সর্বশেষ আপডেট : ৫৬ সেকেন্ড আগে
রবিবার, ২৮ মে ২০২৩ খ্রীষ্টাব্দ | ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ |

DAILYSYLHET
Fapperman.com DoEscorts

৬০ লাখ টাকা পুঁজির ব্যবসা থেকে চার ভাইয়ের ৫ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা!

বাবার দেওয়া ৬০ লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে নিজেদের পুরোনো বাড়িকে ছোট্ট কারখানায় রূপান্তর করলেন চার ভাই। কিনলেন ৩৭টি সেলাই মেশিন। কয়েক দিন সকাল-বিকেল আশপাশের বিভিন্ন কারখানা ফট’কে দাঁড়িয়ে জোগাড় করলেন শতাধিক শ্রমিক। অন্য কারখানা থেকে ঠিকায় কাজ (সাবকন্ট্রাক্টটিং) আনলেন। পোশাক তৈরির পর ডেলিভা’রি হলো। বছর দুয়েক এভাবেই চলল। কিন্তু কঠোর পরিশ্রম করেও দুই বছরে লাভের মুখ দেখলেন না চার ভাই।

মুনাফা না হলেও পণ্যের মান ও সময়মতো তা বুঝিয়ে দিয়ে অল্প দিনেই দু-চারজন ক্রেতার সুনজরে পড়লেন চার ভাই। ফলে ১৯৯৩ সালে যু’ক্তরাজ্যের এক ক্রেতার কাছ থেকে সরাসরি ক্রয়াদেশ পেলেন তাঁরা। তিন হাজার পিস পলো শার্ট। তারপর চার ভাইকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ২৯ বছরের ব্যবধানে পোশাকশিল্পের শীর্ষ রপ্তানিকারকদের অন্যতম তাঁরা।

১৯৯১ সালে ঢাকার ১০২ গ্রিন রোডে ছোট কারখানা দিয়ে শুরু করা সেই প্রতিষ্ঠানটি আজকের দুলাল ব্রাদার্স লিমিটেড বা ডিবিএল গ্রুপ। আর সেই চার ভাই হলেন আবদুল ওয়াহেদ, এম এ জব্বার, এম এ রহিম ও এম এ কাদের। তাঁরা যথাক্রমে ডিবিএল গ্রুপের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি), ভাইস চেয়ারম্যান ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি)।

পোশাক দিয়ে শুরু হলেও গত ২৯ বছরের ব্যবসায় সিরামিক টাইলস, তথ্যপ্রযু’ক্তি, টেলিযোগাযোগ ও ড্রেজিং ব্যবসায় নাম লিখিয়েছে ডিবিএল। আগামী বছর তারা দেশে ওষুধ ব্যবসায়ও আসছে। সব মিলিয়ে ডিবিএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বর্তমানে ২৪টি।

এসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন ৩৬ হাজার কর্মী। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে গ্রুপের বার্ষিক লেনদেন ছিল প্রায় ৬০ কোটি মা’র্কিন ডলার, যা দেশীয় মুদ্রায় ৫ হাজার ১০০ কোটি টাকার সমান। এর মধ্যে তৈরি পোশাক ব্যবসা থেকেই এসেছে ৯০ শতাংশ অর্থ। সব মিলিয়ে গ্রুপটির বিনিয়োগের পরিমাণ ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি।

গত অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে গুলশানে নিজের কার্যালয়ে ছোট এক কারখানা থেকে দেশের অন্যতম শীর্ষ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়ার দীর্ঘযাত্রার আদ্যোপান্ত আমাদের বললেন ডিবিএল গ্রুপের এমডি এম এ জব্বার। শুরুর গল্প বলতে গিয়ে এই ব্যবসায়ী স্মৃ’তিকাতর হলেন। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ব্যবসায় সফলতার চূড়ায় পৌঁছার পরও তিনি বললেন, দেশের জন্য আরও অনেক কিছু করা বাকি। যু’ক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা শেষ করে ১৯৮৯ সালে

দেশে ফেরেন এম এ জব্বার। শুরুতে বাবার ব্যবসায় বসলেন। বছরখানেক পর সেটি মন দিয়ে করলেন। তারপর বাকি তিন ভাইয়ের সঙ্গে নতুন কিছু করার পরিকল্পনা শুরু করলেন। সম্ভাবনা থাকায় তৈরি পোশাক ও চামড়ার ব্যবসা নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললেন।

