cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করো’নাভাই’রাসের সংক্রমণ ও মৃ’ত্যু আশ’ঙ্কাজনকভাবে বাড়তে থাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আগামী সোমবার থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সারা দেশে ‘কঠোর লকডাউন’ জারি থাকবে।
শুক্রবার রাতে প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমা’র সরকার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ‘কঠোর লকডাউন’ চলাকালীন জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী যান ব্যতীত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে শুধু যানবাহন চলাচল করতে পারবে। গণমাধ্যম এর আওতা বহির্ভূত থাকবে।এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত আদেশ আগামীকাল (শনিবার) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
এর আগে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, সরকারি-বেসরকারি অফিস-আ’দালত বন্ধ রাখার চিন্তাভাবনা আমাদের আছে। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে যাতে বের হতে না হয় সেজন্য শ্রমজীবী মানুষদের সহযোগিতা করা হবে।
আসন্ন কোরবানির ঈদের আগে যাতে স্বস্তিকর পরিবেশ তৈরি হয়, সে লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
গেল বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) কোভিড কারিগরি পরাম’র্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মােহাম্ম’দ সহিদুল্লাহ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বি’জ্ঞপ্তিতে সারা দেশে ১৪ দিনের ‘শাটডাউনের’ সুপারিশের কথা জানানো হয়েছে।
বি’জ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ রােগের বিশেষ ডেল্টা প্রজাতির সামাজিক সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে ও দেশে ইতােমধ্যেই রােগের প্রকোপ অনেক বেড়েছে। এই প্রজাতির জীবাণুর সংক্রমণ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে সারা দেশেই উচ্চ সংক্রমণ, পঞ্চাশাের্ধ্ব জে’লায় অ’তি উচ্চ সংক্রমণ লক্ষ্য করা যায়। রােগ প্রতিরােধের জন্য খণ্ড খণ্ড ভাবে নেওয়া কর্মসূচির উপযােগিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।
বি’জ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়- অন্যান্য দেশ, বিশেষত পার্শ্ববর্তী দেশ ভা’রতের অ’ভিজ্ঞতা কঠোর ব্যবস্থা ছাড়া এর বিস্তৃতি প্রতিরােধ করা সম্ভব নয়। ভা’রতের শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞের সঙ্গেও আলােচনা করা হয়েছে। তাদের মতামত অনুযায়ী, যেসব স্থানে পূর্ণ ‘Shutdown’ প্রয়োগ করা হয়েছে সেখানে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ হয়েছে।বর্তমান পরিস্থিতিতে রোগের বিস্তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া ও জনগণের জীবনের ক্ষতি প্রতিরোধ করার জন্য কমিটি সর্বসম্মতিক্রমে সারা দেশে কমপক্ষে ১৪ দিন সম্পূর্ণ ‘Shutdown’ দেওয়ার সুপারিশ করছে। জরুরি সেবা ছাড়া যানবাহন, অফিস-আ’দালতসহ সবকিছু বন্ধ রাখা প্রয়োজন। এ ব্যবস্থা কঠোরভাবে পালন করতে না পারলে আমাদের যত প্রস্তুতিই থাকুক না কেন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অ’প্রতুল হয়ে পড়বে।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার থেকে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত ঢাকার পার্শ্ববর্তী মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর, মাদারীপুর, রাজবাড়ী ও গোপালগঞ্জে লকডাউন ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। ফলে এসব এলাকার কোনো গণপরিবহণ ঢাকায় প্রবেশ করতে পারছে না।