cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলায় নির্মিতব্য বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক স্থাপনের বিরোধীতাকারীরা জুড়ীর উন্নয়নে বাধার সৃষ্টি করছে বলে দাবি করেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মোঈদ ফারুক।
সোমবার দুপুরে জুড়ী উপজেলা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি লিখিত বক্তব্য রাখেন।
তিনি বলেন, আমাদের এমপি, পরিবেশ, বন ও জলবায়ূ পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এমপি জুড়ী উপজেলার গোয়ালবাড়ি ইউনিয়নের লাঠিটিলা সরকারি বন ভূমিতে হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন সাপেক্ষে ইতিমধ্যে জরিপ ও নকশা প্রনয়ন কাজ শেষ হয়েছে। অচিরেই অবকাঠামোগত কাজ শুরু হবে। সরকারি বনে কয়েকঘর ভিলেজার ছিল। এখন অবৈধ ভাবে শত শত ঘর হয়েছে। বনের ভূমি দখল করে বন উজাড়ের মাধ্যমে ফিসারী তৈরি করেছে দখলকারীরা। এখানে সাফারি পার্ক হলে দখল উচ্ছেদ, বন সৃষ্টি, বন্য প্রাণির অভয়াশ্রম তৈরি হবে, সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি পাবে ও ব্যাপক কর্মসংস্থান হবে। বন কেন্দ্রিক পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠবে। দেশী-বিদেশী পর্যটকের আগমনে জুড়ী উপজেলা হবে মুখরিত। বহুমুখী ব্যবসার প্রসার ঘটবে। এ এলাকার মানুষের জীবন-যাত্রার মান উন্নত হবে। কিন্তু সরকারের সেই উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ করার জন্য একটি মহল উটেপড়ে লেগেছে। বন দখলকারীদের অর্থায়নে একটি কুচক্রী মহল ভুল তথ্য পরিবেশন করে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।
তিনি বলেন, দুই-তিনটি পত্রিকা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের নামে সংরক্ষিত বন ধ্বংসের আয়োজন এরকম কথা বলে ভুল তথ্য সম্বলিত সংবাদ প্রকাশ করে মূলত বন দখলকারীদের স্বার্থ রক্ষা করছে। পক্ষান্তরে সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প তথা জুড়ীর উন্নয়নে বাধার সৃষ্টি করছে। কেননা, ইতিমধ্যে লাঠিটিলা বনের অধিকাংশ বনই অবৈধ দখলে চলে গেছে। দখলকারীরা বন উজাড় করে বাড়িঘর ও ফিসারী, গরুর খামার করে ব্যবসা করছে। যেখান থেকে ওই কুচক্রী মহল সুবিধাভোগী। সাফারি পার্ক হলে বন রক্ষা হবে, ইকো ভিলেজে সঠিক ভিলেজারদের পূনর্বাসন করা হবে। উচ্ছেদ করা হবে অবৈধ দখলকারদের। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বন খেকোরা বড় অঙ্কের পূঁজি নিয়ে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প ব্যাহত করার অসৎ উদ্দেশ্যে মাঠে নেমেছে। মানুষের চিন্তাকে অন্যদিকে প্রবাহিত করার জন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করা হচ্ছে। তাদের এ কর্মকান্ডে জুড়ীবাসী আশাহত, মর্মাহত। আমরা এই ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সেই সাথে সরকারের কাছে জোর দাবি জানাই সতন্ত্র তদন্তের মাধ্যমে গভীর ষড়যন্ত্রের মূলোৎপাটন করে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হোক।
এ সময় উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রনজিতা শর্মা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ফুলতলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাসুক আহমদ, জায়ফরনগর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মাছুম রেজা, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা অটল কিষাণ সিংহ সিবেন, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখরুল ইসলাম উক্ত ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের শাস্তি দাবি করে বক্তব্য রাখেন।