শেষ পর্যন্ত নিজেদের বাড়িতেই ছোট পোশাক কারখানা করার মনস্থির করলেন। তত দিনে পাশের আরেকটি বাসায় তাঁরা বসবাস করেন। চাচাতো এক ভাই পোশাকের ব্যবসায় জ’ড়িত থাকায় কাজটি কিছুটা সহ’জ হলো।কারখানা চালুর পর ঠিকায় ক্রয়াদেশ আনা থেকে শুরু করে উৎপাদন—শেষ পর্যন্ত চার ভাই কঠোর পরিশ্রম করছেন। তবে দিনের পর দিন লাভের মুখ দেখতে না পেয়ে একসময় হতাশা পেয়ে বসে তাঁদের।

তখন বাবা আবদুল মতিন ও মা জিন্নাতের নেসা পাশে এসে দাঁড়ান। এম এ জব্বার স্মৃ’তিচারণা করলেন এভাবে, ‘ব্যবসায় নিয়ে আম’রা চার ভাই মাঝেমধ্যেই উদ্বিগ্ন হয়ে যেতাম। কারণ, এটি ঠিকমতো কাজ করছিল না। এই ব্যবসা করা যাবে না—এমন কথাও মনে হয়েছে। তবে মা–বাবা আমাদের সব সময় সাহস দিতেন। তখন বোনেরাও নানাভাবে সহায়তা করেছেন।’
সরাসরি ক্রয়াদেশ পাওয়ার পর থেকেই ধীরে ধীরে ভিত শক্ত হতে থাকে ডিবিএলের। ব্যবসা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কারখানাও ওপর দিকে উঠতে থাকল। তারপর ১৯৯৯ সালে গাজীপুরের কাশিমপুরে বড় বিনিয়োগ করলেন চার ভাই। সেখানে ধাপে ধাপে পোশাক কারখানার পাশাপাশি নিটিং, ডায়িং, অল ওভা’র প্রিন্ট সেকশন চালু করলেন তাঁরা।

সে সময় অধিকাংশ পোশাক ব্যবসায়ী তাঁদের কারখানায় ভা’রতীয় ও কোরিয়ান মেশিন ব্যবহার করতেন। তাতে খরচ কম পড়ত, সহ’জেই বিনিয়োগ উঠে আসত। তবে ডিবিএল কাশিমপুরের কারখানার জন্য ইউরোপের সর্বশেষ প্রযু’ক্তির যন্ত্রপাতি আনলেন। তাতে প্রাথমিকভাবে বিনিয়োগ বেশি হলেও পণ্যের মানের দিক এগিয়ে গেল চার ভাইয়ের ব্যবসা।
পশ্চাৎমুখী শিল্প বা ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজে বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্তই ডিবিএলের ব্যবসা আজকের উচ্চতায় পৌঁছতে সহায়তা করেছে বলে মনে করেন এম এ জব্বার। হাসতে হাসতে বলেন, ‘আম’রা যখন কাশিমপুরে বড় বিনিয়োগে গেলাম তখন অনেকেই বলেন, এত বিনিয়োগ কেন করছ? তোম’রা কি বিনিয়োগের অর্থ তুলে আনতে পারবে? কিন্তু আম’রা আত্মবিশ্বা’সী ছিলাম।

দীর্ঘদিন পোশাক সেলাই করার পর আমাদের মনে হয়েছিল, ক্রেতাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজে বিনিয়োগ করতে হবে। সেই সিদ্ধান্ত আমাদের ব্যবসার টার্নিং পয়েন্ট।’ টি–শার্ট ও পলো টি–শার্টের মতো সস্তা পোশাক দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে মধ্য ও উচ্চ মূল্যের পোশাক উৎপাদন করছে ডিবিএল। বাচ্চাদের পোশাকও করে তারা। নিজেদের ডিজাইন সেন্টারে পোশাকের নকশা করে ক্রেতাদের কাছ থেকে ক্রয়াদেশ আনছে। এ ছাড়া ব্যবহৃত ও পুরান কাপড় থেকে সুতা ও কাপড় উৎপাদনের কাজ করছে ডিবিএল গ্রুপ। ২০০৮ সালে হঠাৎ করে ডিবিএল গ্রুপের ভাইয়েরা চিন্তা করতে থাকেন ব্যবসা কী’ভাবে টেকসই (সা’সটেইনেবল) করা যায়। বহু চিন্তাভাবনার পর তাঁরা একটা পরিকল্পনা করলেন।

