cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
জার্মানি থেকে অ’বৈধভাবে থাকা বাংলাদেশিদের ফেরত আনার প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করতে সরকার কাজ করছে। বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের আলোচনা হয়েছে। সরকার আশা করছে, বাংলাদেশের প্রতি আন্তরিকতার খাতিরে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কোনও শা’স্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে না।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘আমা’র মনে হয় আম’রা তাদের বোঝাতে পেরেছি যে, এ নিয়ে আম’রা অনেক কাজ করছি এবং গত তিনমাসে বড় ধরনের উন্নতি হয়েছে।’
২৭ আগস্ট বার্লিনে দুই দেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের প্রথম কৌশলগত সংলাপে বিষয়টি আ’লোচিত হয়। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘আম’রা প্রস্তুতি নিয়েই গিয়েছিলাম। কতজন লোককে আম’রা চিহ্নিত করতে পেরেছি সেটাও তাদের জানিয়েছি।’
উল্লেখ্য, এরইমধ্যে ইউরোপ থেকে প্রায় দেড় হাজার মানুষের একটি তালিকা দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে জার্মানিতে রয়েছে প্রায় ৮০০ জন।
এর আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মক’র্তার নেতৃত্বে একটি দল ওই দেশ সফরে গিয়ে প্রায় ১৫০ জনের সাক্ষাৎকার নেয়। তখন তারা মাত্র একজন বাংলাদেশিকে চিহ্নিত করতে পারে। যেটাকে জার্মান সরকার ভালো’ভাবে নেয়নি।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি আম’রা এ বিষয়ে অ’ত্যন্ত আন্তরিক এবং এ নিয়ে কাজ করছি।’
বিভিন্ন কারণে লোক চিহ্নিত করা নিয়ে সমস্যা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে কোভিড-১৯, নতুন ইলেকট্রনিক সিস্টেম ও সক্ষমতার অভাব রয়েছে। এসব কারণে আম’রা কিছুটা ধীরগতিতে এগিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘আমা’র মনে হয় তারা বিষয়টি বুঝতে পেরেছে এবং তারা এখন তাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং ইইউর সদর দফতরকে বিষয়টি জানাবে।’
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে ইউরোপ থেকে অ’বৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত আনতে চুক্তি সই করে বাংলাদেশ। প্রথম’দিকে ফেরত আসার হার ইইউ-এর কাছে সন্তোষজনক মনে হয়। পরে যাচাই-বাছাইয়ের ধীরগতির কারণে জুলাইতে ভিসা দেওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দেয় ইউরোপ।