cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করো’নার সংক্রামণ ভাড়ছে এমন বিষয়টি কারো জানার আগ্রহ নেই। প্রতিদিন সংক্রামণ ভাড়ছে কিন্তু কারো মধ্যে আতঙ্ক নেই। মানছেননা কেই সরকারের দেয়া বিধিনিষেধ। মৌলভীবাজার জে’লা করো’না ভাই’রাসের সংক্রমণ বেড়েই চলেছে, বাড়ছে মৃ’ত্যুও। ২৪ ঘণ্টায় জে’লার ১০২টি নমুনা পরীক্ষার ৪৭ জনের শরীরে করো’না শনাক্ত হয়েছে। পরীক্ষা অনুযায়ী শনাক্তের হার ৪৬ শতাংশ।
সংক্রমণ ঠেকাতে সোমবার ২৮ জুন থেকে ‘সীমিত আকারে লকডাউন’ চলছে। ‘সীমিত লকডাউন’ শেষে সারা দেশে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ জারি করার কথা রয়েছে।
প্রজ্ঞাপন বলা হয় ‘সীমিত লকডাউন’-এর সময় পণ্যবাহী যানবাহনের বাইরে কেবল রিকশা চলতে পারবে। আর সরকারি-বেসরকারি অফিস চালাতে হবে সীমিত সংখ্যক লোক দিয়ে। তাদের যাতায়াতের ব্যবস্থা নিজ নিজ অফিসকেই করতে হবে। রোববার ২৭ জুন বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এসব উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত এই বিধিনিষেধ কার্যকর থাকবে। কিন্তু বাস্তবে মাঠে এসক কিছু পরিলক্ষিত হচ্ছেনা।
আগের দেওয়া ‘বিধিনিষেধ ও কার্যক্রমের’ ধারাবাহিকতার কথা উল্লেখ করে এবারের প্রজ্ঞাপনে সংযু’ক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, ‘সারা দেশে পণ্যবাহী যানবাহন ও রিকশা ব্যতীত সব গণপরিবহন বন্ধ থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়মিত টহলের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করবে।’
এ ছাড়া এই সময়ে শপিংমল, মা’র্কেট, দোকানপাট, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার এবং সব ধরনের বিনোদনকেন্দ্র বন্ধ থাকবে বলেও উল্লেখ করা হয়। কিছু দোকানপাট বন্ধ রাখা ছাড়া জনজীবনে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি। ফলে, ঢিলেঢালা লকডাউন চললে জে’লায় করো’না ভাই’রাসের সংক্রমণ বেড়ে যাবে বলে আশ’ঙ্কা করা হচ্ছে।
সোমবার ২৮ জুন শহরের কুসুমভাগ, বাসস্ট্যান্ড, শমসেরনগর রোড, চৌমুহনা, কোটরোড ও বিভিন্ন শাখা সড়ক ঘুরে দেখা যায়, সড়কগুলো কার্যত ব্যাটারিচালিত রিকশা, টমটম, সিএনজি, প্রাইভেট’কার, মোটরসাইকেলর দখলে। এসব যানবাহনের চলাচল ঠেকাতে পু’লিশ সদস্যদের রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে। শহরের বিভিন্ন সড়কে পথচারী ও যানবাহন চলাচলে বাধার দেওয়ার চেষ্টা করছে পু’লিশ। মোবাইল কোর্ট বসিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। অন্যান্য দিনের মতোই লোকজনকে ঘরের বাহিরে দেখা গেছে। তাঁদের মধ্যে মাস্ক ব্যবহার ও স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়েও উদাসীনতা লক্ষ করা যায়।
শহরের ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক সুমন মিয়া বলেন, লকডাউন চলার কথা তিনি শুনেছেন। কিন্তু সবাই শহরে ইচ্ছেমতো চলাফেরা করছে। বাজারঘাটেও আগের মতো মানুষ আসছে। তাই তাঁরাও ইজিবাইক চালাচ্ছেন। শুধু শহরের কিছু পয়েন্টে গেলেই পু’লিশ আ’ট’কাচ্ছে।
লকডাউন দিলে দেওয়ার মতো দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন আনছার আলী। তিনি বলেন, শ্রমজীবী মানুষের কথা ভাবতে হবে। ব্যাংক, অফিস, আ’দালত চালু রেখে লকডাউনের কোনো মানে হয় না।