cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আমিরাতে নিযু’ক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আবু জাফর সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের মানবসম্পদ ও এমিরিটাইজেশন মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি সাইফ আল সুওয়াইদির সঙ্গে এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন।
২১ আগস্ট দুবাইয়ে তার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকে সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের আন্ডার সেক্রেটারি আবদুল্লাহ আলী রশিদ আলনুয়াইমি, যোগাযোগ ও আন্তর্জাতিক স’ম্পর্ক বিভাগের সহকারী উপসচিব এবং মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মক’র্তা এবং দুবাইয়ের বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এবং আবুধাবিতে দূতাবাসের উপপ্রধান উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে সংযু’ক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশি কর্মীদের অব্যাহত কর্মসংস্থান এবং তাদের দেশে আসার আগে দক্ষতা বিকাশের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা এবং সম্পৃক্ততা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের আন্ডার সেক্রেটারি বাংলাদেশি শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রমী এবং অ’ভিযোজিত যোগ্যতার প্রশংসা করেছেন এবং গত সাড়ে চার দশকে সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তাদের যে অসাধারণ অবদান রেখেছেন তার প্রশংসা করেছেন।
সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের নেতৃত্বকে তাদের দেশে বাংলাদেশি কর্মীদের আয়োজক করার জন্য এবং মহামা’রী চলাকালীন তাদের ভালো যত্ন নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে রাষ্ট্রদূত সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের ভ্রমণের পূর্বে কর্মকেন্দ্রিক প্রশিক্ষণ এবং ওরিয়েন্টেশনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। শ্রমিকদের অধিকার, কাজের অবস্থা, সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের ভাষা ও সংস্কৃতি ইত্যাদি ছিল এ আবেদনে। তিনি দুর্বল গোষ্ঠী, বিশেষ করে মহিলা গৃহকর্মীদের অধিকার রক্ষায় বিশেষ জো’র দেন। এই প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রদূত একটি প্রস্তাব করেছিলেন যে, সংযু’ক্ত আরব আমিরাত সরকার অথবা বেসরকারি খাতের সহায়তায় বাংলাদেশে নিবেদিত প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট মনোনীত বা স্থাপন করতে পারে এবং কর্মসংস্থান করতে ইচ্ছুক শ্রমিকদের জন্য উপযু’ক্ত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রও তৈরি করতে পারে সংযু’ক্ত আরব আমিরাত।
তিনি আরও প্রস্তাব করেন যে, সংযু’ক্ত আরব আমিরাতকে তাদের দীর্ঘ বছর ধরে কাজের কারণে যে কোনো ব্যবসায় সঠিক দক্ষতা অর্জনকারী প্রত্যাবর্তনকারী শ্রমিকদের ‘দক্ষতা সার্টিফিকেশন’ চালু করার কথা বিবেচনা করা উচিত।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ থেকে গৃহকর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত সমঝোতা স্মা’রক বাস্তবায়নে যৌথ কমিটির (জেসি) প্রথম বৈঠক আয়োজনের জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতিও জানান। তিনি সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের সরকারের প্রশংসা করেন। অন্যান্য নাগরিকদের মতো বাংলাদেশি নাগরিকদের সংযু’ক্ত আরব আমিরাতে কর্মসংস্থান করার জন্য এবং তার ভিজিট ভিসা সহ’জেই কর্মসংস্থান ভিসায় স্থা’নান্তর করার জন্য সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের চাকরির বাজার পুনরায় খোলার অ’পেক্ষায়।
সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূতের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে এবং আগামী মাসে যৌথ কমিটির সভা করার জন্য তাদের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে একটি ব্যাপক এবং টেকসই প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠার ওপর জো’র দিয়েছিল; যা অ’ভিবাসনের সমস্ত দিককে অন্তর্ভুক্ত করবে। যথা শ্রমিকদের সঠিক প্রশিক্ষণ, স্বচ্ছ নির্বাচন এবং নিয়োগ প্রক্রিয়া, মজুরি সুরক্ষা, শেষ পরিষেবা সুবিধা, সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের অধিকার এবং কর্তব্য (নিয়োগক’র্তা, কর্মচারী, নিয়োগকারী এজেন্ট এবং সরকার)। তারা প্রকাশ করেছেন যে, আসন্ন যৌথ কমিটির বৈঠকে পুরো জারি করা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
তারা এক্ষেত্রে পারস্পরিক স্বার্থে বিশেষ করে আবুধাবি ডায়ালগ, কলম্বো প্রসেস এবং ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশনের জন্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার উপায় এবং উপায় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
করো’না সংক্রান্ত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে বাংলাদেশে আ’ট’কে থাকা সংযু’ক্ত আরব আমিরাতের বাসিন্দাসহ বাংলাদেশি নাগরিকদের দেশে ফেরার বিষয়টিও আ’লোচিত হয়। উভয় প্রান্ত থেকে উপহার বিনিময়ের মাধ্যমে সভা শেষ হয়।