cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দুই বছর ধরে মহামা’রির কারণে সমগ্র বিশ্বের জনজীবন যেমন লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে, তেমনি আর্থিক জীবনে নেমে এসেছে এক দুর্বিপাক। একই অবস্থা লন্ডনেও, যা বাংলাদেশি প্রবাসীদের দ্বিতীয় আবাসভূমি। কারি রেঁস্তোরা শিল্পে বাংলাদেশিদের একক অধিপত্য ছিল এখানে; এখন আর সেটা নেই। কভিডের কারণে ধস নেমে এসেছে শিল্পটিতে।
ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ড-এর পরিচালনা কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি এক জ’রিপ পরিচালনা করে দেখেছে, লন্ডনে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও প্রা’ণচঞ্চল বাংলাদেশি ও ভা’রতীয় রেঁস্তোরাগুলোতে আগের মতো আর বিক্রি হচ্ছে না। এমনকি বিক্রির পরিমাণ কভিডে র আগের সময়ের মতো আর হবে না বলেও আশ’ঙ্কা রয়েছে।
জ’রিপটি বলছে, গতবছরের লকডাউনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাংলাদেশি ও ভা’রতীয় রেঁস্তোরাগুলো। গড়ে আটটির মধ্যে সাতটি রেঁস্তোরায় বিক্রি কমেছে প্রায় ৮৬ শতাংশ। আয় কমেছে ৭৫ শতাংশ। প্রায় ৪২ শতাংশেরও বেশি রেঁস্তোরা তাদের এক চতুর্থাংশ আয় হারিয়েছে। এ কারণে অনেক রেঁস্তোরা তাদের দরজা বন্ধ করে দিয়েছে।
বিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ড, যা কারি খাতের অস্কার নামে খ্যাত, তার প্রতিষ্ঠাতা উদ্যোক্তা ও ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমা’র্সের সাবেক সভাপতি এনাম আলী তার পর্যবেক্ষণে বলেন, কারি শিল্প কভিডের ধাক্কায় লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে। হাজারও রেঁস্তোরা গেল এক বছরে অনেক হারিয়েছে। আশাহত হয়ে তাদের আশ্বস্ততার ধাপ অবিশ্বা’স্য রকমে নিচে নেমে গেছে। এরমধ্যে আবার গত কয়েক বছর ধরে দক্ষ শেফের অভাবে অনেক রেঁস্তোরা পূর্ণ মাত্রায় চলছে না।
এনাম আলী বলেন, এক সময় যারা কারি শিল্পে সাফল্যের অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন, তাদের অনেকেই এখন রেঁস্তোরা বন্ধ করে দিচ্ছেন। যেখানে যু’ক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে এই খাতের অবদান পাঁচ বিলিয়ন পাউন্ড, সেখানে এখন এ অবস্থা।
তিনি আরও বলেন, জনপ্রিয় টিক্কা মসলার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ জরুরি। তিনি এই খাতের উন্নয়নের জন্য আতিথেয়তা বিষয়ক একজন মন্ত্রীর দাবিও করেন।