তিন বছর পর সেটির অংশ হিসেবে ক্লিনার প্রোডাকশন প্রকল্প নিলেন। সেটির অধীনে কাপড় রং করার পুরো প্রক্রিয়ায় পানির ব্যবহার কমিয়ে আনলেন। আগে যেখানে এক কেজি কাপড় ডায়িংয়ে দেড় শ লিটার পানি লাগত, সেটি নেমে এল ৬০ লিটারে। একইভাবে তাঁরা ডায়িং মেশিনের তাপমাত্রা ১০০ থেকে ৬০ ডিগ্রিতে নামিয়ে আনার পাশাপাশি রাসায়নিক ব্যবহার হ্রাস করলেন ব্যাপকভাবে।

ডিবিএলের কর্মীর সংখ্যা বর্তমানে ৩৬ হাজার। এম এ জব্বার বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের আম’রা পরিবারের সদস্য হিসেবেই মনে করি। শুরু থেকেই ব্যবসার ভবিষ্যতের পাশাপাশি পরিবারের সদস্যদের
ভবিষ্যৎ নিয়েও চিন্তা করেছি। ২০০৮ সালে যখন মূল্যস্ফীতি অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেল, তখন আম’রা কারখানায় বন্ধন নামে মুদি দোকান দিলাম। সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরাসরি পাইকার কিংবা কারখানা থেকে কিনে এনে সেই দামেই বিক্রি করা হয়। কর্মীরা বাকিতে পণ্য নিয়ে যান। পরে তাঁর বেতনের সঙ্গে সেই অর্থ সমন্বয় করা হয়। আমাদের প্রতিটি কারখানাতেই এই ব্যবস্থা আছে। এটি এখন আমাদের স্ট্যান্ডার্ড হয়ে গেছে।’

দেশের সীমানা পেরিয়ে ইথিওপিয়া: দেশে পোশাক খাতের অ’ভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বিদেশি এক ক্রেতার সহায়তায় ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবার পাশের শহর মেকেলে পোশাক কারখানা করেছে ডিবিএল। গত বছরের অক্টোবরে সেখানে উৎপাদন শুরু হয়। কারখানাটিতে বর্তমানে ২ হাজার ২০০ জন কর্মী কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে বাংলাদেশি কর্মী আছেন ৩০০ জন। ডিবিএলের এমডি এম এ জব্বার বলেন, ‘ইথিওপিয়া থেকে তৈরি পোশাকের বড় বাজার যু’ক্তরাষ্ট্রে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাওয়া যায়। সে জন্য যু’ক্তরাষ্ট্রের বাজার ধরতে আফ্রিকার এই দেশে কারখানা করেছি আম’রা। তবে বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য শ্রেষ্ঠ জায়গা।’

দেশে নতুন করে বড় ধরনের বিনিয়োগে যাচ্ছে ডিবিএল। শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলে ও মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করছে প্রতিষ্ঠানটি। সেখানে নতুন পোশাক কারখানা ও কাঁচামাল উৎপাদনের জন্য কারখানা করবে তারা। পোশাকশিল্পে নতুন বিনিয়োগের সম্ভাবনা কতটুকু। জানতে চাইলে ডিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। গত অর্থবছরে আম’রা রপ্তানি করেছি ৩ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। আর শীর্ষস্থানে থাকা চীন করছে ১৫ হাজার ৮০০ কোটি ডলার। ফলে এখনো বাংলাদেশের বড় ধরনের সম্ভাবনা আছে। তা ছাড়া তৈরি পোশাকে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে সবদিক দিয়েই বাংলাদেশ বর্তমানে উপযু’ক্ত জায়গা।’

ভিন্ন জগতে যাত্রা: পোশাকের ব্যবসা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে একের পর এক কারখানা করেছে ডিবিএল। তো কারখানা নির্মাণের সময় দেখা গেল, সময়মতো টাইলস দিতে পারছে না সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। নতুন সমস্যা। সমাধান কী’? তখন ভাবতে ভাবতে নিজেরাই সিরামিক টাইলস কারখানা করার পরিকল্পনা করলেন চার ভাই। যেই ভাবা সেই কাজ।
টাইলসের বাজারের সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে গাজীপুরের মা’ওনায় ৩০ একর জমির ওপর ডিবিএল সিরামিক কারখানা নির্মাণ করে। উৎপাদন শুরু হয় ২০১৭ সালের এপ্রিলে। কারখানাটির উৎপাদন সক্ষমতা দিনে ৪৫ হাজার বর্গমিটার টাইলস। দেশের বাজারে সরবরাহের পাশাপাশি শিগগিরই তারা টাইলস রপ্তানিতেও যাবে।

