cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ইস’লামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক ছাত্রলীগ নেতার সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৩ শিক্ষার্থী।
শুক্রবার রাতে একটি ফেসবুক পেজে আ’পত্তিকর ক্যাপশন জুড়ে ৭৩ জন ছা’ত্রীর ছবি প্রকাশ করে অ’ভিযু’ক্ত ছাত্রলীগ নেতা মিজান বিশ্বা’স।
জানা যায়, মিজান বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন ভুক্তভোগী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জানা যায়, ‘ক্রাশ অ্যান্ড কনফিউশন ইস’লামী বিশ্ববিদ্যাল বাংলাদেশ’ নামে একটি ফেসবুক পেজে আ’পত্তিকর ক্যাপশন জুড়ে ৭৩ জন ছা’ত্রীর ছবি পোস্ট করা হয়।
এতে ক্যাপশনে লেখা ছিল- ‘ইবি কাঁপানো সকল সুন্দরী এক সাথে, ইমো নম্বর পেতে লাভ রিয়েক্ট দিয়ে সাথেই থাকুন।’ পোস্টটি দেখার পর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে পোস্ট’কারীর বিচার দাবি করেন ভুক্তভোগী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। পরে তোপের মুখে পোস্টটি সরিয়ে ফেলে দুঃখ প্রকাশ করে পেজ কতৃপক্ষ।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পেজের ক্রিয়েটর এবং একমাত্র অ্যাডমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা মিজান বিশ্বা’স। তিনি স্থানীয় খোকসা উপজে’লা ছাত্রলীগের সদস্য। এছাড়া ক্যাম্পাস শাখা ছাত্রলীগের সাথেও জ’ড়িত মিজান। তার এই কর্মকা’ণ্ডে বিব্রত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরাও।
হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ভুক্তভোগী এক ছা’ত্রী ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘ঘুম থেকে উঠেই আমা’র ছবিসহ ৭০-৮০ জন মে’য়ের ছবি ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি পেজে অশ্লীল ঈঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট দেখে হতবাক হয়ে গেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আগেকার হয়’রানির ঘটনার বিচার করেনি জন্য এর পুনরাবৃত্তি ঘটছে, আরো ঘটবে।’
অ’ভিযু’ক্ত মিজান বিশ্বা’স বলেন, ‘এটা ডাবল মিনিংয়ের পোস্ট। ফান করে দিয়েছি। ইমো নম্বর দেয়া তো ভাই’রাল ডায়লগ। তবুও আমা’র ভুল হয়েছে ; আমি সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি’।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। ভিসি স্যারকে জানিয়েছি। তিনি আইটি সেলে একটি নোট পাঠাতে বলেছেন, আম’রা অলরেডি পাঠিয়েছি। আইডিগুলো শনাক্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।’
উল্লেখ্য, এর আগেও একাধিকবার সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এসব ঘটনায় ভুক্তভোগীরা লিখিত অ’ভিযোগ করলেও কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন।