cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার তোড়জোড়ের মধ্যেই মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে এক প্রধান শিক্ষকের বি’রুদ্ধে মাধ্যমিক শ্রেণির সরকারি বই কেজি দরে বিক্রি করে দেওয়ার অ’ভিযোগ ওঠেছে।
শ্রীমঙ্গলের ভূনবীর দশরথ হাই স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক ঝলক চক্রবর্তীর বি’রুদ্ধে এমন অ’ভিযোগ পাওয়া গেছে।
অ’ভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভূনবীর দশরথ হাইস্কুল এন্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক স্তরের জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড প্রনীত বিভিন্ন বিষয়ের যষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনীর বইগুলো হকারের কাছে বিক্রি করে দেন প্রধান শিক্ষক। হকার বইগুলো এনে বিক্রি করেছে শহরের সাগরদিঘী সড়কের মেসার্স ইউসুফ আয়রন মা’র্টে৷
ইউসুফ আয়রন মা’র্টে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আয়রন মা’র্টের শ্রমিকরা বইগুলো ওজন মাপার যন্ত্রে মেপে মেপে গুদামজাত করছে। বইগুলোর মধ্যে রয়েছে- বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ বিজ্ঞান, ইস’লাম ধ’র্ম ও নৈতিক শিক্ষা, হিন্দু ধ’র্ম ও নৈতিক শিক্ষা, গাহস্থ বিজ্ঞান, কৃষি শিক্ষা, পৌরনীতিসহ আরো অনান্য বিষয়ের বই। বিক্রি করে দেয়া বইয়ের মধ্যে রয়েছে ২০২০ শিক্ষা বর্ষের নতুন বই ও ২০১৯ শিক্ষা বর্ষের পুরাতন কিছু উইপোকায় কা’টা বই।
ইউসুফ আয়রন মা’র্টের মালিক ইউসুফ জানান, তিনি হকারের কাছ থেকে ৮০০ কেজি বই কিনেছেন। প্রতি কেজি বইয়ের দাম দিয়েছেন ১২ টাকা করে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রহরী রাম গোপাল দাশ বলেন, তিনি প্রধান শিক্ষকের নির্দেশে বইগুলো বিক্রি করেছেন।
রামগোপাল দাশ জানান, প্রধান শিক্ষক আমাকে পুরাতন বইগুলো বিক্রয় করে কক্ষ পরিস্কার করার জন্য বলেছেন৷
অ’ভিযোগের ব্যাপারে ভূনবীর দশরথ হাই স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক ঝলক চক্রবর্তী সিলেটটুডে টোয়েন্টিফোরকে বলেন, আমি স্কুলের দপ্তরিকে বলেছিলাম যে স্কুলের কিছু পুরাতন উইপোকায় কা’টা বই ও কিছু অব্যবহৃত কাগজপত্র বিক্রি করে দেয়ার জন্য। দপ্তরি সেই বইগুলোর সাথে ২০২০ সালের বই বিক্রি করে দিয়েছে বলে শুনেছি। যে দোকানে বই বিক্রি হয়েছে সেখান থেকে আমি বইগুলো ফেরত আনাচ্ছি। আমি আসলে জানতাম না বইগুলো এভাবে দপ্তরি বিক্রি করে দিবে।
এ ব্যাপারে উপজে’লা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মক’র্তা দীলিপ কুমা’র বর্ধন সিলেটটুডে টোয়েন্টিফোরকে জানান, কোন বিদ্যালয় থেকে সরকারি বই এভাবে কেজি দরে বিক্রি করার নিয়ম নেই। যে বইগুলো অবন্টনকৃত থাকে সে বইগুলো উপজে’লা মাধ্যমিক বই বিতরণ, গুদামজাতকরণ ও সংরক্ষণ কমিটির নিকট জমা দিতে হয়। পরে এগুলো দরপত্র আহ্বান করে বিক্রি করা হয়।
শ্রীমঙ্গলের উপজে’লা নির্বাহী অফিসার নজরুল ইস’লাম বলেন, আমি এ বিষয়টি শুনলাম৷ এভাবে বই বিক্রয় করা আইনসম্মত নয়। বই বন্টন সংরক্ষন গুদামজাতকরনের জন্য আলাদা কমিটি আছে৷ একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক এভাবে বই বিক্রি করতে পারেন না। ত’দন্তসা’পেক্ষে এই ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হবে৷