cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কখনও প্লাস্টিক খেয়েছেন? কি প্রশ্নটি শুনে হাসি পাচ্ছে আপনার? কিন্তু এমন ঘটেই থাকে। ইচ্ছা করে না হলেও, নানা খাবারের সঙ্গে অনেকেই কখনও না কখনও খেয়ে ফেলেছেন প্লাস্টিক।
আমরা সবাই জানি, পানি হলো স্বাস্থ্যকর পানীয়। কিন্তু আমরা কি কখনো ভাবি, প্লাস্টিকের বোতলে পানি খেলে শরীরের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে? অস্ট্রেলিয়ার নিউকাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি সমীক্ষা হয়। দেখা যায়, প্রতি সপ্তাহেই অধিকাংশ মানুষ কিছুটা করে প্লাস্টিক খেয়ে ফেলেন।
তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি যায় পানীয় জলের সঙ্গে। প্লাস্টিক যে স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়, তা তো সকলেই জানেন। তবে প্রতি সপ্তাহে এত পরিমাণ প্লাস্টিক শরীরে গিয়ে কত ক্ষতি করছে? প্লাস্টিক যেমন নানা ভাবে শরীরে প্রবেশ করে, তেমন তা বার করে দেওয়ারও প্রক্রিয়া রয়েছে।
ফলে সামান্য পরিমাণ প্লাস্টিক গেলেই যে তা শরীরে থেকে যাচ্ছে, এমন নয়। বিশেষ করে যারা নিয়মিত বোতলবন্দি পানি কিনছেন, তাদের শরীরে বিভিন্ন ভাবে প্লাস্টিক যাচ্ছে তার সঙ্গে। সে প্লাস্টিকের অনেকটাই রোজ বারও করে দেয় শরীর। তাই বলে কি প্লাস্টিকের কোনও ক্ষতি নেই।
তেমন কিন্তু নয়। নিয়মিত প্লাস্টিক যদি শরীরে প্রবেশ করে তার প্রভাব নানা ভাবে পড়তে পারে। শ্বাসকষ্ট থেকে ক্যানসার, নানা ধরনের রোগের আশঙ্কা বাড়ে। পুরুষদের মধ্যে দেখা দিতে পারে বন্ধ্যাত্বের সমস্যাও।
প্লাস্টিকের বোতল কেন ক্ষতিকর, তার কিছু ব্যাখ্যা দেওয়া যাক— প্লাস্ট্কি শুধু রাসায়নিকেই ভরা নয়, তারা ফ্লোরাইড, আর্সেনিক ও অ্যালুমিনিয়াম নির্গত করে, যা মানবশরীরের জন্য বিষাক্ত। প্লাস্টিকের বোতলে পানি খাওয়ার অর্থ ধীরে ধীরে স্বাস্থ্যের অবনতি করা।
প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। প্লাস্টিকে রয়েছে বাইফেনিল জাতীয় রাসায়নিক, যা ডায়াবেটিস ও উর্বরতায় সমস্যা সৃষ্টিকারী। প্লাস্টিকের বোতল পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর, শত বছরেরও বেশি সময় লাগে প্লাস্টিকের ক্ষয়প্রাপ্ত হতে। ফলে প্লাস্টিকের জিনিস ব্যবহারের বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরি।
যদিও অতিরিক্ত আতঙ্কের কোনো প্রয়োজন নেই। আমরা সবাই জানি যে, আমাদের শরীরের ওজনের প্রায় ৬০ শতাংশই পানি। মানবদেহ পানি ব্যবহার করে এর কোষ, প্রত্যঙ্গ ও টিস্যুগুলোর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও শরীরের কার্যক্রম ঠিকঠাক চালাতে।
কারণ, শ্বাস-প্রশ্বাস, ঘাম আর হজমে শরীরের অনেকখানি পানি খরচ হয়ে যায়। তাই শূন্যতা পূরণে তরল পানীয় ও যেসব খাবারে পানি আছে, সেসব খাবার খাওয়া জরুরি হয়ে পড়ে।