cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে। তবে শুরুতে শুধু এ বছরের এবং আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের এবং প্রাথমিকের পঞ্চ’ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন ক্লাস হবে। বাকিদের সপ্তাহে একদিন করে ক্লাস হবে।
আজ রোববার সচিবালয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে আন্তমন্ত্রণালয়ের সভা শেষে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
করো’নার কারণে গত বছরের ১৭ মা’র্চ থেকে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছুটি চলছে। সরকারের সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী, ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছুটি আছে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, এ বছরের এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ক্লাস হয়তো কিছুদিন পরেই শেষ হয়ে যাবে। এরপর নবম এবং একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদেরও প্রতিদিন ক্লাস হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, মধ্য অক্টোবরে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার একটি পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু এ বিষয়ে আবারও উপাচার্যদের সঙ্গে বসে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। তারা চাইলে এর আগেও খুলতে পারবে।
পঞ্চ’ম শ্রেণির প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী এবং অষ্টম শ্রেণির জেএসসি পরীক্ষার জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইস’লাম বলেন, পরীক্ষার প্রস্তুতি আছে। তারপরও পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে না নেওয়া গেলে তখন সেটা দেখা যাবে।
জাতিসংঘ শি’শু তহবিল বা ইউনিসেফের গত ২৪ আগস্ট প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯-এর কারণে স্কুল বন্ধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম দেশ। দীর্ঘ বন্ধের ফলে প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তর পর্যন্ত চার কোটির বেশি শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে বৈঠক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পক্ষে মত দেয় করো’নাসংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরাম’র্শক কমিটি। বৈঠক শেষে রাত পৌনে ১২টায় কমিটির সভাপতি মোহাম্ম’দ সহিদুল্লা প্রথম আলোকে বলেন, করো’না সংক্রমণ সর্বোচ্চ শনাক্ত থেকে ৭০ শতাংশ কমেছে। ধীরে ধীরে করো’নার টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত হচ্ছে। এ জন্য সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এবং জনস্বাস্থ্যবিষয়ক বেশ কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া সা’পেক্ষে এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া যায়।