দ্ব ও চাঁদাবাজির জের ধরে কয়েকজন শ্রমিক নেতা মেয়র আবুল কালাম চৌধুরীর কাছে বিচারপ্রার্থী হন। এরপর মেয়র বিষয়টি নিয়ে বৈঠকের আহ্বান করলে ওই বৈঠকে কাউন্সিলর কাকলীও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে শ্রমিক নেতা কাকলী ও তার পরিবারের সদস্যদের বি’রুদ্ধে চাঁদাবাজির অ’ভিযোগ তুললে ক্ষুব্ধ হন পৌরসভা’র ৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর কাকলী। বৈঠকে উপস্থিত থাকা লোকজন জানিয়েছেন, এ সময় বৈঠকে উপস্থিত শ্রমিক নেতাদের গালিগালাজ করেন কাকলী। মেয়র এতে হস্তক্ষেপ করলে কাকলী তার উপরও ক্ষোভ ঝাড়েন। কারণ, অ’ভিযোগকারীরা ছিল মেয়রের আত্মীয়তার সূত্রের স্বজন। কাউন্সিলর কাকলীর ক্ষোভ প্রকাশের কারণে মেয়র বিরোধপূর্ণ সমস্যার সমাধান করতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে মেয়র পরিষদের সভা’র আয়োজন করেন। পরিষদও কাকলীর এ ধরনের আচরণের নিন্দা জানায়। পরবর্তীতে ২৬শে আগস্ট পরিষদের আরেক সভায় কাকলীর উপর অনাস্থা তুলে বিষয়টি লিখিত আকারে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়। এরপর গত ২৭শে আগস্ট পৌর কার্যালয়ের কাউন্সিলর কাকলী ও তার স্বামী এবং ভাইয়েরা হা’মলা করেছেন বলে অ’ভিযোগ তুলে ছাতক থা’নায় পৌর কাউন্সিলর কাকলী ও তার স্বামী মাসুম আহম’দ, ভাই কানন ও কার্জনের বি’রুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মা’মলা করেন পৌর কর্মক’র্তা দীপ্ত বণিক। এদিকে, ঘটনার পর পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরীর বি’রুদ্ধে যৌ’ন হয়’রানির অ’ভিযোগ তোলেন কাউন্সিলর কাকলী। এ অ’ভিযোগে তিনি পৌর মেয়রকে আ’সামি করে গত ৩১শে আগস্ট সুনামগঞ্জ আ’দালতে একটি মা’মলা করেন। আ’দালত মা’মলা’টি আমলে নিয়ে সিআইডিকে ত’দন্তের দায়িত্ব দিয়েছেন। সুনামগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ছাতক-সুনামগঞ্জ আ’দালতে গত বুধবার ইজিবাইক স্ট্যান্ড ছাতকের ম্যানেজার আতিকুল মিয়া বাদী হয়ে কাউন্সিলর কাকলীর বি’রুদ্ধে চাঁদাবজির মা’মলা করেছেন। এ মা’মলায় তিনি আ’সামি করেছেন কাউন্সিলর তাছলিমা জান্নাত কাকলী, কাউন্সিলর কাকলীর স্বামী মাছুম আহম’দ, কাকলীর ভাই নোমান ইম’দাদ কানন ও কার্জন মিয়াকে। মা’মলার বাদী আতিকুল মিয়া জানিয়েছেন, ‘আ’সামিরা হাতে থাকা অ’স্ত্রশস্ত্র দিয়ে গাড়িগুলোতে আ’ঘাত করতে থাকলে উপস্থিত সাক্ষী ও পথচারীরা আ’সামিদের থেকে আমাদের রক্ষা করে। তা না হলে আ’সামিরা আমাদের মে’রে ফেলতো।
আ’সামিরা যাওয়ার সময় আবারো আমাদেরকে হ’ত্যা করে আমাদের লা’শ গু’ম করে ফেলবে বলে হু’মকি দিয়ে চলে যায়। এ কারণে তিনি মা’মলা করেছেন’। এদিকে, ছাতক থা’না পু’লিশ ইতিমধ্যে দ্রুত বিচার আইনে মা’মলার চার্জশিট আ’দালতে দাখিল করেছে। ওই চার্জশিটে কাউন্সিলর কাকলী, তার স্বামী মাসুম, ভাই কানন ও কার্জনকে আ’সামি করা হয়েছে। ছাতক পৌরসভা’র মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কাউন্সিলর কাকলীর বি’রুদ্ধে গত ১৮ই আগস্ট তার কাছে ইজিবাইক চালক আতিকুল মিয়া, নূরুল হোসেন ও বিরাজ আলী একটি লিখিত অ’ভিযোগ করেন। গত ২২শে আগস্ট অনুষ্ঠিত পৌর পরিষদের বিশেষ সভায় বিষয়টি উত্থাপন করে উপস্থিত ১০ সদস্যের মধ্যে ১০ জনের সম্মতিতে ওই নারী কাউন্সিলরের বি’রুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব গৃহীত হয়। কিন্তু চাঁদাবাজি বন্ধ না হওয়ায় ২৬শে আগস্ট অনুষ্ঠিত পরিষদের অ’পর এক সভায় তার বি’রুদ্ধে শা’স্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় পৌর পরিষদ। অ’ভিযোগটি ভিন্ন খাতে প্রবাহের জন্য নানা মিথ্যাচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। তবে, কাউন্সিলর তাসলিমা জান্নাত কাকলী দাবি করেছেন, কেবলমাত্র যৌ’ন হয়’রানি করতে ব্যর্থ হয়ে তার বি’রুদ্ধে মা’মলা, নিন্দা প্রস্তাব ও মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। অনেক আগে থেকেই নানাভাবে তাকে যৌ’ন হয়’রানির চেষ্টা করা হয়। বিষয়টি তিনি নীরবে চেপে গেলেও এখন প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে ওঠায় তিনি প্রতিবাদী হয়েছেন। তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আইনি ল’ড়াই চালিয়ে যেতে প্রস্তুত বলেও জানান।