cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিতর্কিত ই-কমা’র্স প্ল্যাটফর্ম ই-অরেঞ্জের ইউটিউব চ্যানেলে এখন আছে মাশরাফির বিজ্ঞাপন। এর আগে চুক্তি শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন ম’র্তুজার ছবি ও বিজ্ঞাপন ব্যবহারে তারা দুঃখ প্রকাশও করেন।
আজ বুধবার (১৮ আগস্ট) ই-অরেঞ্জের ইউটিউব চ্যানেলে মাশরাফির চারটি বিজ্ঞাপন দেখা যায়।
এর আগে মাশরাফি জানান, ই-অরেঞ্জের সঙ্গে তার চুক্তি ছিল। সেটা শেষ হয়েছে। তিনি ভুক্তভোগীদের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত আছেন বলেও জানান।
গত সোমবার (১৮ আগস্ট) প্রতিষ্ঠানটির সামনে ও সাবেক ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর মাশরাফির বাসার সামনে বি’ক্ষোভ করেন ই-অরেঞ্জের গ্রাহকরা। তাদের দাবি অনলাইনে অর্ডার দেয়ার পর কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও তারা কোন পণ্য বুঝে পাননি।
সেদিনই ই-অরেঞ্জের ফেসবুক থেকে জানানো হয়, মাশরাফির সঙ্গে এখন কোনও স’ম্পর্ক নেই তাদের।
তারা ফেসবুকে লিখেছে, ‘ইঅরেঞ্জ.সপ এর সকল সম্মানিত গ্রাহকদের জানানো যাচ্ছে যে, ইঅরেঞ্জ.সপ এর সাথে পহেলা জুলাই, ২০২১ হতে জনাব মাশরাফি বিন মুর্তজার সাথে চুক্তি শেষ হয়েছে। তাই আমাদের অফিসিয়াল কোন বিষয়ে তিনি কোনোভাবেই অবগত নয় এবং তিনি অফিসিয়াল ভাবে কোন কিছুই আপডেট দিতে পারবেন না। আম’রা দুঃখ প্রকাশ করছি তাদের কাছে যারা পণ্য অর্ডার করেছেন, কিন্তু এখনো পণ্য হাতে পাননি।’
দ্রুত পণ্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি লিখেছে, ‘আশা করি আম’রা দ্রুত এই সমস্যা গুলোর সমাধান খুঁজে বের করবো এবং আপনাদের পণ্য আপনাদের বুঝিয়ে দিতে পারবো। আর যেহেতু জনাব মাশরাফি বিন মুর্তজা আমাদের সাথে আর চুক্তিবদ্ধ নেই, সেহেতু সবার কাছে অনুরোধ রইল এই বিষয়ে তার সাথে যোগাযোগ না করার জন্য।’
ইঅরেঞ্জ আরও লিখেছে, ১৯ আগস্ট থেকে সকল পণ্য (মোটরসাইকেল বাদে, মোটরসাইকেলের টাকা রিফান্ড হবে ধারাবাহিকভাবে) সরবরাহ শুরু হয়ে যাবে। গ্রাহকদের সাময়িক অ’সুবিধার জন্যে আম’রা আন্তরিক ভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি । ইঅরেঞ্জ.সপ এর প্রতি আস্থা ও বিশ্বা’স রাখার জন্যে আপনাদের ধন্যবাদ।
গতকাল প্রতারণা মা’মলায় ই-কমা’র্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহ’জাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমানকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আ’দালত। ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবুবকর সিদ্দিকের আ’দালতে আত্মসম’র্পণ করেন তারা। আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আ’দালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
সোমবার গ্রাহকের ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অ’ভিযোগে তাদের বি’রুদ্ধে মা’মলা দায়ের করা হয়।