cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কো’পা আ’মেরিকায় ছুটে চলেছেন নেই’মা’র, তার কল্যাণে ছুটে চলেছে ব্রাজিলও। পেরুর বিপক্ষে সেমিফাইনালেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। আরও একটি ‘নেই’মা’র শো’তে পেরুর বিপক্ষে ১-০ গোলে জিতে কো’পা আ’মেরিকার ফাইনালে ব্রাজিল।
কাল সকালে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনা খেলবে কলম্বিয়ার বিপক্ষে। কো’পার ফাইনালে বহু আকাঙ্ক্ষিত ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দ্বৈরথের স্বপ্ন সত্যি হতে আর মাত্র একটি ম্যাচ বাকি।ব্রাজিলের পক্ষে আরও একটি কো’পা শিরোপা ঘরে তুলতে অবশ্য ফাইনালে আর্জেন্টিনার চেয়ে কলম্বিয়াই আকাঙ্ক্ষিত প্রতিপক্ষ হওয়া উচিত। কিন্তু আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে শিরোপা জিততে না পারলে আর মজা কোথায়। শিরোপার আনন্দটা বহুগুণ বাড়িয়ে নিতেই ফাইনালে ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকেই চায়। নেই’মা’র অন্তত সেটিই চান। সে কারণে সেমিফাইনালে কলম্বিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে তিনি আর্জেন্টিনাকে সম’র্থন করবেন।
পেরুকে হা’রানোর পর সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়ায় এমনটা জানান নেই’মা’র। ব্রাজিলের নাম্বার টেন বলেন, ‘আমি আর্জেন্টিনাকে ফাইনালে চাই। ওখানে আমা’র বন্ধুরা আছেন, তাই আমি তাদের সম’র্থন জানাব। কিন্তু ফাইনালে ব্রাজিলই জিতবে।’
আর্জেন্টিনায় নেই’মা’রের সবচেয়ে কাছের বন্ধুদের একজন ও ফুটবল আইডল লিওনেল মেসি আছেন। দুজনের বন্ধুত্ব বার্সেলোনা থেকে শুরু হলেও এখনও অটুট। সেমিফাইনালের আগের দিনও এক সাক্ষাৎকারে মেসির প্রশংসা করেছেন নেই’মা’র।
এ ছাড়া আলবিসেলেস্তে স্কোয়াডের আনহেল দি মা’রিয়া ও লিয়ান্দ্রো পারেদেস তার প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি) সতীর্থ। তাদের সঙ্গেই বছরের অধিকাংশ সময়ে ট্রেনিং গ্রাউন্ড ও ড্রেসিং রুমে থাকতে হয় নেই’মা’রকে।
তাই আর্জেন্টিনাকে নেই’মা’রের সম’র্থন জানানো অ’বাক করার মতো কিছুই নয়। তবে যদি আর্জেন্টিনা ফাইনালে কোয়ালিফাই করে তাহলে মাঠে যে ব্রাজিল তাদের কথা বলবে না তার প্রমাণ দুই দলের খেলা সবশেষ ফাইনাল।
২০০৭ সালে উরুগুয়েতে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে ৩-০ গোলে বি’ধ্বস্ত করে শিরোপা জিতেছিল ব্রাজিল। সেই ম্যাচে ছিলেন মেসি আর সেটা ছিল মেসির প্রথম কো’পা আ’মেরিকা টুর্নামেন্ট।
সেমিফাইনালের বাধা টপকে শুধু প্রতিপক্ষকে নিয়েই কথা বলেননি নেই’মা’র। ম্যাচজয়ী লুকাস পাকেতারই প্রশংসা ঝরেছে ব্রাজিল অধিনায়কের কণ্ঠে।
নেই’মা’র বলেন, ‘পাকেতা একজন দারুণ খেলোয়াড়। প্রতি ম্যাচেই জাতীয় দলের হয়ে সে আরও ভালো খেলছে। তার ক্লাবের হয়ে চ’মৎকার একটা মৌসুম কাটিয়েছে সে। আর কো’পায় প্রতিনিয়ত প্রমাণ করছে যে ব্রাজিল দলের গুরুত্বপূর্ণ একজন সদস্য হয়ে উঠতে পারবে সে।’
পাকেতা সেমিফাইনালে সুযোগ পান গাব্রিয়েল জেসুস চিলির বিপক্ষে লাল কার্ড পাওয়ায়। চিলির পর পেরুর বিপক্ষেও ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণী গোলটি আসে তার পা থেকেই।
ব্রাজিল আপাতত ফিরে যাচ্ছে ক্যাম্পে। ১০ জুলাই ফাইনালে তাদের দেখা হবে আর্জেন্টিনা বা কলম্বিয়ার সঙ্গে। বুধবার দুই দল ব্রাসিলিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে।