cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পেশাগত জীবনে বাবা আব্দুল কাইয়ুম ও ছে’লে নওশাদ আতাউল কাইয়ুমের যেমন মিল রয়েছে, তেমনি পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়ার ক্ষেত্রেও আরেকটা মিল রেখে গেলেন তারা। দুজনেরই মৃ’ত্যু হলো ভা’রতে। ৬ মাস আগে ২৮ ফেব্রুয়ারি সকালে নওশাদের বাবা আব্দুল কাইয়ুম মা’রা যান ভা’রতের কলকাতায়।
বাবা আব্দুল কাইয়ুমের পথ অনুসরণ করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিমান নিয়ে উড়ে বেড়িয়েছিলেন ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইয়ুমও। আজ সোমবার (৩০ জুলাই) ভা’রতের নাগপুরে একটি হাসপাতা’লে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মা’রা ছে’লে ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইয়ুম। বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পাইলটস অ্যাসোসিয়েশনের (বাপা) সভাপতি ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাবা আব্দুল কাইয়ুমও একসময় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ক্যাপ্টেন ছিলেন। তিনি ডিসি-১০ উড়োজাহাজের দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়াও বিভিন্ন সময় ‘কোরিয়ান এয়ার’ এবং ‘সৌদি এয়ালাইন্সেও’ দায়িত্ব পালন করেন সিনিয়র এই পাইলট। চলতি বছরেই আব্দুল কাইয়ুম মা’রা যান।
প্রসঙ্গত, ওমানের রাজধানী মাস্কাট থেকে গত ২৭ আগস্ট ১২৪ জন যাত্রী নিয়ে ঢাকায় ফেরার পথে মধ্য আকাশে হঠাৎ অ’সুস্থতা অনুভব করেন ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইয়ুম। পরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের শিডিউল ফ্লাইটটি (বিজি ০২২) ভা’রতের মহারাষ্ট্রের নাগপুরের ড. বাবাসাহেব আম্বেদকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি জরুরি অবতরণ করে। সেখান থেকে খুব দ্রুত তাকে স্থানীয় হোপ হাসপাতা’লে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই নিবিড় পর্যবেক্ষণে (আইসিইউ) রেখে তার চিকিৎসা চলছিল।
আরও পড়ুন… তার দক্ষতায় বেঁচে গেলো ১৪৯ প্রা’ণ
ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইয়ুম ১৯৭৭ সালের ১৭ অক্টোবর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ২০০২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাইলট হিসেবে যোগদান করেন।