cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
হবিগঞ্জের মাধবপুর থা’নায় ছুটিতে থাকা পু’লিশ কনস্টেবল বাবুল মিয়ার সঙ্গে দেখা করতে এসে তাকে না পেয়ে আনোয়ারা বেগম (৩২) নামে এক নারী বিষপান করেছেন। মঙ্গলবার দুপুরে মাধবপুর থা’না আঙিনায় এ ঘটনা ঘটে।
আনোয়ারা বেগম কক্সবাজার জে’লার রামু উপজে’লার দক্ষিণ রাজারকুল গ্রামের দিদারুল ইস’লামের স্ত্রী’। পু’লিশ বিষপানে আ’ক্রান্ত আনোয়ারা বেগমকে উ’দ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে পাঠিয়েছে।
মাধবপুর থা’নার ডিউটি অফিসার ওয়াহিদ গাজী জানান, মঙ্গলবার দুপুরে আনোয়ারা বেগম মাধবপুর থা’নায় কর্ম’রত কনস্টেবল বাবুল মিয়ার সন্ধানে আসেন। কিন্তু কনস্টেবল বাবুল মিয়া তার দেশের বাড়ি কুমিল্লা থাকায় তার সঙ্গে দেখা হয়নি। এ সময় পু’লিশ কোনো অ’ভিযোগ থাকলে থা’নায় অ’ভিযোগ দেওয়ার পরাম’র্শ দেন। কিন্তু কোনো কিছু না বলে ওই সময় থা’না কক্ষ থেকে বের হয়ে তার ব্যাগে থাকা বিষের বোতল বের করে থা’না আঙিনার সামনে বিষপান করে ছটফট করে পড়ে যান।
ওয়াহিদ গাজী আরও জানান, তাৎক্ষণিক পু’লিশ তাকে উ’দ্ধার করে প্রথমে মাধবপুর উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতা’লে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আনোয়ারা বেগমকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে রেফার করেন।
আনোয়ারা বেগমের স্বামী দিদারুল ইস’লাম জানান, বাবুল মিয়া কক্সবাজার আ’দালতে কর্তব্যরত থাকাবস্থায় আনোয়ারা বেগমের সঙ্গে পরিচয় হয়। এই সূত্রে আনোয়ারা বেগমের কাছ থেকে বিভিন্ন কৌশলে ৫ লাখ টাকা নেয়। সম্প্রতি তিনি টাকার বিষয়টি জানতে পেরে তাদের মধ্যে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। পরে ওই টাকা আদায়ের উদ্দেশ্যে সোমবার দুপুরে আনোয়ারা বেগম মাধবপুর থা’নার উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন।
কনস্টেবল বাবুল মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, কক্সবাজার কোর্টে চাকরিকালে একটি মা’মলা সংক্রান্ত বিষয়ে আনোয়ারার সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এ পরিচয়ের সূত্রধরে তার পরিবারে যাতায়াত ছিল। কিছু টাকা আনোয়ারা আমাকে ধার দিয়েছিলেন।
মাধবপুর থা’নার পু’লিশ পরিদর্শক মাঈন উদ্দিন বলেন, আনোয়ারা বেগম দুপুরে মাধবপুর থা’নায় এলে পু’লিশ তাকে অ’ভিযোগ দিতে বলে। কিন্তু তিনি অ’ভিযোগ না দিয়ে হঠাৎ করে সবার অগোচরে থা’না এলাকায় এমন ঘটনা ঘটিয়েছে। আম’রা তাকে দ্রুত উ’দ্ধার করে চিকিৎসার জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে পাঠিয়েছি।