ওষুধ ব্যবসায় আসার পেছনেও এমন এক গল্প আছে। সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে চার ভাই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতা’লে দীর্ঘদিন ধরে সহযোগিতা করেন। একবার ঢাকা মেডিকেল পরিদর্শনে গেলেন চার ভাই। বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরতে ঘুরতে তাঁদের মনে হলো, রোগীরা সঠিক ওষুধ পাচ্ছে না। নামীদামি ওষুধ কোম্পানিগুলো বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে না। তখনই ভালো
আম’রা যখন কাশিমপুরে বড় বিনিয়োগে গেলাম, তখন অনেকেই বলেন, এত বিনিয়োগ কেন করছ? তোম’রা কি বিনিয়োগের অর্থ তুলে আনতে পারবে? কিন্তু আম’রা আত্মবিশ্বা’সী ছিলাম। সেই সিদ্ধান্তই আমাদের ব্যবসার টার্নিং পয়েন্ট। এম এ জব্বার বলেন, ‘কাশিমপুরে ওষুধ কারখানার কাজ চলছে। আশা করছি, আগামী বছরের অক্টোবরে আম’রা ডিবিএল ফার্মাসিউটিক্যালসের উৎপাদনে যেত পারব।’

সিরামিকের পাশাপাশি ইতিমধ্যে ড্রেজিং ব্যবসায় নেমেছে ডিবিএল। বর্তমানে ছয়টি ড্রেজিং মেশিন আছে তাদের। এ ছাড়া বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস যন্ত্রের জন্য চিপ তৈরি করতে ভিএলএসআই ডিজাইন সেন্টার করেছে ডিবিএল, যা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের নতুন খাত। সেখানে ৫০ জন তরুণ প্রকৌশলী কাজ করেন।
চলতি বছর ডিবিএলের হাত ধরে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড পুমা বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছে। ঢাকার বনানী ১১ নম্বর সড়কে পুমা’র বিক্রয়কেন্দ্রে স্পোর্টসওয়্যার, জুতা ইত্যাদি পাওয়া যায়। পোশাক, সিরামিক টাইলস, ড্রেজিংয়ের পাশাপাশি খেলাধুলায় বিনিয়োগ করেছে ডিবিএল। বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের (বিপিএল) দল চিটাগাং ভাইকিংসের মালিকানায় আছে তারা।

চার ভাইয়ের বন্ধন: শুরু থেকেই চার ভাই ব্যবসা করেছেন। কখনো আলাদা হওয়ার কথা ভাবেননি। একসঙ্গে ব্যবসা করাটাই শক্তি বলে মনে করেন চার ভাই। এমনটাই বলেন এম এ জব্বার। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের বাবা-চাচারা একসঙ্গে ব্যবসা করেছেন। আম’রা দেখেছি, চাচা বাবাকে কী’ভাবে সম্মান করেন। আমা’র ভাইদের মধ্যে প্রথম থেকেই ছাড় দেওয়ার মনোভাব ছিল। কে কম নেবে, কে বেশি নেবে সেটি নিয়ে কেউ কখনোই ভাবেনি। যার যতটুকু দরকার সে ততটুকুই নিয়েছে।

আর প্রত্যেকেই একসঙ্গে থাকার সুবিধা বোঝে ও বিশ্বা’স করে, একসঙ্গে ব্যবসা করাটাই শক্তি।’ সবশেষে এম এ জব্বারের কাছে জানতে চাইলাম ব্যবসার শীর্ষস্থানে পৌঁছে আপনারা কি তৃপ্ত? বলেন, ‘তৃপ্ত কি না জানি না। তবে আম’রা মনে করি, আমাদের আরও অনেক কিছু করার আছে। আম’রা করতে পারি। দেশের জন্য আমাদের সেই দায়বদ্ধতা আছে।’
তথ্যসূত্র: প্রথম আলো।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এ বিভাগের অন্যান্য খবর

নোটিশ : ডেইলি সিলেটে প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, আলোকচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা বেআইনি -সম্পাদক

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত

২০১১-২০১৭

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: মকিস মনসুর আহমদ
সম্পাদক ও প্রকাশক: খন্দকার আব্দুর রহিম, নির্বাহী সম্পাদক: মারুফ হাসান
অফিস: ৯/আই, ব্লু ওয়াটার শপিং সিটি, ৯ম তলা, জিন্দাবাজার, সিলেট।
ফোন: ০৮২১-৭২৬৫২৭, মোবাইল: ০১৭১৭৬৮১২১৪
ই-মেইল: dailysylhet@gmail.com

Developed by: