cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে এক মা’দকাসিক্তের আচরণে অ’তিষ্ঠ পুরো গ্রাম। তার উপদ্রবের হাত থেকে বাদ যাচ্ছেনা ম’সজিদ মন্দিরও। ৪ সেপ্টেম্বর শনিবার ভোরে এই মা’দকাসক্ত শ্রীমঙ্গল দক্ষিন উত্তরশুর শাহ’জীর বাজার জামে ম’সজিদের মু’সল্লিদের উপর হা’মলা করে বন্ধ করে দেয় ফজরের আযান। ভেঙ্গে দিয়েছে দক্ষিন উত্তরশূর ভৈরব মন্দিরের একটি মুর্তি। এ ঘটনা জানাজানি হলে গ্রামবাসী ওই মা’দকাসক্তকে আ’ট’ক করে পু’লিশে সোপর্দ করে। আ’ট’ক মা’দকাসক্তের নাম সুমন মিয়া (২৫)। সে দক্ষিন উত্তরশূর গ্রামের নিজাম মিয়ার ছে’লে।
দক্ষিন উত্তরশুর শাহ’জীর বাজার জামে ম’সজিদের মোয়াজ্জেম মোঃ আলী হোসেন জানান, তিনি যখন শনিবার ফজরের আযান শুরু করেন তখন ওই মা’দকাসক্ত ম’সজিদে প্রবেশ করে ভোলকাভোলকি শুরু করে। ২য় বার সে দৌড়ে ম’সজিদের সিঁড়ির নিচে লুকিয়ে তার দিকে দৃষ্টি রাখে এ সময় অন্ধকারে তাকে চিনতে পারেন নি। তিনি ভ’য় পেয়ে আযান বন্ধ করে দেন তখন আযানে ভুলও হচ্ছিল। পরে ম’সজিদের অ’পর ই’মাম মোরশেদ কা’মাল জালালী আসলে সে মা’দকাসিক্ত সুমন ই’মাম জালালীর উপর চড়াও হয়। হাতে ছিলো দা। এ সময় তিনি বন্ধ হওয়া আযান সম্পন্ন করেন।
ই’মাম মোরশেদ কা’মাল জালালী জানান, মা’দকাসক্ত সুমন তার সেল ফোনটি নেয়ার জন্য খুব পিড়াপিড়ি করে। মোবাইল ফোন না দেয়ায় তার সাথে অসালীন আচরণ করে চলে যায়।
ম’সজিদের সভাপতি হাজী মো: জসিম উদ্দিন জানান, ফজরের নামাজ পড়তে এসে জানতে পারেন এ ঘটনা। নামাজ পড়ে বাড়ি যাওয়ার পথে তার পথ আ’ট’কে মোবাইল ফোন চায় মা’দকাসক্ত কা’মাল। এ সময় তিনি তার কাছে মোবাইল নেই এবং কেন এমন করেছে জানতে চাইলে তাঁর উপর আক্রমন করে বসে সে। তাঁকে মাটিতে ফেলে দেয়। এ সময় তাঁর চি’ৎকার শোনে পাশের বাড়ির এক লোক এসে তাকে রক্ষা করেন।
এদিকে ম’সজিদ থেকে ফেরার সময় দক্ষিন উত্তরশূর ভৈরব মন্দিরে প্রবেশ করে নাট মন্দিরের এক পাশে রাখা বিসর্জন করা স্বরসতি মূর্তির মা’থা ভেঙ্গে ফেলে। মন্দিরের সেবায়েতের স্ত্রী’ অলি রানী দাশ জানান, এ সময় তার হাতে ধারালো দা ছিলো। দা দিয়ে তাকেও ভ’য় দেখায়।
মন্দিরের সেবায়েত বন দাশ জানান, ছে’লেটা নে’শাগস্থ। তার ভ’য়ে এলাকাবাসী অ’তিষ্ঠ। তাদের মূর্তি ভাঙ্গার পর তিনি বিষয়টি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও এলাকাবাসীকে অবগত করেছেন।
এ ব্যাপারে স্থানীয় গ্রামবাসী প্রানতোষ সোম মালু জানান, এই ছে’লে নে’শাগস্থ হয়ে নানা অ’পকর্মের সাথে জড়িয়ে পড়েছে। এর আগেও পু’লিশের হাতে ধ’রা পড়ে সে জে’ল কে’টেছে। জে’ল থেকে বের হয়ে এসেই সে শুরু করে তা’ন্ডব। সব সময় তার সাথে হয় দা না হয় ছোরা থাকে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি সদস্য দুদু মিয়া জানান, খবর পেয়ে ভোরবেলা তিনি ঘটনাস্থলে যান। মন্দির ম’সজিদের আক্রমন ছাড়াও গ্রামের আরো ৮/১০জন মানুষের কাছ থেকে তাদের মোবাইল ফোন নিয়ে যেতে চাইছিলো। মোবাইল ফোন না দেয়ায় সকলের সাথে সে খা’রাপ আচরণ করে। পরে গ্রামবাসী তাকে খোঁজতে বের হয়ে গ্রামের শেষ প্রান্থ থেকে তাকে আ’ট’ক করে স্থানীয় যুবকরা।
এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ভানু লাল রায় জানান, এটি সাম্প্রদায়িক কোন ঘটনা নয়। একজন মা’দকাসিক্ত একই সাথে ম’সজিদ মন্দির ও হিন্দু মু’সিলিম আনেক মানুষকে উত্যেক্ত করে। তাকে পু’লিশের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল থা’না এস আই আসাদ জানান, মা’দকাসক্ত সুমন এর আগেও অনেক ঘটনা ঘটিয়েছে। আরও একাধিকবার তাকে আ’ট’ক করে জে’ল হাজতে প্রেরণ করেছেন।