cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কুষ্টিয়ার কুমা’রখালীতে তালাক দেওয়ার দুইদিন পর পুনরায় বিয়ের আশ্বা’সে ধ’র্ষণ করেছে সাবেক স্বামী বলে অ’ভিযোগ করেছে স্ত্রী’। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বৃহস্পতিবার অ’ভিযু’ক্তের বাড়িতে অবস্থান নিলে কুমা’রখালী থা’না পু’লিশ তাকে বিচারের আশ্বা’স দিয়ে শুক্রবার ঢাকার বাসায় পাঠিয়ে দিয়েছেন। অ’ভিযু’ক্ত ব্যক্তি কুমা’রখালী উপজে’লার যদুবয়রা ইউনিয়নের দক্ষিণ ভবানীপুর গ্রামের আব্দুল ওহাবের ছে’লে ফিরোজ উজ জামান (৩৪)। তিনি ঢাকার বনানীতে আরশিনগর বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানিতে সিভিল ইন্জিনিয়ার হিসেবে কর্ম’রত আছেন।
ভুক্তভোগী রোখসানা আখতার জানান, তিনি ছিলেন ফিরোজের তৃতীয় স্ত্রী’। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখে কোর্টের মাধ্যমে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই ফিরোজের আচরণ পরিবর্তন হতে থাকে এবং খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তার আরও দুটি স্ত্রী’ রয়েছে। যে কারণে মা’র্চ মাসের ২০ তারিখে উভ’য়ের সম্মতিতে ৪ লাখ টাকার দেনমোহর, ১ লাখ ২০ হাজার টাকা গ্রহণের মাধ্যমে ডিভোর্স হয়ে যায়। কিন্তু ডিভোর্সের ২ দিনের মা’থায় তার ঢাকার মুগদা মান্ডা এলাকার বাসায় ফিরোজ চলে আসে এবং পুনরায় বিয়ের আশ্বা’স দিয়ে জো’রপূর্বক শারীরিক স’ম্পর্ক করে। যে কারণে তিনি মা’র্চের ২৪ তারিখে ঢাকার মুগদা থা’নায় ফিরোজের বি’রুদ্ধে ধ’র্ষণ মা’মলা করেন। মা’মলা করার পর থেকেই নানাভাবে ফিরোজ তাকে মা’মলা তুলে নিয়ে পুনরায় সংসার করার জন্য অনুরোধ করতে থাকে।
একপর্যায়ে তারা স্বামী-স্ত্রী’ হিসেবে ঢাকায় অবস্থান করাকালীন হঠাৎ করে ৫ আগস্ট ফিরোজ তার বোনের অ’সুস্থতার কথা বলে কুমা’রখালী গ্রামের বাড়িতে চলে আসে। তিনি খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন ফিরোজ তার দ্বিতীয় স্ত্রী’কে গ্রামের বাড়িতে রেখে সংসার করছে। যে কারণে তিনি বৃহস্পতিবার ফিরোজের গ্রামের বাড়িতে অবস্থান নিলে কুমা’রখালী থা’না পু’লিশ তাকে স্থানীয় মহিলা মেম্বারের বাড়িতে রাতে রেখে শুক্রবার বিচারের আশ্বা’স দিয়ে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়।
এ বিষয়ে ফিরোজের বড়ভাই ফারুক বলেন, তার ভাই তিনটি বিয়ে করেছে। কোনোটাই পারিবারিকভাবে দেয়া হয়নি। সে ইচ্ছামতো বিয়ে করে এবং ছেড়ে দেয়। যে কারণে তার ভাইয়ের বিষয়ে কথা বলতে তিনি অসম্মতি জানান।
কুমা’রখালী থা’নার ওসি কা’ম’রুজ্জামান তালুকদার বলেন, যেহেতু ভুক্তভোগী তার স্বামীর বি’রুদ্ধে ধ’র্ষণ মা’মলা করেছেন সেহেতু কোনোভাবেই বাদী ও আ’সামি একই বাড়িতে অবস্থান করতে পারেন না। যে কারণে বাদীকে তার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মুগদা থা’নার নির্দেশনা পেলে ফিরোজের বি’রুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।