cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মোবাইল গ্রাহকদের গুণগত সেবার মান বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
এরমধ্যে অ’পারেটরদের তরঙ্গ বরাদ্দ, টাওয়ার শেয়ারিং এবং স্মা’র্টফোনের চাহিদার কথা বিবেচনা করে দেশে উৎপাদনের ক্ষেত্র প্রসারিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
রোববার (২২ আগস্ট) দুপুরে ভা’র্চ্যুয়াল গণশুনানিতে গ্রাহকদের গুণগত সেবা নিশ্চিত করতে সংস্থার বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার এবং বিটিআরসির কর্মক’র্তারা।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের কাজের গতি বাড়াতে প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে। আম’রা সেটা করছি। চলতি বছরের মা’র্চে তরঙ্গ নিলাম হয়েছে, আবার নিলামের জন্য কাজ করছি। আমাদের বিদ্যমান তরঙ্গ রি-অ্যারেঞ্জ করে মোবাইল অ’পারেটরদের দিতে পারি সেজন্য কাজ করছি।
মোবাইল সেবার জন্য শুধু তরঙ্গই যথার্থ নয় উল্লেখ করে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, এজন্য আমাদের ভালোমানের স্মা’র্টফোনও দরকার। স্মা’র্টফোন তৈরির জন্য ১২টি কোম্পানি কাজ করছে। আশা করা যায়, এতে আমাদের সক্ষমতা বাড়বে।
টাওয়ার শেয়ারিং নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে জানিয়ে সংস্থার চেয়ারম্যান বলেন, একটি টাওয়ার সব অ’পারেটর ব্যবহার করতে পারবো। এসব মিলিয়ে এক জায়গায় যেতে পারবো। আম’রা হতাশ হবো না।
সম্প্রতি ওকলা টেস্টে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের গতি ১৩৭টি দেশের মধ্যে ১৩৫তম উল্লেখ করা নিয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, আম’রা রিভিউ করবো। আম’রা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আপনাদের (সাংবাদিক) জানাবো রিপোর্ট কতটুকু সঠিক হয়েছে।
গণশুনানিতে জানানো হয়, দেশে মাত্র ৩৩ শতাংশ মানুষ স্মা’র্টফোন ব্যবহার করে। তারা (ওকলা) প্যারামিটার ঠিক না করেই রিপোর্ট দিয়েছে। বাংলাদেশ অন্য দেশের তুলনায় অনেক কম দামে ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে, এটা বলেনি তারা।
গণশুনানিতে প্রত্যন্ত অঞ্চলে রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অ’পারেটর টেলিট’কের নেটওয়ার্ক কেন ভালোমানের পাওয়া যায় না তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন গ্রাহকেরা।
এ প্রসঙ্গে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, টেলিট’কের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের জন্য দুই হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। প্রকল্প বাস্তিবায়িত হলে আগামীতে ভালো সার্ভিস দিতে পারবো। তবে গ্রামীণফোন বা রবির অবস্থায় যেতে আরও সময় লাগবে।
যেকোনো অ’পারেটর বিটিসিএলের অব্যবহৃত টাওয়ার নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কাজে ব্যবহার করতে পারে সেজন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান কর্মক’র্তারা।
‘টেলিযোগাযোগ সেবা ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার কার্যক্রম’ স’ম্পর্কিত বিষয়ে গণশুনানিতে সংশ্লিষ্ট সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা, টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী, দেশের ভোক্তা সংঘ, সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীসহ আগ্রহী ব্যক্তিরা অংশ নেন।
গণশুনানিতে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা আগে থেকেই নিবন্ধন করেন। গ্রাহকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বিটিআরসির সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মক’র্তারা।