cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
অক্সিজেনের অভাবে রোগী মা’রা যাওয়ার অ’ভিযোগে নোয়াখালীর করো’না ডেডিকে’টেড হাসপাতা’লের ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। চিকিৎসকরা জানান, আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রোগীর স্বজনরা আইসিইউ ইউনিটে ভাঙচুর করেন।
মা’রা যাওয়া রোগীর স্বামী নুর মোহাম্ম’দ সুজন দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, করো’নায় আ’ক্রান্ত সাজেদা আক্তারকে গত ১৩ জুলাই নোয়াখালীর কোভিড-১৯ ডেডিকে’টেড হাসপাতা’লে ভর্তি করা হন। এর মধ্যে একাধিকবার হাসপাতা’লে অক্সিজেন সংকট তৈরি হয়েছিল। সোমবার রাতে আবার অক্সিজেন সংকট তৈরি হলে আজ বাইরে থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার কিনে এনে ব্যবহার করা হয়। হাসপাতা’লে অক্সিজেন সংকট ও চিকিৎসকদের অবহেলার কারণেই আমা’র স্ত্রী’ মা’রা গেছে।
হাসপাতা’লে ভাংচুরের বিষয় তিনি বলেন, তার ছে’লে উত্তেজিত হয়ে আইসিইউ কক্ষের একটি কাঁচে লাথি মে’রেছিল।
খবর পেয়ে জে’লা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান রনি ও এ এফ এম শামিম সুধারাম মডেল থা’না থেকে পু’লিশ নিয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
হাসপাতা’লের সমন্বয়ক ডা. নিরুপম দাস দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, সাজেদা আক্তার করো’নায় আ’ক্রান্ত হয়ে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতা’লে ভর্তি হয়েছিলেন। আগে থেকে তার ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ ছিল। আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তিনি মা’রা যান। এতে রোগীর স্বজনরা হাসপাতা’লের আইসিইউতে ভাঙচুর করেন।
রোগীর স্বজনদের অ’ভিযোগ নাকচ করে তিনি বলেন, সকাল থেকে হাসপাতা’লে চার জন চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন। হাসপাতা’লে চিকিৎসক, অক্সিজেন বা ওষুধের কোনো সংকট নেই। হা’মলায় আইসিইউ যন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
নোয়াখালী সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার ভাঙচুরের ব্যাপারে দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত দরজা-জানালা দ্রুত মেরামতের জন্য গণপূর্ত অধিদপ্তরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
করো’না প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও নোয়াখালী জে’লা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, হাসপাতা’লে রোগী মা’রা যাওয়াকে কেন্দ্র করে ভাঙচুর করাটা বেআইনি কাজ। মা’রা যাওয়া নারীর স্বামী ও স্বজনদের বি’রুদ্ধে মা’মলা করার প্রস্তুতি চলছে। হাসপাতা’লের ডাক্তার ও নার্সদের গাফলতি থাকলে ত’দন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, নোয়াখালীতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৯৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় আজ আরও ২২১ জনের করো’না শনাক্ত হয়েছে। মা’রা গেছেন দুই জন। শনাক্তের হার ৩১ দশমিক ৮৯ শতাংশ।